০২:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫

মাইক ওয়াল্টজকে জাতিসংঘে দূত হিসাবে নিয়োগ করছেন ট্রাম্প

  • Sarakhon Report
  • ০৫:২০:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ মে ২০২৫
  • 52

সিগন্যাল চ্যাট কেলেঙ্কারির পর মাইক ওয়াল্টজের উপর ইস্তফা দেয়ার জন্য চাপ বাড়ছিল। গত ১৯ মার্টের ছবি।

মাইক ওয়াল্টজ ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। সিগন্যালগেট কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ার পর ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত।

বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প এই ঘোষণা করেন। তার সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোস্যালে ট্রাম্প বলেছেন, ”আমি মাইক ওয়াল্টজকে জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের দূত হিসাবে মনোনীত করব।”

এর আগে মার্কিন সংবাদমাধ্যমে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল, ওয়াল্টজ ও তার সহকারী অ্যালেক্স ওয়ং বর্তমান পদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছেন। সিগন্যালগেট কেলেঙ্কারির পরিপ্রেক্ষিতে তাদের এই সিদ্ধান্ত।

ডনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর একশ দিন কাটতে না কাটতেই দুই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে সরে যেতে হচ্ছে।

ওয়াল্টজকে জাতিসংঘের দূত করার ক্ষেত্রে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন লাগবে।

কেন এই সিদ্ধান্ত?

গত মার্চে জানা যায়, সিগন্যাল চ্যাট গ্রুপে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা ইয়েমেনে হুতির বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান নিয়ে আলোচনা করেছেন।

সেই গ্রুপে দ্য অ্যাটল্যান্টিকের প্রধান সম্পাদক জেফরি গোল্ডবার্গও ছিলেন। ওয়াল্টজ পরে এই কেলেঙ্কারির পূর্ণ দায়িত্ব নিয়ে বলেন, কী করে গোল্ডবার্গ এই গ্রুপে ঢুকলেন তা তিনি বুঝতে পারছেন না।

সেসময় ট্রাম্প বিষয়টিকে গুরুত্ব দেননি। তিনি বলেছিলেন, দুই মাসের মধ্যে একটাই ভুল হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার ট্রাম্প সিগন্যালগেটের কোনো উল্লেখ করেননি। বরং বলেছেন, মাইক দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে গেছেন। তিনি নতুন ভূমিকায় একইরকমভাবে কাজ করবেন বলে আমি মনে করি।

ওয়াল্টজের জায়গায় কে পরবর্তী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হবেন, তা এখনো স্পষ্ট নয়। বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানাচ্ছে, স্টিভ উইটকফ পরবর্তী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হতে পারেন।

তবে মার্কো রুবিও এখন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার কাজ সামলাবেন বলে ট্রাম্প জানিয়েছেন।

মাইক ওয়াল্টজকে জাতিসংঘে দূত হিসাবে নিয়োগ করছেন ট্রাম্প

০৫:২০:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ মে ২০২৫

মাইক ওয়াল্টজ ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। সিগন্যালগেট কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ার পর ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত।

বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প এই ঘোষণা করেন। তার সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোস্যালে ট্রাম্প বলেছেন, ”আমি মাইক ওয়াল্টজকে জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের দূত হিসাবে মনোনীত করব।”

এর আগে মার্কিন সংবাদমাধ্যমে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল, ওয়াল্টজ ও তার সহকারী অ্যালেক্স ওয়ং বর্তমান পদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছেন। সিগন্যালগেট কেলেঙ্কারির পরিপ্রেক্ষিতে তাদের এই সিদ্ধান্ত।

ডনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর একশ দিন কাটতে না কাটতেই দুই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে সরে যেতে হচ্ছে।

ওয়াল্টজকে জাতিসংঘের দূত করার ক্ষেত্রে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন লাগবে।

কেন এই সিদ্ধান্ত?

গত মার্চে জানা যায়, সিগন্যাল চ্যাট গ্রুপে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা ইয়েমেনে হুতির বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান নিয়ে আলোচনা করেছেন।

সেই গ্রুপে দ্য অ্যাটল্যান্টিকের প্রধান সম্পাদক জেফরি গোল্ডবার্গও ছিলেন। ওয়াল্টজ পরে এই কেলেঙ্কারির পূর্ণ দায়িত্ব নিয়ে বলেন, কী করে গোল্ডবার্গ এই গ্রুপে ঢুকলেন তা তিনি বুঝতে পারছেন না।

সেসময় ট্রাম্প বিষয়টিকে গুরুত্ব দেননি। তিনি বলেছিলেন, দুই মাসের মধ্যে একটাই ভুল হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার ট্রাম্প সিগন্যালগেটের কোনো উল্লেখ করেননি। বরং বলেছেন, মাইক দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে গেছেন। তিনি নতুন ভূমিকায় একইরকমভাবে কাজ করবেন বলে আমি মনে করি।

ওয়াল্টজের জায়গায় কে পরবর্তী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হবেন, তা এখনো স্পষ্ট নয়। বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানাচ্ছে, স্টিভ উইটকফ পরবর্তী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হতে পারেন।

তবে মার্কো রুবিও এখন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার কাজ সামলাবেন বলে ট্রাম্প জানিয়েছেন।