০২:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৭)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
  • 72

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

স্থানীশ্বর থেকে উত্তরে গিয়ে হিউএনচাঙ সম্ভবত হৃষিকেশের কাছে গঙ্গাতীরে উপস্থিত হলেন। গঙ্গার তিনি এই বিবরণ দিয়েছেন-উৎপত্তির কাছে এ নদী ৩ লি চওড়া। মোহনার কাছে ১০ লি চওড়া। জলের রঙ নীলাভ কিন্তু অনেক সময়ে রঙের বদল হয় আর ঢেউগুলি বিশাল।

এর জলে অনেক আঁশওয়ালা রাক্ষস বাস করে, কিন্তু তারা মানুষের অনিষ্ট করে না। জলের স্বাদ মিষ্ট, সুস্বাদু; তাতে এক রকম খুব ছোট ছোট বালি আছে। ভারতীয় গ্রন্থে একে পবিত্র নদী বলা হয়েছে আর এতে স্নান করলে নাকি সব পাপ ধুয়ে যায়।

যারা এ মূল পান করে, এমন কি কুলকুচাও করে, তাদেরও সব বিপদ দূর হয়ে যায়-আর মৃত্যুর পর তারা সুখে স্বর্গে বাস করে। কিন্তু এসব বিধর্মীদের বিশ্বাস। বোধিসত্ত্ব আর্যদেব দেখিয়েছেন যে, এ বিশ্বাস ভুল। আর সেই থেকে এ বিশ্বাস লোপ পাচ্ছে।

(চলবে)

 

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৭)

০৯:০০:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

স্থানীশ্বর থেকে উত্তরে গিয়ে হিউএনচাঙ সম্ভবত হৃষিকেশের কাছে গঙ্গাতীরে উপস্থিত হলেন। গঙ্গার তিনি এই বিবরণ দিয়েছেন-উৎপত্তির কাছে এ নদী ৩ লি চওড়া। মোহনার কাছে ১০ লি চওড়া। জলের রঙ নীলাভ কিন্তু অনেক সময়ে রঙের বদল হয় আর ঢেউগুলি বিশাল।

এর জলে অনেক আঁশওয়ালা রাক্ষস বাস করে, কিন্তু তারা মানুষের অনিষ্ট করে না। জলের স্বাদ মিষ্ট, সুস্বাদু; তাতে এক রকম খুব ছোট ছোট বালি আছে। ভারতীয় গ্রন্থে একে পবিত্র নদী বলা হয়েছে আর এতে স্নান করলে নাকি সব পাপ ধুয়ে যায়।

যারা এ মূল পান করে, এমন কি কুলকুচাও করে, তাদেরও সব বিপদ দূর হয়ে যায়-আর মৃত্যুর পর তারা সুখে স্বর্গে বাস করে। কিন্তু এসব বিধর্মীদের বিশ্বাস। বোধিসত্ত্ব আর্যদেব দেখিয়েছেন যে, এ বিশ্বাস ভুল। আর সেই থেকে এ বিশ্বাস লোপ পাচ্ছে।

(চলবে)