০৬:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫
কেরানীগঞ্জের মাদ্রাসায় বিপুল বোমা তৈরির সরঞ্জাম জব্দ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক কনটেন্টে কড়াকড়ি বাড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বৈশ্বিক চাহিদা কমায় এশিয়ার রপ্তানিনির্ভর অর্থনীতিতে গতি শ্লথ খরচ ও নিয়ন্ত্রণের চাপে ছোট ও দক্ষ এআই মডেলের দিকে ঝুঁকছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো শীতকালীন হামলা জোরদার হওয়ায় রাশিয়ার ভেতরে ড্রোন অভিযানে প্রস্তুতির ইঙ্গিত ইউক্রেনের চীনের পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেট খাতে আইপিও সহজ করল বেইজিং, স্পেস প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রকে টপকানোর বার্তা নতুন রেকর্ডে রুপা রাশিয়ার নতুন অর্থায়নে তুরস্কের পারমাণবিক স্বপ্নে গতি, আক্কুইউ প্রকল্পে এল ৯ বিলিয়ন ডলার মার্কিন আদালতের নির্দেশ মানার আহ্বান ভেনেজুয়েলানদের, এল সালভাদরের কারাগার থেকে ফেরত বন্দিদের আইনি লড়াই নাইজেরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলায় সহযোগিতা, একক মার্কিন সামরিক হুমকি এড়াল আবুজা

অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতের অবিলম্বে জামিনে মুক্তির দাবি

গ্রেফতার ও অভিযোগ

দেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক, গবেষক এবং মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত দুর্নীতির একটি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন। অভিযোগের সুস্পষ্ট প্রমাণ আদালতে উপস্থাপন না হলেও তাঁকে জামিন দেওয়া হচ্ছে না। প্রায় চার দশকের শিক্ষকতা ও গবেষণার কর্মজীবন এবং তাঁর গুরুতর অসুস্থতাকে বিবেচনায় নিয়ে দল-মত নির্বিশেষে ১২২ জন নাগরিক তাঁর অবিলম্বে জামিনে মুক্তির দাবি জানিয়েছেন।

নাগরিকদের উদ্বেগ

বিবৃতিতে নাগরিকরা বলেছেন, দেশের অন্যতম সৎ ও নির্লোভ অর্থনীতিবিদকে অন্যায্যভাবে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বিচার প্রক্রিয়া শুরুর আগেই তাঁকে গ্রেফতার ও কারাবন্দি করা হয়েছে—যা ন্যায়বিচারের পরিপন্থী। প্রায় ৪০ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন অধ্যাপক বারকাত। তিনি বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৭২ বছর বয়সী অধ্যাপক বারকাত দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যা, স্ট্রোক-পরবর্তী জটিলতা, ফুসফুসের অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ ও অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসে ভুগছেন। প্রতিদিন নিয়মিত ওষুধ সেবন ছাড়াও তাঁকে সপ্তাহে পাঁচ দিন ফিজিওথেরাপি নিতে হয়। অতীতে দু’বার নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তিনি গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। তাঁর স্বাস্থ্য পরিস্থিতি কারাবাসের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।

মানবিক দাবি

বিবৃতিদাতারা জানিয়েছেন, অধ্যাপক বারকাতের বয়স, শারীরিক অবস্থা এবং মানবিক দিক বিবেচনায় তাঁকে অবিলম্বে জামিনে মুক্তি দিতে হবে। তাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, চিকিৎসার যথাযথ ব্যবস্থা না হলে তাঁর জীবন হুমকির মুখে পড়তে পারে।

স্বাক্ষরকারীরা

এই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন—

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. হামিদা হোসেন, অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, খুশী কবীর, শাহীন আনাম, জেড আই খান পান্না, অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী, অধ্যাপক এম এম আকাশ, স্বপন আদনান, অধ্যাপক মোনাওয়ার উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মো. ফেরদৌস হোসেন, রাশেদা কে. চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সালমা আলী, শিরিন প. হক, ড. মোস্তাফিজুর রহমান, শামসুল হুদা, তসলিমা ইসলাম, অধ্যাপক নাজমা বেগম, অধ্যাপক শামসুন নাহার আহমেদ, অধ্যাপক মাসুদা ইয়াসমিন, অধ্যাপক সেলিম রায়হান, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, অধ্যাপক জোবাইদা নাসরিন, দীপায়ন খীসা, সঞ্জীব দ্রং, মনীন্দ্র কুমার নাথ, অধ্যাপক সৈয়দ শাইখ ইমতিয়াজ, সৈয়দ তানভীর রহমান, ড. লোপামুদ্রা মালেক, ড. সাবিহা ইয়াসমিন রোজী, রুশাদ ফরিদী, এস এম ইমরান হোসেন, তামান্না রহমান, ফারহা তানজীম তিতিল, এম রেজাউল করিম চৌধুরী, পাভেল পার্থ, সাঈদ আহমেদ, কাজল দেবনাথ, এফ এম শাহীন, অধ্যাপক ড. মো. আমির হোসেন, শাকিল আখতার, অধ্যাপক ড. আবু সারা শামসুর রউফ, ড. মো. আনিছুর রহমান খান, অধ্যাপক জাভেদ ইকবাল বাঙালি, অধ্যাপক ড. শাফিউন নাহিন শিমুল, অধ্যাপক ড. সৈয়দ শাহরিয়ার রহমান, অধ্যাপক ড. মোঃ কামাল উদ্দিন, ড. খায়রুল চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মো. আহসান হাবীব, অধ্যাপক ড. রুমানা হক, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজমল হোসেন ভূঁইয়া, অধ্যাপক ড. সীমা জামান, অধ্যাপক ড. নেপাল চন্দ্র রায়, অধ্যাপক ড. মো. রাফিউল ইসলাম, অধ্যাপক ড. রুমানা ইসলাম, অধ্যাপক ড. ইফতেখার হোসেন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী, অধ্যাপক ড. নুসরাত জাহান চৌধুরী, ড. আবু তোরাব এম এ রহিম, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মুহিত, অধ্যাপক ড. শরীফ আক্তারুজ্জামান, অধ্যাপক ড. আকলিমা ইসলাম কুহেলী, অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য, মাহমুদ উল্লাহ, অধ্যাপক ড. অতনু রব্বানী, অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, ড. আজহারুল ইসলাম, উস্মিতা আফরোজ, নাজির হোসেন খান, এস এম আবদুল্লাহ, সেলিনা সিদ্দিকা, ড. কাউসার আহাম্মদ রকি, ড. মো. কামরুজ্জামান, ড. মো. আবদুর রাজ্জাক খান, ড. এম এল পলাশ, ড. সোমা দে, ড. দিলরুবা শারমিন, ড. ইশরাত জাহান খান, মো. আলী সিদ্দিকী, সিদ্ধার্থ দে, ড. তাছলিম উর রাশিদ, সোনিয়া ইসলাম নিশা, মো. ইব্রাহীম মিয়া, ড. সঞ্চিতা গুহ, মো. নাজমুল হাসান, ড. মুনতাসির চৌধুরী, ড. মিজ নীলিমা আকতার, ফাতেমা সামিনা ইয়াসমিন, আমীর হোসেন, মোহাম্মদ আকবর কবীর, হাবিবা রহমান, মো. মনিরুজ্জামান, নাসিয়া জামান, রুবাইয়া মোর্শেদ, মোহাম্মদ ইমাউল হক সরকার, নুশরাত জাফরিন, শিবলী নোমান, আয়েশা সিদ্দিকা, মো. দিদারুল ইসলাম, মো. আসাদুজ্জামান, শাহরিন আশরাফ, ড. মো. হাসান ফারুক, মাহতাব উদ্দিন, তাসকিয়া হক লিরিক, অরনি বারকাত, ড. কিশোয়ার জাহান সিঁথি, মো. সাইফুল্লাহ আকন, গাজী কামরুল হাসান, বিপ্লব কুমার নন্দী, এম. শাখাওয়াত হোসেন, তাহিয়া আনান ধীরা, সৈয়দ জুবায়ের বিন হোসেন, মো. সাইফুল ইসলাম, শাকিল আহম্মেদ, মোসা. কানিজা মুহসিনা, বায়েজীদ সুমন, সাদিয়া তাজমিন, ডা. রাজিয়া রহমান এবং অ্যাডভোকেট মিনহাজুল হক চৌধুরী।

দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, মানবাধিকারকর্মী, আইনজীবী, গবেষক ও সংস্কৃতিকর্মীসহ মোট ১২২ জন নাগরিক একযোগে দাবি তুলেছেন যে, অধ্যাপক আবুল বারকাতের শারীরিক অবস্থার কারণে অবিলম্বে মানবিক বিবেচনায় তাঁকে জামিনে মুক্তি দিতে হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কেরানীগঞ্জের মাদ্রাসায় বিপুল বোমা তৈরির সরঞ্জাম জব্দ

অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতের অবিলম্বে জামিনে মুক্তির দাবি

০৬:৩৬:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫

গ্রেফতার ও অভিযোগ

দেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক, গবেষক এবং মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত দুর্নীতির একটি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন। অভিযোগের সুস্পষ্ট প্রমাণ আদালতে উপস্থাপন না হলেও তাঁকে জামিন দেওয়া হচ্ছে না। প্রায় চার দশকের শিক্ষকতা ও গবেষণার কর্মজীবন এবং তাঁর গুরুতর অসুস্থতাকে বিবেচনায় নিয়ে দল-মত নির্বিশেষে ১২২ জন নাগরিক তাঁর অবিলম্বে জামিনে মুক্তির দাবি জানিয়েছেন।

নাগরিকদের উদ্বেগ

বিবৃতিতে নাগরিকরা বলেছেন, দেশের অন্যতম সৎ ও নির্লোভ অর্থনীতিবিদকে অন্যায্যভাবে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বিচার প্রক্রিয়া শুরুর আগেই তাঁকে গ্রেফতার ও কারাবন্দি করা হয়েছে—যা ন্যায়বিচারের পরিপন্থী। প্রায় ৪০ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন অধ্যাপক বারকাত। তিনি বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৭২ বছর বয়সী অধ্যাপক বারকাত দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যা, স্ট্রোক-পরবর্তী জটিলতা, ফুসফুসের অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ ও অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসে ভুগছেন। প্রতিদিন নিয়মিত ওষুধ সেবন ছাড়াও তাঁকে সপ্তাহে পাঁচ দিন ফিজিওথেরাপি নিতে হয়। অতীতে দু’বার নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তিনি গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। তাঁর স্বাস্থ্য পরিস্থিতি কারাবাসের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।

মানবিক দাবি

বিবৃতিদাতারা জানিয়েছেন, অধ্যাপক বারকাতের বয়স, শারীরিক অবস্থা এবং মানবিক দিক বিবেচনায় তাঁকে অবিলম্বে জামিনে মুক্তি দিতে হবে। তাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, চিকিৎসার যথাযথ ব্যবস্থা না হলে তাঁর জীবন হুমকির মুখে পড়তে পারে।

স্বাক্ষরকারীরা

এই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন—

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. হামিদা হোসেন, অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, খুশী কবীর, শাহীন আনাম, জেড আই খান পান্না, অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী, অধ্যাপক এম এম আকাশ, স্বপন আদনান, অধ্যাপক মোনাওয়ার উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মো. ফেরদৌস হোসেন, রাশেদা কে. চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সালমা আলী, শিরিন প. হক, ড. মোস্তাফিজুর রহমান, শামসুল হুদা, তসলিমা ইসলাম, অধ্যাপক নাজমা বেগম, অধ্যাপক শামসুন নাহার আহমেদ, অধ্যাপক মাসুদা ইয়াসমিন, অধ্যাপক সেলিম রায়হান, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, অধ্যাপক জোবাইদা নাসরিন, দীপায়ন খীসা, সঞ্জীব দ্রং, মনীন্দ্র কুমার নাথ, অধ্যাপক সৈয়দ শাইখ ইমতিয়াজ, সৈয়দ তানভীর রহমান, ড. লোপামুদ্রা মালেক, ড. সাবিহা ইয়াসমিন রোজী, রুশাদ ফরিদী, এস এম ইমরান হোসেন, তামান্না রহমান, ফারহা তানজীম তিতিল, এম রেজাউল করিম চৌধুরী, পাভেল পার্থ, সাঈদ আহমেদ, কাজল দেবনাথ, এফ এম শাহীন, অধ্যাপক ড. মো. আমির হোসেন, শাকিল আখতার, অধ্যাপক ড. আবু সারা শামসুর রউফ, ড. মো. আনিছুর রহমান খান, অধ্যাপক জাভেদ ইকবাল বাঙালি, অধ্যাপক ড. শাফিউন নাহিন শিমুল, অধ্যাপক ড. সৈয়দ শাহরিয়ার রহমান, অধ্যাপক ড. মোঃ কামাল উদ্দিন, ড. খায়রুল চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মো. আহসান হাবীব, অধ্যাপক ড. রুমানা হক, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজমল হোসেন ভূঁইয়া, অধ্যাপক ড. সীমা জামান, অধ্যাপক ড. নেপাল চন্দ্র রায়, অধ্যাপক ড. মো. রাফিউল ইসলাম, অধ্যাপক ড. রুমানা ইসলাম, অধ্যাপক ড. ইফতেখার হোসেন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী, অধ্যাপক ড. নুসরাত জাহান চৌধুরী, ড. আবু তোরাব এম এ রহিম, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মুহিত, অধ্যাপক ড. শরীফ আক্তারুজ্জামান, অধ্যাপক ড. আকলিমা ইসলাম কুহেলী, অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য, মাহমুদ উল্লাহ, অধ্যাপক ড. অতনু রব্বানী, অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, ড. আজহারুল ইসলাম, উস্মিতা আফরোজ, নাজির হোসেন খান, এস এম আবদুল্লাহ, সেলিনা সিদ্দিকা, ড. কাউসার আহাম্মদ রকি, ড. মো. কামরুজ্জামান, ড. মো. আবদুর রাজ্জাক খান, ড. এম এল পলাশ, ড. সোমা দে, ড. দিলরুবা শারমিন, ড. ইশরাত জাহান খান, মো. আলী সিদ্দিকী, সিদ্ধার্থ দে, ড. তাছলিম উর রাশিদ, সোনিয়া ইসলাম নিশা, মো. ইব্রাহীম মিয়া, ড. সঞ্চিতা গুহ, মো. নাজমুল হাসান, ড. মুনতাসির চৌধুরী, ড. মিজ নীলিমা আকতার, ফাতেমা সামিনা ইয়াসমিন, আমীর হোসেন, মোহাম্মদ আকবর কবীর, হাবিবা রহমান, মো. মনিরুজ্জামান, নাসিয়া জামান, রুবাইয়া মোর্শেদ, মোহাম্মদ ইমাউল হক সরকার, নুশরাত জাফরিন, শিবলী নোমান, আয়েশা সিদ্দিকা, মো. দিদারুল ইসলাম, মো. আসাদুজ্জামান, শাহরিন আশরাফ, ড. মো. হাসান ফারুক, মাহতাব উদ্দিন, তাসকিয়া হক লিরিক, অরনি বারকাত, ড. কিশোয়ার জাহান সিঁথি, মো. সাইফুল্লাহ আকন, গাজী কামরুল হাসান, বিপ্লব কুমার নন্দী, এম. শাখাওয়াত হোসেন, তাহিয়া আনান ধীরা, সৈয়দ জুবায়ের বিন হোসেন, মো. সাইফুল ইসলাম, শাকিল আহম্মেদ, মোসা. কানিজা মুহসিনা, বায়েজীদ সুমন, সাদিয়া তাজমিন, ডা. রাজিয়া রহমান এবং অ্যাডভোকেট মিনহাজুল হক চৌধুরী।

দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, মানবাধিকারকর্মী, আইনজীবী, গবেষক ও সংস্কৃতিকর্মীসহ মোট ১২২ জন নাগরিক একযোগে দাবি তুলেছেন যে, অধ্যাপক আবুল বারকাতের শারীরিক অবস্থার কারণে অবিলম্বে মানবিক বিবেচনায় তাঁকে জামিনে মুক্তি দিতে হবে।