০৫:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
২০২৯-এ ফিরছে অ্যানিমেটেড হিট ‘কে-পপ ডেমন হান্টার্স’ ‘টাইটানিক’-এর নেপথ্যের গল্প: চলচ্চিত্র প্রযোজকের স্মৃতিচারণ অভিষেক শর্মার রেকর্ড গড়া ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ায় সিরিজ জয় ভারতের জেন জি এখন সুগন্ধি খুঁজছে আলোকে শিল্পে রূপ দেওয়া লিন্ডসি অ্যাডেলম্যান পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ ‘ইনল্যান্ড টাইপ্যান’: প্রাণঘাতী বিষ, শান্ত স্বভাবের এই সরীসৃপের অজানা বিস্ময় কুমিল্লায় দায়িত্ব পালনকালে অসুস্থ হয়ে পুলিশের মৃত্যু রবিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা ভিয়েতনামী ঔপন্যাসিক ড. ফান কুয়ে মাই শারজাহ বইমেলায় পাঠকদের মুগ্ধ করলেন মংলায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ প্রবাসী নারী পর্যটক

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১২)

আজিমপুর গোরস্থান

ঢাকার সাধারণের জন্য গোরস্থানের ছিল অভাব, পরিকল্পিত গোরস্থান ধারণাটিও অনেকের মধ্যে ছিল না। সেটা ছিল খ্রিষ্টানদের মধ্যে। তারা প্রথম ঢাকার খ্রিষ্টানদের সমাহিত করার জন্য অষ্টাদশ শতকে নারিন্দায় গোরস্থান শুরু করে।

এখন যেখানে গোরস্থান, সেখানে উনিশ শতকের গোড়ায়ও যে গোর দেওয়া হতো না তা নয়। তবে, ১৮৫০ সালে গোরস্থান নিয়ে পরিকল্পনা করা হয় এবং ৩২ একর জমি নিয়ে ঢাকার প্রথম পরিকল্পিত সাধারণের কবরস্থান আজিমপুর গোরস্থান বা কবরস্থান গড়ে ওঠে।

আজিমপুর গোরস্থান

পরে এর সঙ্গে নতুন কিছু জায়গাও যুক্ত হয়। যেটি ‘নতুন কবরস্থান’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশের অনেক পরিচিত মানুষের কবর আছে এখানে।

ঢাকার সবচেয়ে পুরণো কবরস্থান আজিমপুর গোরস্থান বা কবরস্থান। অনেকের মতে মোগল আমলেও এখানে কবর দেওয়া হতো। হতে পারে, কারণ, মোগল আমলেই আজিপুর গড়ে ওঠে। ১৮০৭ সালে এখানে কবর দেওয়া হতো বলে জানা গেছে।

গত শতকের ষাটের দশকে প্রায় ৪ একর জায়গা নিয়ে এর সম্প্রসারণ করা হয় যা নতুন কবরস্থান নামে পরিচিতি পায়। এটি ছিল জেলেদের মেলার মাঠ। পুরো গোরস্থানে অনেক মান্যগণ্য ব্যক্তির কবর আছে, যেমন ভাষা শহীদ বরকত, সালাম ও রফিক।

(চলবে)

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১১)

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১১)

জনপ্রিয় সংবাদ

২০২৯-এ ফিরছে অ্যানিমেটেড হিট ‘কে-পপ ডেমন হান্টার্স’

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১২)

০৭:০০:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

আজিমপুর গোরস্থান

ঢাকার সাধারণের জন্য গোরস্থানের ছিল অভাব, পরিকল্পিত গোরস্থান ধারণাটিও অনেকের মধ্যে ছিল না। সেটা ছিল খ্রিষ্টানদের মধ্যে। তারা প্রথম ঢাকার খ্রিষ্টানদের সমাহিত করার জন্য অষ্টাদশ শতকে নারিন্দায় গোরস্থান শুরু করে।

এখন যেখানে গোরস্থান, সেখানে উনিশ শতকের গোড়ায়ও যে গোর দেওয়া হতো না তা নয়। তবে, ১৮৫০ সালে গোরস্থান নিয়ে পরিকল্পনা করা হয় এবং ৩২ একর জমি নিয়ে ঢাকার প্রথম পরিকল্পিত সাধারণের কবরস্থান আজিমপুর গোরস্থান বা কবরস্থান গড়ে ওঠে।

আজিমপুর গোরস্থান

পরে এর সঙ্গে নতুন কিছু জায়গাও যুক্ত হয়। যেটি ‘নতুন কবরস্থান’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশের অনেক পরিচিত মানুষের কবর আছে এখানে।

ঢাকার সবচেয়ে পুরণো কবরস্থান আজিমপুর গোরস্থান বা কবরস্থান। অনেকের মতে মোগল আমলেও এখানে কবর দেওয়া হতো। হতে পারে, কারণ, মোগল আমলেই আজিপুর গড়ে ওঠে। ১৮০৭ সালে এখানে কবর দেওয়া হতো বলে জানা গেছে।

গত শতকের ষাটের দশকে প্রায় ৪ একর জায়গা নিয়ে এর সম্প্রসারণ করা হয় যা নতুন কবরস্থান নামে পরিচিতি পায়। এটি ছিল জেলেদের মেলার মাঠ। পুরো গোরস্থানে অনেক মান্যগণ্য ব্যক্তির কবর আছে, যেমন ভাষা শহীদ বরকত, সালাম ও রফিক।

(চলবে)

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১১)

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১১)