এপ্রিল–জুলাইয়ের মধ্যে সোমালিয়ায় হাম, ডিপথেরিয়া, হুপিং কাফ, কলেরা ও তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কেস ২২,৬০০ থেকে ৪৬,০০০-এর বেশি হয়েছে। শিশুদের অংশ সবচেয়ে বেশি। টিকাদান ব্যাহত, ক্লিনিক বন্ধ/সেবাকম এবং নিরাপত্তাজনিত সীমাবদ্ধতায় ‘ক্যাচ-আপ’ ক্যাম্পেইন আটকে গেছে। ঝুঁকিপূর্ণ প্রদেশগুলোতে ডিপথেরিয়ার তীব্রতা বিশেষ নজর কাড়ছে।
পানীয়জলে দ্রত ডায়রিয়া-কলেরার বিস্তার, পাশাপাশি চিকিৎসাকর্মীদের সুরক্ষা সামগ্রী ঘাটতিতে ক্লিনিকের কার্যক্ষমতা কমছে। শহর-গ্রামে একইসঙ্গে প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নজরদারি টিমের ওপর চাপ বেড়েছে।
তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার
উচ্চঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোয় টিকাদান অভিযানে ‘মাইক্রোপ্ল্যান’, কোল্ড-চেইন জোরদার এবং কমিউনিটি ভ্যাকসিনেটরের ভাতা পুনর্বহাল করতে হবে। প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ও ডিপথেরিয়া অ্যান্টিটক্সিনের দ্রুত সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।
পরবর্তী পদক্ষেপ
বন্যা/খরা পরিস্থিতির মধ্যে পানি-স্বাস্থ্যবিধি (WASH) বাড়ানো ও স্কুলভিত্তিক স্ক্রিনিং শুরু না করলে আগামী মৌসুমে কেস আরও বাড়তে পারে। আন্তর্জাতিক অংশীদারদের জরুরি তহবিল প্রয়োজন।