০৩:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বিশ্ব সঙ্গীতে এআই-এর সৃজনশীল ঢেউ আইএফএ বার্লিন ২০২৫: যে গ্যাজেটগুলো নিয়ে সবার আলোচনা এআই প্রশিক্ষণে আইনি নজির: লেখকদের সাথে Anthropic-এর $১.৫ বিলিয়ন সমঝোতা যুদ্ধ শুরুর পর ইউক্রেনে সবচেয়ে বড় আকাশ হামলা লন্ডনের ডানপন্থী সমাবেশে সহিংসতা, রেকর্ড সমাগমে উত্তেজনা দোহায় হামাস নেতাদের ওপর হামলা, যুদ্ধবিরতির আলাপ জটিলতায় নতুন গবেষণা: আটলান্টিক প্রবাহ ভাঙার ঝুঁকি এখন অনেক বেশি” ডাকসু ও জাকসুতে বৈষম্যবিরোধীদের বিপর্যয়, চ্যালেঞ্জের মুখে এনসিপি? জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মেলানো যাবে না, মডেল হিসেবে কাজ করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হার – আকাশ চোপড়া-অশ্বিনকেই ‘সঠিক’ প্রমাণ করছে বাংলাদেশ?

মাটিতে কার্বনের পরিবর্তন পরিমাপের উপায় উদ্ভাবন চীনের

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে ব্যাপক বনসৃজনের মাধ্যমে প্রতিবছর প্রায় ৫ বিলিয়ন মেট্রিক টন কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করা সম্ভব। এ তথ্য জানিয়েছে চীনের কুয়াংচৌর সুন ইয়াত-সেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জার্নাল সায়েন্সে প্রকাশিত হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক ছিন চাংছাই ও তার দলের গবেষণার ফলাফল। প্রবন্ধের শিরোনাম—ল্যান্ড অ্যাভেইলএবিলিটি অ্যান্ড পলিসি কমিটমেন্ট লিমিট গ্লোবাল ক্লাইমেট মিটিগেশন ফ্রম ফরেস্টেশন। এতে প্রথমবারের মতো বিশ্বব্যাপী বন পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় মাটির নিচের কার্বন শোষণ ক্ষমতা পরিমাপ করা হয়েছে।

এই গবেষণায় পরিবেশ, জলবায়ু ও নীতি—এই তিন মূল উপাদান একত্রিত করে বনসৃজনের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার সম্ভাবনা নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতের বৈশ্বিক বনসৃজনের জন্য এক ধরনের ‘নেভিগেশন ম্যাপ’ তৈরি করা হয়েছে।

বছরের পর বছর নানা ধরনের মাটির তথ্য সংগ্রহের পর ছিন ও তার দল এক ধরনের মেশিন লার্নিং মডেল তৈরি করেছে, যা বনসৃজনের ফলে মাটির কার্বন পরিবর্তন পরিমাপ করতে সক্ষম। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তারা উদ্ভিদের কার্বন পরিমাপের বিদ্যমান তথ্য যোগ করে তৈরি করেছে এমন এক ডিটেক্টর, যা উদ্ভিদ ও মাটি—দুটো
ক্ষেত্রেই কার্বন পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করতে পারে।

তথ্য ও ছবি: সিএমজি বাংলা

 

বিশ্ব সঙ্গীতে এআই-এর সৃজনশীল ঢেউ

মাটিতে কার্বনের পরিবর্তন পরিমাপের উপায় উদ্ভাবন চীনের

০৩:৪২:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে ব্যাপক বনসৃজনের মাধ্যমে প্রতিবছর প্রায় ৫ বিলিয়ন মেট্রিক টন কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করা সম্ভব। এ তথ্য জানিয়েছে চীনের কুয়াংচৌর সুন ইয়াত-সেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জার্নাল সায়েন্সে প্রকাশিত হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক ছিন চাংছাই ও তার দলের গবেষণার ফলাফল। প্রবন্ধের শিরোনাম—ল্যান্ড অ্যাভেইলএবিলিটি অ্যান্ড পলিসি কমিটমেন্ট লিমিট গ্লোবাল ক্লাইমেট মিটিগেশন ফ্রম ফরেস্টেশন। এতে প্রথমবারের মতো বিশ্বব্যাপী বন পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় মাটির নিচের কার্বন শোষণ ক্ষমতা পরিমাপ করা হয়েছে।

এই গবেষণায় পরিবেশ, জলবায়ু ও নীতি—এই তিন মূল উপাদান একত্রিত করে বনসৃজনের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার সম্ভাবনা নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতের বৈশ্বিক বনসৃজনের জন্য এক ধরনের ‘নেভিগেশন ম্যাপ’ তৈরি করা হয়েছে।

বছরের পর বছর নানা ধরনের মাটির তথ্য সংগ্রহের পর ছিন ও তার দল এক ধরনের মেশিন লার্নিং মডেল তৈরি করেছে, যা বনসৃজনের ফলে মাটির কার্বন পরিবর্তন পরিমাপ করতে সক্ষম। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তারা উদ্ভিদের কার্বন পরিমাপের বিদ্যমান তথ্য যোগ করে তৈরি করেছে এমন এক ডিটেক্টর, যা উদ্ভিদ ও মাটি—দুটো
ক্ষেত্রেই কার্বন পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করতে পারে।

তথ্য ও ছবি: সিএমজি বাংলা