০৮:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে বোমা নিক্ষেপ, নিহত এক পথচারী অসম ভিআইপি সুবিধা নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘন: নির্বাচন কমিশনকে জানাল জামায়াত বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটিতে টানা তিন দিন বন্ধ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার বৃহস্পতিবার দেশে পালিত হবে বড়দিন, উৎসব ঘিরে শুভেচ্ছা ও বাড়তি নিরাপত্তা উপেক্ষিত রুমিন ফারহানা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ তরুণ ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কর্মসংস্থানে বিশ্বব্যাংকের নতুন অর্থায়ন, বাংলাদেশে অনুমোদন ১৫০ কোটি ডলার তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে সরকারের স্বাগত, পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস গাজীপুরে জাসাস নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা টাকা-ডলার বিনিময় হারে বাড়ছে ফাঁক, বৈদেশিক প্রতিযোগিতায় ঝুঁকির সতর্কতা মাওলানা আতাউর রহমান বিক্রমপুরী আটক, কারাগারে প্রেরণ

রাফাহ বন্ধই, ইসরায়েল শনাক্ত করল এক জিম্মির মরদেহ

আসবাবহীন বিরতি, মানবিক চাপ
হামাসের কাছে থাকা দুই মরদেহ রেড ক্রসের মাধ্যমে হস্তান্তরের পর ইসরায়েল জানায়—এগুলোর একটি রোনেন এঙ্গেলের। একই সময়ে মিশরের সঙ্গে রাফাহ স্থলসীমান্ত বন্ধই থাকে—ফলে গাজাবাসীর চিকিৎসা–যাত্রা ও পারাপার স্থবির। যুদ্ধের পর থেকে কিছু মরদেহ ফেরত এসেছে; ইসরায়েলও বহু ফিলিস্তিনির দেহ ফেরত দিয়েছে।
এই শনাক্তকরণ সূক্ষ্ম অস্ত্রবিরতি ও বন্দি–বিনিময় প্রক্রিয়ার সাথে জড়িয়ে আছে, যেখানে বিরতিতে মুক্তি, আবার নতুন অভিযোগ—এভাবেই চক্র ঘোরে। দুই পাড়ার পরিবারগুলোর জন্য প্রতিটি হস্তান্তর সমান মাত্রায় আশা ও আতঙ্ক—আলোচকদের উপরও চাপ বাড়ে।

মানবিক করিডর, রাজনীতি ও জনমত
সাহায্য–সংস্থাগুলো বলছে—সীমান্ত বন্ধ থাকায় চিকিৎসা সেবা ভয়াবহভাবে ব্যাহত। কে আগে কী করবে, কীভাবে যাচাই হবে—এই “সিকোয়েন্সিং” নিয়েই কূটনীতির টানাপোড়েন। ইসরায়েলে জনমানস জিম্মিদের ঘিরে সংবেদনশীল; গাজায় মূল এজেন্ডা—গতি–স্বাধীনতা ও পুনর্গঠন। সংঘাত দীর্ঘায়িত হওয়ায় অবস্থানগুলোও কঠিন হচ্ছে।
টেকসই সমাধানে প্রয়োজন বিশ্বাসযোগ্য নজরদারি, ধাপে ধাপে অগ্রগতি ও নাগরিক–স্বার্থকে কেন্দ্রে রাখার কাঠামো। ততদিন প্রতিটি মুক্তি—বা মরদেহ শনাক্ত—আমাদের স্মরণ করিয়ে দেবে, শান্তির সেতু এখনো অনেক দূর।

জনপ্রিয় সংবাদ

মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে বোমা নিক্ষেপ, নিহত এক পথচারী

রাফাহ বন্ধই, ইসরায়েল শনাক্ত করল এক জিম্মির মরদেহ

০৪:২১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫

আসবাবহীন বিরতি, মানবিক চাপ
হামাসের কাছে থাকা দুই মরদেহ রেড ক্রসের মাধ্যমে হস্তান্তরের পর ইসরায়েল জানায়—এগুলোর একটি রোনেন এঙ্গেলের। একই সময়ে মিশরের সঙ্গে রাফাহ স্থলসীমান্ত বন্ধই থাকে—ফলে গাজাবাসীর চিকিৎসা–যাত্রা ও পারাপার স্থবির। যুদ্ধের পর থেকে কিছু মরদেহ ফেরত এসেছে; ইসরায়েলও বহু ফিলিস্তিনির দেহ ফেরত দিয়েছে।
এই শনাক্তকরণ সূক্ষ্ম অস্ত্রবিরতি ও বন্দি–বিনিময় প্রক্রিয়ার সাথে জড়িয়ে আছে, যেখানে বিরতিতে মুক্তি, আবার নতুন অভিযোগ—এভাবেই চক্র ঘোরে। দুই পাড়ার পরিবারগুলোর জন্য প্রতিটি হস্তান্তর সমান মাত্রায় আশা ও আতঙ্ক—আলোচকদের উপরও চাপ বাড়ে।

মানবিক করিডর, রাজনীতি ও জনমত
সাহায্য–সংস্থাগুলো বলছে—সীমান্ত বন্ধ থাকায় চিকিৎসা সেবা ভয়াবহভাবে ব্যাহত। কে আগে কী করবে, কীভাবে যাচাই হবে—এই “সিকোয়েন্সিং” নিয়েই কূটনীতির টানাপোড়েন। ইসরায়েলে জনমানস জিম্মিদের ঘিরে সংবেদনশীল; গাজায় মূল এজেন্ডা—গতি–স্বাধীনতা ও পুনর্গঠন। সংঘাত দীর্ঘায়িত হওয়ায় অবস্থানগুলোও কঠিন হচ্ছে।
টেকসই সমাধানে প্রয়োজন বিশ্বাসযোগ্য নজরদারি, ধাপে ধাপে অগ্রগতি ও নাগরিক–স্বার্থকে কেন্দ্রে রাখার কাঠামো। ততদিন প্রতিটি মুক্তি—বা মরদেহ শনাক্ত—আমাদের স্মরণ করিয়ে দেবে, শান্তির সেতু এখনো অনেক দূর।