০৮:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৪) করতোয়া নদী: ইতিহাস, ব্যবসা, দখলদারিত্ব ও বর্তমান সংকট বাংলাদেশের  মিষ্টি  : স্বাদের ঐতিহ্যভ্রমণ উত্তম কুমার: মহারাজা থেকে মহানায়ক – জীবনের কিছু অজানা গল্প পোশাক নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা প্রত্যাহার, নির্দেশনার উদ্দেশ্য কী ছিল ইন্দোনেশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক শুল্ক চুক্তি: একটি নতুন বাণিজ্য অধ্যায়ের সূচনা ‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে হরিয়ানায় আটক করে অস্থায়ী শিবিরে রাখা হচ্ছে ভারতীয় বাঙালিদের শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংস্কারে ইতিবাচক অগ্রগতি: আইএমএফ রয়েল বেঙ্গল টাইগার – সুন্দরবনের একমাত্র রাজা গভীর সাগরে মাছ ধরা: সমুদ্রনির্ভর জীবনের এক মহাকাব্য
ইতিহাস

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২২)

শ্রী নিখিলনাথ রায়                                  

বিশ্বের প্রাচীনতম ডেজার্ট, যার সাথে জুড়ে আছে ইসলামের ইতিহাস

পুডিংয়ে সাধারণত ছোলা ও মটরশুঁটি ব্যবহার করা হয় না, তবে এগুলো কিন্তু বিশ্বের প্রাচীনতম এক ডেজার্ট বা শেষ পাতের মিষ্টি

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২১)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   রোশনীবাগের বর্তমান সমাধিভবনের উত্তর দিকে ইহার প্রবেশদ্বার। প্রবেশদ্বার অতিক্রম করিয়া কয়েক পদ অগ্রসর হইলে-সৃজার সমাধিগৃহ দৃষ্ট

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২০)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   ঝর ঝর শব্দে অবিরত ফোয়ারাগুলি সলিল বৃষ্টি করিতে থাকিত, সলিল ভরে পরিপূর্ণ পুষ্করিণী, চৌবাচ্চা, লহরগুলি ঈষৎ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৯)

শ্রী নিখিলনাথ রায়      সূদ্ধা উদ্দীন নানাবিধ সদ্‌গুণে সমলঙ্কত থাকিলেও তাঁহার কিঞ্চিৎ ইন্দ্রিয়দোষ ছিল। কাহারও কাহারও মতে যে ইন্দ্রিয়দোষের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৮)

শ্রী নিখিলনাথ রায়                                   

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৭)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   পূর্ব্বে আরও সুন্দর বোধ হইত, এক্ষণে বৃক্ষাদির সংখ্যা অধিক হওয়ায়, মুর্শিদাবাদের সুন্দর চিত্রকে অনেকটা আবৃত করিয়া

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৬)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   মসজেদের পশ্চাতে অর্থাৎ পশ্চিমদিকে সদররাস্তা; রাস্তা হইতে মজেদের দক্ষিণপার্শ্বে একটি পথ দিয়া মজেদের সম্মুখে উপস্থিত হইতে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৫)

  শ্রী নিখিলনাথ রায়   এইরুপ কথিত আছে যে, মোরাদকে এক বৎসরের মধ্যে মন্ত্রে নির্মাণের আদেশ দিলে, মোরাদ জাফর খাঁর নিকট

জলবায়ু পরিবর্তনে নেপালের ঐতিহ্যগত চিকিৎসা পদ্ধতি ‘’সোওয়া রিগপা’’ হুমকির সম্মুখীন

যখন কোনও রোগী আমচি সেওয়াং জিউরমে গুরুং (Tsewang Gyurme Gurung)-এর ক্লিনিকে যান, তিনি প্রথমে তাদের কব্জি ধরে পালস পরীক্ষা করেন।