কেন হঠাৎ আলোচনায়
বইয়ের দোকান, কারি হাউস আর রেট্রো ক্যাফের জন্য পরিচিত টোকিওর জিম্বোচো এবার ‘কুলেস্ট নেইবারহুড’ তালিকার শীর্ষে উঠে বিশ্ব দৃষ্টি কেড়েছে। স্থানীয়রা খুশি হলেও একটু সতর্ক। দোকানিরা বলছেন, তরুণ ক্রেতা বেড়েছে—পুরনো বই ঘাঁটা, ক্লাসিক কাটসু-কারির লাইন। ছোট ব্যবসা আশা করছে প্রকাশনা খাতের মন্দা কিছুটা কাটবে এবং ভাড়া যেন বাড়ানো না হয়। নগর কর্তৃপক্ষ সাপ্তাহিক ছুটির ভিড় সামলাতে সাইনেজ ও ক্রাউড-ম্যানেজমেন্ট ভাবছে; হঠাৎ ভাইরাল হওয়া সরু গলিতে চাপ বাড়াতে পারে।
স্থানীয়দের শর্ত
জিম্বোচোর আকর্ষণ হাতে গড়া—কিউরেটেড তাক, ক্ষুদ্র প্রকাশনা, আর দোকানদার-ক্রেতার আলাপ। বাসিন্দারা চান এমন পর্যটন, যা এ টেক্সচার রক্ষা করে। কেউ কেউ ইংরেজি ইভেন্ট ও মানচিত্র যোগ করছেন, দামও হাতের নাগালে রাখছেন। ইতিহাসবিদরা দেখছেন—জিম্বোচো আবার এশিয়ার ছাত্র-সংগ্রাহকদের মিলনস্থল হতে পারে। ঝুঁকিও আছে: ট্রেন্ডের চাপে চেইন দোকান, সুভেনিরের ভিড়, পুরোনোদের ক্লান্তি। আপাতত এলাকাটি স্পটলাইট উপভোগ করছে—আশা, ইনফ্লুয়েন্সারদের চেয়ে পাঠকরাই বেশি ফিরবেন।