লাইভ টিভিতে নস্টালজিয়া কৌশল
ড্যানিয়েল ফিশেল আজ রাতে ‘ড্যান্সিং উইথ দ্য স্টারস’-এ জাইভ করবেন; সঙ্গে থাকছেন ৯৮ বছর বয়সী উইলিয়াম ড্যানিয়েলস। নস্টালজিয়া-চালিত এই ফরম্যাট ভিন্ন বয়সের দর্শক টানে। স্ট্রিমিং ভাঙনের যুগে এবিসি-ডিজনির জন্য এমন পরিচিত চরিত্রে ক্যামিও দর্শক-সম্পৃক্ততা বাড়ায়। ৯০ দশকের সিটকম ভক্তরা শো-র সোশ্যাল রিচও বাড়াবে। সাম্প্রতিক সিজনগুলোয় প্রস্তুতকারকেরা থিম-ডান্সের সাথে অতিথি উপস্থিতি জুড়ছেন—টিউন-ইন বাড়াতে এবং সম্প্রচারের বাইরে ভাইরাল ক্লিপ তৈরিতে।
কেন কার্যকর
লাইভ ট্যালেন্ট শো-র প্রতিদ্বন্দ্বী অসংখ্য—খেলা থেকে প্রেস্টিজ ড্রামা। পরিচিত মুখ ‘স্যাম্পল’ করার প্রণোদনা দেয়। বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য এটি নিরাপদ ও উচ্চ-রিচ সম্পৃক্ততা। ঝুঁকি হচ্ছে ‘ওভারডোজ’; বেশি হলে কৃত্রিম মনে হয়। ড্যানিয়েলসের উপস্থিতি কাজ করবে কারণ তিনি প্রিয় চরিত্র—গিমিকের মতো নয়, গল্পের অংশ। শক্ত রিসেপশন হলে ৯০ দশকের আরও ক্রসওভার দেখা যেতে পারে—যেখানে স্ট্রিমিংয়ের চেয়ে ‘কমিউনাল’ অনুভূতি বেশি।