০৪:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানের উপকূলীয় শহর ওওইতায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, পুড়ল শতাধিক ঘর বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুতে এগোচ্ছে জাপান গ্রাহকদের ভোগান্তি কমছে না, এবার রবির বিরুদ্ধে অভিযোগ — জিপি ও বাংলালিংকের আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ইশতেহারে শিশু নিরাপত্তা জোরদারের প্রতিশ্রুতি ভারতের স্পষ্ট বার্তা: যেখানেই হোক, সন্ত্রাস দমনে অভিযান চালানোর পূর্ণ অধিকার আছে ইভি আর স্মার্ট গ্যাজেটের জোরে দ্বিগুণের বেশি মুনাফা দেখাল শাওমি ভারতের রেড ফোর্ট হামলার উদ্ধার হওয়া ভিডিও: আত্মঘাতী হামলার সাফাই দিচ্ছিলেন উমর উন-নবী ইন্দোনেশিয়ার শিশুদের ভিডিও গেমে জঙ্গি প্রভাব: পুলিশ গাজীপুরে কয়েল কারখানায় ভয়াবহ আগুনঃ আশে পাশের মানুষ সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন

সোমালিয়ায় সংক্রামক রোগের কেস তিন মাসে দ্বিগুণ

এপ্রিল–জুলাইয়ের মধ্যে সোমালিয়ায় হাম, ডিপথেরিয়া, হুপিং কাফ, কলেরা ও তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কেস ২২,৬০০ থেকে ৪৬,০০০-এর বেশি হয়েছে। শিশুদের অংশ সবচেয়ে বেশি। টিকাদান ব্যাহত, ক্লিনিক বন্ধ/সেবাকম এবং নিরাপত্তাজনিত সীমাবদ্ধতায় ‘ক্যাচ-আপ’ ক্যাম্পেইন আটকে গেছে। ঝুঁকিপূর্ণ প্রদেশগুলোতে ডিপথেরিয়ার তীব্রতা বিশেষ নজর কাড়ছে।

পানীয়জলে দ্রত ডায়রিয়া-কলেরার বিস্তার, পাশাপাশি চিকিৎসাকর্মীদের সুরক্ষা সামগ্রী ঘাটতিতে ক্লিনিকের কার্যক্ষমতা কমছে। শহর-গ্রামে একইসঙ্গে প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নজরদারি টিমের ওপর চাপ বেড়েছে।

তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার
উচ্চঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোয় টিকাদান অভিযানে ‘মাইক্রোপ্ল্যান’, কোল্ড-চেইন জোরদার এবং কমিউনিটি ভ্যাকসিনেটরের ভাতা পুনর্বহাল করতে হবে। প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ও ডিপথেরিয়া অ্যান্টিটক্সিনের দ্রুত সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।

পরবর্তী পদক্ষেপ
বন্যা/খরা পরিস্থিতির মধ্যে পানি-স্বাস্থ্যবিধি (WASH) বাড়ানো ও স্কুলভিত্তিক স্ক্রিনিং শুরু না করলে আগামী মৌসুমে কেস আরও বাড়তে পারে। আন্তর্জাতিক অংশীদারদের জরুরি তহবিল প্রয়োজন।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম

সোমালিয়ায় সংক্রামক রোগের কেস তিন মাসে দ্বিগুণ

০৬:৪০:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

এপ্রিল–জুলাইয়ের মধ্যে সোমালিয়ায় হাম, ডিপথেরিয়া, হুপিং কাফ, কলেরা ও তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কেস ২২,৬০০ থেকে ৪৬,০০০-এর বেশি হয়েছে। শিশুদের অংশ সবচেয়ে বেশি। টিকাদান ব্যাহত, ক্লিনিক বন্ধ/সেবাকম এবং নিরাপত্তাজনিত সীমাবদ্ধতায় ‘ক্যাচ-আপ’ ক্যাম্পেইন আটকে গেছে। ঝুঁকিপূর্ণ প্রদেশগুলোতে ডিপথেরিয়ার তীব্রতা বিশেষ নজর কাড়ছে।

পানীয়জলে দ্রত ডায়রিয়া-কলেরার বিস্তার, পাশাপাশি চিকিৎসাকর্মীদের সুরক্ষা সামগ্রী ঘাটতিতে ক্লিনিকের কার্যক্ষমতা কমছে। শহর-গ্রামে একইসঙ্গে প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নজরদারি টিমের ওপর চাপ বেড়েছে।

তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার
উচ্চঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোয় টিকাদান অভিযানে ‘মাইক্রোপ্ল্যান’, কোল্ড-চেইন জোরদার এবং কমিউনিটি ভ্যাকসিনেটরের ভাতা পুনর্বহাল করতে হবে। প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ও ডিপথেরিয়া অ্যান্টিটক্সিনের দ্রুত সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।

পরবর্তী পদক্ষেপ
বন্যা/খরা পরিস্থিতির মধ্যে পানি-স্বাস্থ্যবিধি (WASH) বাড়ানো ও স্কুলভিত্তিক স্ক্রিনিং শুরু না করলে আগামী মৌসুমে কেস আরও বাড়তে পারে। আন্তর্জাতিক অংশীদারদের জরুরি তহবিল প্রয়োজন।