পপ-আপ, স্কার্সিটি, প্যাকেজিং—কেন কাজ করছে
গ্লোবাল পপ প্রজেক্ট ক্যাটসআই ও 5 গাম-এর যৌথ ক্যাম্পেইনের শেষ ড্রপ আজ ছাড়ছে। সীমিত স্টক, টাইমড রিলিজ, লাইভ রিভিল—সব মিলিয়ে খাবার পণ্যকে স্মারক আইটেমে পরিণত করা হচ্ছে। ভক্তদের জন্য এটি কমদামের স্টেটমেন্ট; ব্র্যান্ডের জন্য কম ঝুঁকিতে ফ্যান্ডমে ঢোকার পথ। স্ট্রিটওয়্যার-প্রভাবিত “লাস্ট ড্রপ” মনস্তত্ত্ব দ্রুত বিক্রি টানে, আর বিশেষ ফ্লেভার-প্যাকেজিং সংগ্রহযোগ্যতা বাড়ায়।
ফ্যানডম কৌশলের বিস্তার
কে-পপের প্রচলিত ব্যাকরণ—ফটোকার্ড, র্যান্ডম বান্ডল, সারপ্রাইজ টাস্ক—এখন মূলধারার খুচরা বাজারেও ঢুকছে। জিও-ট্যাগড পপ-আপ লাইনে দাঁড় করায়, সোশ্যাল ভিডিও কন্টেন্ট ভাইরাল হয়, আর সুবিধা হলো—গ্রোসারি চেইনের স্কেলে বিতরণ সম্ভব। প্রশ্ন হলো স্থায়িত্ব: ক্রেতারা চিবিয়ে ফেলে ভুলে যাবে, নাকি র্যাপারও রেখে দেবে স্মারক হিসেবে? আজকের ফাইনাল ড্রপের পর রিস্টক দাবির সম্ভাবনা আছে, রিসেল বাজারও গরম হবে। আপাতত বার্তাটা স্পষ্ট—আমরা এখন গানের ভক্তি বোঝাই পোশাকে, স্ক্রিনে, এবং কখনো কখনো যে চুইংগাম চিবাই তাতেও।