০৬:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২০৪)

বর্গ

ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে বর্গ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করা হয়েছে। তবে পদ্ধতি-গত ভাবে আলোচনা শুরু হয় প্রথম আর্যভটের সময় থেকে। এরপর ব্রহ্মগুপ্ত, শ্রীধরাচার্য, মহাবীরাচার্য, দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য প্রমুখ ভারতীয় গণিতবিদেরা রীতিমত আলোড়ন সৃষ্টি করে আলোচনা করেছেন।

বর্গ এবং কৃতি এই দুইটি শব্দ অনেকক্ষেত্রে স্বাধীনভাবে ব্যবহার করা হোত। অনেক পণ্ডিত অনুমান করেন যে সারি থেকে বর্গ কথাটির উৎপত্তি হয়েছে। প্রথম আর্যভট বর্গ সম্বন্ধে বলেছেন-

“বর্গসমচতুরশ্র ফলঞ্চ সদৃশদ্বয়স্য সংবর্গঃ।””

অর্থাৎ একটি সমচতুরঙের চারিটি সমান পার্শ্ব থাকিলে তাহা দ্বারা উৎপন্ন ক্ষেত্রফলকে বর্গ বলে অথবা দুইটি সমান রাশির গুণফলকে বর্গ বলা হবে।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২০৪)

০৩:১৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

বর্গ

ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে বর্গ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করা হয়েছে। তবে পদ্ধতি-গত ভাবে আলোচনা শুরু হয় প্রথম আর্যভটের সময় থেকে। এরপর ব্রহ্মগুপ্ত, শ্রীধরাচার্য, মহাবীরাচার্য, দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য প্রমুখ ভারতীয় গণিতবিদেরা রীতিমত আলোড়ন সৃষ্টি করে আলোচনা করেছেন।

বর্গ এবং কৃতি এই দুইটি শব্দ অনেকক্ষেত্রে স্বাধীনভাবে ব্যবহার করা হোত। অনেক পণ্ডিত অনুমান করেন যে সারি থেকে বর্গ কথাটির উৎপত্তি হয়েছে। প্রথম আর্যভট বর্গ সম্বন্ধে বলেছেন-

“বর্গসমচতুরশ্র ফলঞ্চ সদৃশদ্বয়স্য সংবর্গঃ।””

অর্থাৎ একটি সমচতুরঙের চারিটি সমান পার্শ্ব থাকিলে তাহা দ্বারা উৎপন্ন ক্ষেত্রফলকে বর্গ বলে অথবা দুইটি সমান রাশির গুণফলকে বর্গ বলা হবে।

(চলবে)