কেন এখন, কেন এত বড় বাজি
উচ্চশিক্ষা খাতে ভর্তি-হ্রাস, খরচ-চাপ ও ‘আরওআই’ সংশয়—এই ত্রিমাত্রিক চাপে ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলাইনা (চ্যাপেল হিল) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কেন্দ্র করে নতুন পথ নিচ্ছে। চ্যান্সেলরের ভাষ্য—দ্রুত পাইলট, কম ব্যুরোক্রেসি, আর ইন্ডাস্ট্রি-পার্টনারশিপ। লক্ষ্য—রিসার্চ ক্লাস্টার, ওয়ার্কফোর্স পাইপলাইন, এবং রাজ্যজুড়ে প্রযুক্তি-চাহিদার সঙ্গে পাঠ্যসূচি মেলানো। সমর্থকদের মতে, চিপ-হেলথকেয়ার-ম্যানুফ্যাকচারিং
দ্বিধা ও ডেলিভারি
কি শাসনব্যবস্থা? শ্রেণিকক্ষে এআই ব্যবহারের নিয়ম? স্বল্পমেয়াদি সার্টিফিকেট কি ডিগ্রি-প্রোগ্রামকে খাবে?—সমালোচকদের প্রশ্ন। শিক্ষার্থীরা চায় বেতনের কো-অপ-ইন্টার্নশিপ; অধ্যাপকরা চান গবেষণা-সততা ও ডেটা-গভর্ন্যান্সের কঠিন মানদণ্ড। সাফল্যের মাপকাঠি স্পষ্ট—প্লেসমেন্ট, বেতন, স্টার্টআপ স্পিন-আউট, ফার্স্ট-জেন শিক্ষার্থীর অংশ। ভেন্ডর-ক্যাপচার বা ‘পাইলট-ক্রিপ’ হলে খরচ বেড়ে যাবে; বিপরীতে মেডিক্যাল ক্যাম্পাস-কমিউনিটি কলেজ-ডেটা সেন্টার পার্টনারশিপে বাস্তব চাকরি এলে মডেলটি রপ্তানাযোগ্য। জেন-এআই যুগে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কতটা দ্রুত বদলাতে পারে—এই বাজিই তার litmus test।