০১:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
মার্কো রুবিওর উপস্থিতিতে ডিআরসি-রুয়ান্ডা শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর কংগ্রেসের বহু নেতা ইন্দিরা জি ও জেপি-র সংলাপ চেয়েছিলেন, তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল তা হতে দেয়নি হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩২) ট্রাম্পের বিপরীতে, প্রাচীন চীন এর শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৭) সমুদ্রের ওপার থেকে নতুন স্বপ্ন: তাইওয়ান তরুণদের ফুচিয়ানে নতুন জীবনগাঁথা ব্যর্থ কলম্বো, গলের লড়াই -এ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ঘরে জয় কেন ? ‘আকাশ হয়ে যাই’ মিউজিক ভিডিতে প্রশংসিত পূর্ণিমা বৃষ্টি সাউথ চায়নান মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন: ইরান আক্রমনে লাভ ক্ষতি ইউক্রেন দাবি করেছে বাংলাদেশের কিছু সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিক ইইউ

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৪)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
  • 60

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

এই অলৌকিক দৃশ্য দেখবার পর ধর্মগুরু দেখলেন, ছয়টি লোক বাইরে দাঁড়িয়ে আছে। ধর্মগুরু তাদের ধূপধুনা আর আগুন আনতে বললেন। আগুন ভিতরে আনতেই বুদ্ধের ছায়া অদৃশ্য হল। তখনই তিনি আগুন নিবিয়ে ফেললেন, আর ছায়া আবার আভিভূত হল।

ঐ ছয় ব্যক্তির মধ্যে পাঁচ জন ছায়া দেখতে পেয়েছিল। কিন্তু একজন কিছুই দেখতে পায় নি। এও কেবল মুহূর্ত মাত্র থেকে আবার মিলিয়ে গেল। হিউএন-চাঙ ভক্তিভরে প্রণত হয়ে বুদ্ধের আরাধনা করতে করতে ফুল আর পূজা নিবেদন করলেন। তার পর সেখান থেকে বিদায় নিলেন।

নগরহার ছেড়ে হিউএনচাঙ খাইবার পাশের ভিতর দিয়ে এসে গান্ধারের প্রধান নগর পুরুষপুর (পেশাওয়ার) এলেন। এইখানেই কুষাণ সম্রাট কণিষ্কের শীতকালের রাজধানী ছিল। গ্রীষ্মকালে তিনি কাপিশীতে থাকতেন।

‘হিউএনচাঙ মহাযানের যে শাখার অনুগামী ছিলেন, তার স্থাপয়িতা দার্শনিক ভ্রাতৃদ্বয় অসঙ্গ ও বসুবন্ধু, হিউএনচাঙের দুই শত বর্ষ আগে পুরুষপুরেই জন্মগ্রহণ করেন। এখানে এসে তিনি এ কথা আনন্দে স্মরণ করলেন।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৩)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৩)

মার্কো রুবিওর উপস্থিতিতে ডিআরসি-রুয়ান্ডা শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৪)

০৯:০০:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

এই অলৌকিক দৃশ্য দেখবার পর ধর্মগুরু দেখলেন, ছয়টি লোক বাইরে দাঁড়িয়ে আছে। ধর্মগুরু তাদের ধূপধুনা আর আগুন আনতে বললেন। আগুন ভিতরে আনতেই বুদ্ধের ছায়া অদৃশ্য হল। তখনই তিনি আগুন নিবিয়ে ফেললেন, আর ছায়া আবার আভিভূত হল।

ঐ ছয় ব্যক্তির মধ্যে পাঁচ জন ছায়া দেখতে পেয়েছিল। কিন্তু একজন কিছুই দেখতে পায় নি। এও কেবল মুহূর্ত মাত্র থেকে আবার মিলিয়ে গেল। হিউএন-চাঙ ভক্তিভরে প্রণত হয়ে বুদ্ধের আরাধনা করতে করতে ফুল আর পূজা নিবেদন করলেন। তার পর সেখান থেকে বিদায় নিলেন।

নগরহার ছেড়ে হিউএনচাঙ খাইবার পাশের ভিতর দিয়ে এসে গান্ধারের প্রধান নগর পুরুষপুর (পেশাওয়ার) এলেন। এইখানেই কুষাণ সম্রাট কণিষ্কের শীতকালের রাজধানী ছিল। গ্রীষ্মকালে তিনি কাপিশীতে থাকতেন।

‘হিউএনচাঙ মহাযানের যে শাখার অনুগামী ছিলেন, তার স্থাপয়িতা দার্শনিক ভ্রাতৃদ্বয় অসঙ্গ ও বসুবন্ধু, হিউএনচাঙের দুই শত বর্ষ আগে পুরুষপুরেই জন্মগ্রহণ করেন। এখানে এসে তিনি এ কথা আনন্দে স্মরণ করলেন।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৩)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৩)