এই প্রাচীরের ধ্বংসাবশেষ এখনো দেখা যায়।
অজাতশত্রু শোন নদীর তীরে পাটলীপুত্রনগর স্থাপন করেছিলেন, কিন্তু তাঁর রাজধানী নূতন রাজগৃহেই ছিল। পরে মগধের রাজধানী পাটলী-পুত্রে উঠে যায়।
হিউএনচাঙের সময়েই পুরাতন রাজগৃহ সম্পূর্ণ জঙ্গলাবৃত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু নতুন রাজগৃহে বড় বড় অট্টালিকা ছিল।
বুদ্ধ অনেক সময়ে রাজগৃহে বা তার নিকটে থাকতেন। নগরের সীমানায় গৃকূট পর্বতে তাঁর এক তপস্যার স্থান ছিল। এইখানে তিনি প্রজ্ঞাপারমিতা ও অন্যান্য বিষয়ে উপদেশ দিয়েছিলেন।
নৃপতি বিম্বিসার গৃত্রকুট পর্বতে বুদ্ধকে দর্শন করতে যাবার জন্যে একটি পাথর বাঁধানো রাস্তা তৈরি করেছিলেন, তা এখনো আছে। দুই রাজগৃহের মধ্যে ‘বেনুবনে’ বিম্বিসার একটি সঙ্ঘারাম তৈরি করে দিয়েছিলেন। ত্রিপিটক বর্ণিত অনেক উপদেশ সেখানেই দেওয়া হয়েছিল।
(চলবে)