০৬:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
২০২৯-এ ফিরছে অ্যানিমেটেড হিট ‘কে-পপ ডেমন হান্টার্স’ ‘টাইটানিক’-এর নেপথ্যের গল্প: চলচ্চিত্র প্রযোজকের স্মৃতিচারণ অভিষেক শর্মার রেকর্ড গড়া ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ায় সিরিজ জয় ভারতের জেন জি এখন সুগন্ধি খুঁজছে আলোকে শিল্পে রূপ দেওয়া লিন্ডসি অ্যাডেলম্যান পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ ‘ইনল্যান্ড টাইপ্যান’: প্রাণঘাতী বিষ, শান্ত স্বভাবের এই সরীসৃপের অজানা বিস্ময় কুমিল্লায় দায়িত্ব পালনকালে অসুস্থ হয়ে পুলিশের মৃত্যু রবিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা ভিয়েতনামী ঔপন্যাসিক ড. ফান কুয়ে মাই শারজাহ বইমেলায় পাঠকদের মুগ্ধ করলেন মংলায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ প্রবাসী নারী পর্যটক

মাটিতে কার্বনের পরিবর্তন পরিমাপের উপায় উদ্ভাবন চীনের

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে ব্যাপক বনসৃজনের মাধ্যমে প্রতিবছর প্রায় ৫ বিলিয়ন মেট্রিক টন কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করা সম্ভব। এ তথ্য জানিয়েছে চীনের কুয়াংচৌর সুন ইয়াত-সেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জার্নাল সায়েন্সে প্রকাশিত হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক ছিন চাংছাই ও তার দলের গবেষণার ফলাফল। প্রবন্ধের শিরোনাম—ল্যান্ড অ্যাভেইলএবিলিটি অ্যান্ড পলিসি কমিটমেন্ট লিমিট গ্লোবাল ক্লাইমেট মিটিগেশন ফ্রম ফরেস্টেশন। এতে প্রথমবারের মতো বিশ্বব্যাপী বন পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় মাটির নিচের কার্বন শোষণ ক্ষমতা পরিমাপ করা হয়েছে।

এই গবেষণায় পরিবেশ, জলবায়ু ও নীতি—এই তিন মূল উপাদান একত্রিত করে বনসৃজনের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার সম্ভাবনা নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতের বৈশ্বিক বনসৃজনের জন্য এক ধরনের ‘নেভিগেশন ম্যাপ’ তৈরি করা হয়েছে।

বছরের পর বছর নানা ধরনের মাটির তথ্য সংগ্রহের পর ছিন ও তার দল এক ধরনের মেশিন লার্নিং মডেল তৈরি করেছে, যা বনসৃজনের ফলে মাটির কার্বন পরিবর্তন পরিমাপ করতে সক্ষম। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তারা উদ্ভিদের কার্বন পরিমাপের বিদ্যমান তথ্য যোগ করে তৈরি করেছে এমন এক ডিটেক্টর, যা উদ্ভিদ ও মাটি—দুটো
ক্ষেত্রেই কার্বন পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করতে পারে।

তথ্য ও ছবি: সিএমজি বাংলা

 

জনপ্রিয় সংবাদ

২০২৯-এ ফিরছে অ্যানিমেটেড হিট ‘কে-পপ ডেমন হান্টার্স’

মাটিতে কার্বনের পরিবর্তন পরিমাপের উপায় উদ্ভাবন চীনের

০৩:৪২:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে ব্যাপক বনসৃজনের মাধ্যমে প্রতিবছর প্রায় ৫ বিলিয়ন মেট্রিক টন কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করা সম্ভব। এ তথ্য জানিয়েছে চীনের কুয়াংচৌর সুন ইয়াত-সেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জার্নাল সায়েন্সে প্রকাশিত হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক ছিন চাংছাই ও তার দলের গবেষণার ফলাফল। প্রবন্ধের শিরোনাম—ল্যান্ড অ্যাভেইলএবিলিটি অ্যান্ড পলিসি কমিটমেন্ট লিমিট গ্লোবাল ক্লাইমেট মিটিগেশন ফ্রম ফরেস্টেশন। এতে প্রথমবারের মতো বিশ্বব্যাপী বন পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় মাটির নিচের কার্বন শোষণ ক্ষমতা পরিমাপ করা হয়েছে।

এই গবেষণায় পরিবেশ, জলবায়ু ও নীতি—এই তিন মূল উপাদান একত্রিত করে বনসৃজনের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার সম্ভাবনা নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতের বৈশ্বিক বনসৃজনের জন্য এক ধরনের ‘নেভিগেশন ম্যাপ’ তৈরি করা হয়েছে।

বছরের পর বছর নানা ধরনের মাটির তথ্য সংগ্রহের পর ছিন ও তার দল এক ধরনের মেশিন লার্নিং মডেল তৈরি করেছে, যা বনসৃজনের ফলে মাটির কার্বন পরিবর্তন পরিমাপ করতে সক্ষম। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তারা উদ্ভিদের কার্বন পরিমাপের বিদ্যমান তথ্য যোগ করে তৈরি করেছে এমন এক ডিটেক্টর, যা উদ্ভিদ ও মাটি—দুটো
ক্ষেত্রেই কার্বন পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করতে পারে।

তথ্য ও ছবি: সিএমজি বাংলা