বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের পদায়ন, বদলি, পদোন্নতির মতো বিষয়ের নিয়ন্ত্রণ নির্বাহী বিভাগের কাছ থেকে ফের সুপ্রিম কোর্টের অধীনে ন্যস্ত করার সিদ্ধান্ত দিয়েছেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এ রায় দেন।
সমকালের একটি শিরোনাম “বিকেলে আরও ৭ দল ও ১ সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা”
আরও সাতটি রাজনৈতিক দল ও একটি সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক করবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
যে দলগুলো ও সংগঠনটির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা আজ বৈঠক করবেন সেগুলো হচ্ছে – এবি পার্টি, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, এলডিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জাতীয় গণফ্রন্ট ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
এর আগে রোববার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
আজকের পত্রিকার একটি শিরোনাম “দ্বিতীয় দিনেও রেলপথ অবরোধ করে আন্দোলনে বাকৃবি শিক্ষার্থীরা”
হল ছাড়ার নির্দেশনা প্রত্যাখ্যান করে দ্বিতীয় দিনের মতো রেলপথ অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে জব্বারের মোড় রেলপথ অবরোধ করেন তাঁরা। এতে ঢাকা ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
পশুপালন অনুষদের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এ এইচ এম হিমেল বলেন, ‘গতকাল সোমবার সকালে আমরা ৬ দফার আলটিমেটাম দিয়েছিলাম। এখন পর্যন্ত প্রশাসনের কোনো সাড়া নেই। তাই বাধ্য হয়ে দাবি আদায়ে রেলপথ অবরোধ করেছি। প্রশাসন এসে আশ্বস্ত করলেই আমরা অবরোধ তুলে নেব।’
আরেক শিক্ষার্থী ফৌজিয়া নাজনীন বলেন, ‘দাবি আদায়ে আন্দোলন করতে হয়, এটা বাংলাদেশের কালচার। কিন্তু দাবি আদায়ের আন্দোলনে বহিরাগতদের দিয়ে হামলা করানো কতটা যৌক্তিক? দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলছে, চলবেই।’
জানা গেছে, ভেটেরিনারি ও পশুপালন অনুষদের ডিগ্রিকে একীভূত করে একটি কম্বাইন্ড ডিগ্রি দেওয়ার দাবিতে ২৫১ জন শিক্ষক কর্মকর্তাকে রোববার দিনভর অবরুদ্ধ করে রাখাকে কেন্দ্র করে বহিরাগতরা হামলা করে শিক্ষার্থীদের। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রোববার রাতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের সোমবার সকাল ৯টার মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ প্রদান করা হয়।
বণিকবার্তার একটি শিরোনাম “সমন্বয়কদের আটকের সিদ্ধান্ত হয় কোর কমিটির মিটিং থেকে”
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়কদের আটকের সিদ্ধান্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বাসভবনে অনুষ্ঠিত কোর কমিটির মিটিং থেকে নেয়া হয় বলে ট্রাইব্যুনালকে জানিয়েছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
আজ (২ সেপ্টেম্বর) জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য প্রদানকালে এ তথ্য জানান রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আপসের জন্য সমন্বয়কদের আটক করে মানসিক চাপ প্রয়োগ করার জন্যই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। শুধু সমন্বয়ক নয়, তাদের আত্মীয়স্বজনকেও আটক করে চাপ প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এরই অংশ হিসেবে তাদেরকে দিয়ে আন্দোলন প্রত্যাহার করার বিবৃতিও দেয়া হয়।’
এটি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর একান্ত সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি ট্রাইব্যুনালকে বলেন, ‘সমন্বয়কদের আটকের প্রস্তাব দেয় ডিজিএফআই। আমি এটিতে সম্মত হইনি। তবে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেই আটকের নির্দেশ দেন।’
মানবজমিনের একটি শিরোন “সুপ্রিম কোর্টের হাতে ফিরলো স্থানীয় আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ”
একই সঙ্গে তিন মাসের মধ্যে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। স্থানীয় আদালতের (অধস্তন আদালত) নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ আগের অবস্থায় ফিরে এলো এই রায়ের মাধ্যমে।
সারাক্ষণ ডেস্ক 



















