০৭:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
জাপানে ভালুকের হামলা থামছে না, নীতিতে ‘নিরাপত্তা–সংরক্ষণ’ সমন্বয়ের ভাবনা” নোরা ফাতেহি তার নতুন গান শেয়ার করলেন, শুরু হলো তার পপ গার্ল যুগ ব্ল্যাক ফ্রাইডের আগেই এম৪ ম্যাকবুক এয়ারে রেকর্ড ছাড় বিশ্বের সেরা ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার স্বীকৃতি পেল সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফাকিহ হাসপাতাল সংখ্যালঘু কলেজছাত্রী শমরিয়া রানী নিখোঁজের ১৫ দিন: পরিবার ও মানবাধিকার কর্মীদের রহস্যজনক আচরণের অভিযোগ তারকাখচিত রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেম ২০২৫, একযোগে ডিসনি প্লাসে সম্প্রচার  গুগল প্লে ও ইউটিউবের নতুন কেনা সিনেমা আর পড়বে না মুভিজ অ্যানিওয়্যারে সাহিত্য প্রচারে শারজাহের ভূমিকা: সংস্কৃতি ও জ্ঞানের সেতুবন্ধন ‘আমাদের কণ্ঠ কেউ বন্ধ করতে পারবে না’—মিস ইউনিভার্স মেক্সিকোর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণে বিশ্বজুড়ে ক্ষোভ উত্তর জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ও রেল চলাচলে বিঘ্ন”

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৯)

  • Sarakhon Report
  • ০৩:৫০:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫
  • 103

প্রদীপ কুমার মজুমদার

গুণ করার পদ্ধতি নানা প্রকার ছিল। ব্রহ্মগুপ্ত চার প্রকার গুণনের উল্লেখ করেছেন। সেগুলি হচ্ছে-(১) গোমূত্রিক, (২), খণ্ড (৩) বেদ, (৪) ইষ্ঠ। শ্রীধরাচার্য চার প্রকার গুণের কথা উল্লেখ করেছেন। সেগুলি হচ্ছে- (১) কপাট সন্ধি, (২) তন্ত্র, (৩) রূপ বিভাগ, (৪) স্থান বিভাগ। মহাবীর ধরতে গেলে শ্রীধরাচার্যকে অনুসরণ করেছেন।

প্রগতি ও দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য পাঁচ প্রকার গুণের কথা উল্লেখ করেছেন। দ্বিতীয় আর্যভট ‘কপাট সন্ধি’ পদ্ধতিটি উল্লেখ করেছেন।

ব্রহ্মগুপ্ত গোমূত্রিক পদ্ধতিতে বলেছেন:

গুণকারখগুতুল্যো গুণ্যৌ গোমূত্রিকারুতো গুণিতঃ।

সহিতঃ প্রত্যুত, পত্রো গুণকারভেদতুল্যো বাঃ ৫৫

অর্থাৎ গুণকের খণ্ড করিয়া তৎখণ্ড সংখ্যক স্থলে গুণ্যকে রাখিয়া গোমুত্রিকারে গুণ করিয়া যোগ করিলে ফল উৎপন্ন হইবে দ। ইহা গুণকখণ্ডের ভেদ অনুসারে হইবে।।

গোমূত্রিক বলতে গরুর মূত্রের মত ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্তাকারে যে পদ্ধতিতে গুণ। করা হয় তাকে গোমুত্রিক পদ্ধতি বলা হয়।

(চলবে)

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

জাপানে ভালুকের হামলা থামছে না, নীতিতে ‘নিরাপত্তা–সংরক্ষণ’ সমন্বয়ের ভাবনা”

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৯)

০৩:৫০:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

গুণ করার পদ্ধতি নানা প্রকার ছিল। ব্রহ্মগুপ্ত চার প্রকার গুণনের উল্লেখ করেছেন। সেগুলি হচ্ছে-(১) গোমূত্রিক, (২), খণ্ড (৩) বেদ, (৪) ইষ্ঠ। শ্রীধরাচার্য চার প্রকার গুণের কথা উল্লেখ করেছেন। সেগুলি হচ্ছে- (১) কপাট সন্ধি, (২) তন্ত্র, (৩) রূপ বিভাগ, (৪) স্থান বিভাগ। মহাবীর ধরতে গেলে শ্রীধরাচার্যকে অনুসরণ করেছেন।

প্রগতি ও দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য পাঁচ প্রকার গুণের কথা উল্লেখ করেছেন। দ্বিতীয় আর্যভট ‘কপাট সন্ধি’ পদ্ধতিটি উল্লেখ করেছেন।

ব্রহ্মগুপ্ত গোমূত্রিক পদ্ধতিতে বলেছেন:

গুণকারখগুতুল্যো গুণ্যৌ গোমূত্রিকারুতো গুণিতঃ।

সহিতঃ প্রত্যুত, পত্রো গুণকারভেদতুল্যো বাঃ ৫৫

অর্থাৎ গুণকের খণ্ড করিয়া তৎখণ্ড সংখ্যক স্থলে গুণ্যকে রাখিয়া গোমুত্রিকারে গুণ করিয়া যোগ করিলে ফল উৎপন্ন হইবে দ। ইহা গুণকখণ্ডের ভেদ অনুসারে হইবে।।

গোমূত্রিক বলতে গরুর মূত্রের মত ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্তাকারে যে পদ্ধতিতে গুণ। করা হয় তাকে গোমুত্রিক পদ্ধতি বলা হয়।

(চলবে)