০১:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫
রোলিং স্টোন স্পেশাল ও ডিজে স্নেকের গানে একদিনেই তিন ফ্রন্ট খুলল স্ট্রে কিডস হরর-কমেডি ‘মেকিং আ ব্রাইডসমেইড’ শেষ, এখন স্ট্রিমিং বিক্রির পথে কেক বানানোর কৌশল: ঘরে বসেই নিখুঁত বেকিংয়ের গাইড লস অ্যাঞ্জেলেসে গ্র্যান্ডে–এরিভোর চমক, ক্লাসিক ডুয়েটেই মাত করল হলিউড মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (অন্তিম পর্ব-৩৬৫) বলিউডের ‘হক’ মুক্তি, আলোচনায় বাস্তব মামলার অনুপ্রেরণা তিন দফা দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচিতে প্রাথমিক শিক্ষকরা নারী নেতৃত্বের প্রতীক ন্যান্সি পেলোসি: যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস থেকে বিদায় এক যুগান্তকারী অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি পেঁয়াজ নিয়ে নতুন আতঙ্ক , সবজির দামে যখন মানুষ হাঁপিয়ে উঠেছে ফরিদপুরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আগুন, ভাঙচুর ও আহত ২০ জন

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২১)

  • Sarakhon Report
  • ০৩:০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
  • 57

প্রদীপ কুমার মজুমদার

ভারতীয় অঙ্কপাতন পদ্ধতির ইউরোপে প্রথম প্রচারক হিসাবে আদেলাদ অব বাথের নাম করা যায়। ইনি আল খোয়ারজমীর পাটীগণিতটি ল্যাটিনে অনুবাদ করেন। এবং এরই ফলে ইউরোপ ভারতীয় অঙ্কপাতন পদ্ধতির সঙ্গে পরিচিত হয়। এরপর ফিবোনাচ্চির নাম উল্লেখ করতে হয়।

বলতে গেলে ফিবোনাচ্চিই ইউরোপে প্রথম পাটীগণিতের প্রবর্তন করে। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ Liber abaci’তে ভারতীয় সংখ্যা সম্বন্ধে সুশৃঙ্খলরূপে আলোচনা করা হয়েছে। মনে হয় ফিবোনাচ্চি কোন মুসলমানের কাছ থেকে দশমিক সংখ্যাপাতন পদ্ধতি শিখেছিলেন।

দশমিক স্থানীয় মান পদ্ধতি আবার সাক্রোবস্কো ও ভিলদিউ ব্যাপক আকারে প্রচার করেন। অবক্ষ সালোবস্কো’র লেখায় দশমিক পদ্ধতির আবিষ্কারক হিসাবে আরবদের নাম উল্লেখ থাকতে দেখা যায়। পরবর্তীকালে সমস্ত জগতের এ ভ্রান্তি বিদূরিত হয়েছিল।

ইউরোপে যে ভারতীয় সংখ্যা প্রণালী যে ব্যাপক প্রসারলাভ করেছিল সে কথা আজ কারও নিকট অবিদিত নয়। তবুও যাঁরা এ ব্যাপারে উৎসাহী তাঁরা স্মীথ ও কারাস্পিনস্কী লিখিত “হিন্দু আরবীয় নিউমেরালস্” গ্রন্থটি দেখতে পারেন। এতে এ সম্পর্কে ব্যাপক অথচ সুশৃংখলভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২০)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২০)

জনপ্রিয় সংবাদ

রোলিং স্টোন স্পেশাল ও ডিজে স্নেকের গানে একদিনেই তিন ফ্রন্ট খুলল স্ট্রে কিডস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২১)

০৩:০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

ভারতীয় অঙ্কপাতন পদ্ধতির ইউরোপে প্রথম প্রচারক হিসাবে আদেলাদ অব বাথের নাম করা যায়। ইনি আল খোয়ারজমীর পাটীগণিতটি ল্যাটিনে অনুবাদ করেন। এবং এরই ফলে ইউরোপ ভারতীয় অঙ্কপাতন পদ্ধতির সঙ্গে পরিচিত হয়। এরপর ফিবোনাচ্চির নাম উল্লেখ করতে হয়।

বলতে গেলে ফিবোনাচ্চিই ইউরোপে প্রথম পাটীগণিতের প্রবর্তন করে। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ Liber abaci’তে ভারতীয় সংখ্যা সম্বন্ধে সুশৃঙ্খলরূপে আলোচনা করা হয়েছে। মনে হয় ফিবোনাচ্চি কোন মুসলমানের কাছ থেকে দশমিক সংখ্যাপাতন পদ্ধতি শিখেছিলেন।

দশমিক স্থানীয় মান পদ্ধতি আবার সাক্রোবস্কো ও ভিলদিউ ব্যাপক আকারে প্রচার করেন। অবক্ষ সালোবস্কো’র লেখায় দশমিক পদ্ধতির আবিষ্কারক হিসাবে আরবদের নাম উল্লেখ থাকতে দেখা যায়। পরবর্তীকালে সমস্ত জগতের এ ভ্রান্তি বিদূরিত হয়েছিল।

ইউরোপে যে ভারতীয় সংখ্যা প্রণালী যে ব্যাপক প্রসারলাভ করেছিল সে কথা আজ কারও নিকট অবিদিত নয়। তবুও যাঁরা এ ব্যাপারে উৎসাহী তাঁরা স্মীথ ও কারাস্পিনস্কী লিখিত “হিন্দু আরবীয় নিউমেরালস্” গ্রন্থটি দেখতে পারেন। এতে এ সম্পর্কে ব্যাপক অথচ সুশৃংখলভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২০)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২০)