১০:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
দেশের হারিয়ে যাওয়া লাল ডাকবাক্স: ডিজিটাল যুগে বিলুপ্ত চিঠির স্মৃতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৩৩) শরৎ বাধা পেল, বসন্ত কি আসতে পারবে? মোদী-ট্রাম্প বৈঠক: ভারতের জন্য নতুন সম্ভাবনা ইসরাইল ও হামাস কী কী ছাড় দিয়েছে গাজায় বন্দি–যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাতে? সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের খ্যাতি ছিল একাধারে শিক্ষক, লেখক ও সাহিত্যিক হিসেবে সরেজমিন খাগড়াছড়ি: একদিকে ক্ষোভ-আতঙ্ক, আরেকদিকে নজরদারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ও গেন্ডারিয়ায় শরৎ উৎসবে বাধা কেন? রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিব শঙ্কর রায় নিহতঃ শোকের ছায়া করাচি চিড়িয়াখানার ট্র্যাজেডি—মানুষের আনন্দের আড়ালে বন্দিত্বের মৃত্যু- প্রথম পর্ব

সোমালিয়ায় সংক্রামক রোগের কেস তিন মাসে দ্বিগুণ

এপ্রিল–জুলাইয়ের মধ্যে সোমালিয়ায় হাম, ডিপথেরিয়া, হুপিং কাফ, কলেরা ও তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কেস ২২,৬০০ থেকে ৪৬,০০০-এর বেশি হয়েছে। শিশুদের অংশ সবচেয়ে বেশি। টিকাদান ব্যাহত, ক্লিনিক বন্ধ/সেবাকম এবং নিরাপত্তাজনিত সীমাবদ্ধতায় ‘ক্যাচ-আপ’ ক্যাম্পেইন আটকে গেছে। ঝুঁকিপূর্ণ প্রদেশগুলোতে ডিপথেরিয়ার তীব্রতা বিশেষ নজর কাড়ছে।

পানীয়জলে দ্রত ডায়রিয়া-কলেরার বিস্তার, পাশাপাশি চিকিৎসাকর্মীদের সুরক্ষা সামগ্রী ঘাটতিতে ক্লিনিকের কার্যক্ষমতা কমছে। শহর-গ্রামে একইসঙ্গে প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নজরদারি টিমের ওপর চাপ বেড়েছে।

তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার
উচ্চঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোয় টিকাদান অভিযানে ‘মাইক্রোপ্ল্যান’, কোল্ড-চেইন জোরদার এবং কমিউনিটি ভ্যাকসিনেটরের ভাতা পুনর্বহাল করতে হবে। প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ও ডিপথেরিয়া অ্যান্টিটক্সিনের দ্রুত সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।

পরবর্তী পদক্ষেপ
বন্যা/খরা পরিস্থিতির মধ্যে পানি-স্বাস্থ্যবিধি (WASH) বাড়ানো ও স্কুলভিত্তিক স্ক্রিনিং শুরু না করলে আগামী মৌসুমে কেস আরও বাড়তে পারে। আন্তর্জাতিক অংশীদারদের জরুরি তহবিল প্রয়োজন।

জনপ্রিয় সংবাদ

দেশের হারিয়ে যাওয়া লাল ডাকবাক্স: ডিজিটাল যুগে বিলুপ্ত চিঠির স্মৃতি

সোমালিয়ায় সংক্রামক রোগের কেস তিন মাসে দ্বিগুণ

০৬:৪০:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

এপ্রিল–জুলাইয়ের মধ্যে সোমালিয়ায় হাম, ডিপথেরিয়া, হুপিং কাফ, কলেরা ও তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কেস ২২,৬০০ থেকে ৪৬,০০০-এর বেশি হয়েছে। শিশুদের অংশ সবচেয়ে বেশি। টিকাদান ব্যাহত, ক্লিনিক বন্ধ/সেবাকম এবং নিরাপত্তাজনিত সীমাবদ্ধতায় ‘ক্যাচ-আপ’ ক্যাম্পেইন আটকে গেছে। ঝুঁকিপূর্ণ প্রদেশগুলোতে ডিপথেরিয়ার তীব্রতা বিশেষ নজর কাড়ছে।

পানীয়জলে দ্রত ডায়রিয়া-কলেরার বিস্তার, পাশাপাশি চিকিৎসাকর্মীদের সুরক্ষা সামগ্রী ঘাটতিতে ক্লিনিকের কার্যক্ষমতা কমছে। শহর-গ্রামে একইসঙ্গে প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নজরদারি টিমের ওপর চাপ বেড়েছে।

তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার
উচ্চঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোয় টিকাদান অভিযানে ‘মাইক্রোপ্ল্যান’, কোল্ড-চেইন জোরদার এবং কমিউনিটি ভ্যাকসিনেটরের ভাতা পুনর্বহাল করতে হবে। প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ও ডিপথেরিয়া অ্যান্টিটক্সিনের দ্রুত সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।

পরবর্তী পদক্ষেপ
বন্যা/খরা পরিস্থিতির মধ্যে পানি-স্বাস্থ্যবিধি (WASH) বাড়ানো ও স্কুলভিত্তিক স্ক্রিনিং শুরু না করলে আগামী মৌসুমে কেস আরও বাড়তে পারে। আন্তর্জাতিক অংশীদারদের জরুরি তহবিল প্রয়োজন।