আল্ট্রাফাস্ট ইমেজিংয়ের সীমা ছোঁয়া
একটি পরীক্ষামূলক ইমেজিং সিস্টেম দুই বিলিয়ন ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড গতিতে ভিডিও ধারণ করেছে—ফলাফল হিসেবে লেজার রশ্মির চলাচল মসৃণ তরঙ্গমুখ হিসেবে দেখা গেছে। এটি ভোক্তা ডিভাইস নয়; উচ্চগতির সেন্সর, পালসড আলোকসজ্জা ও সফটওয়্যার রিকনস্ট্রাকশনের সমন্বয়ে বিশেষায়িত রিগ। “লাইট-ইন-ফ্লাইট” ইমেজিংয়ের ধারাবাহিকতায় এ সাফল্য অতিদ্রুত পদার্থবিদ্যা, চিপ-ম্যানুফ্যাকচারিং ও বায়োমেডিক্যাল ডায়নামিক্স গবেষণায় নতুন জানালা খুলতে পারে।
শিল্পে সম্ভাব্য ব্যবহার
চমকের বাইরে এ ধরণের ইমেজিং সেমিকন্ডাক্টর পরিদর্শন, লেজার প্রসেসিং ও ফাইবার-অপটিক ডায়াগনস্টিকসে উন্নতি আনতে পারে—বিশেষত যখন এআই ডেটা সেন্টারের চাহিদা বাড়ছে। স্মার্টফোন ক্যামেরা যেখানে কম্পিউটেশনাল কৌশলে এগোয়, সেখানে ল্যাব-গ্রেড অপটিক্স ও সিলিকন-সহ-নকশাই ভবিষ্যৎ ইমেজিংয়ের সীমা ঠিক করছে। বাণিজ্যিক পথে যেতে স্থিতিশীলতা, নয়েজ, সংবেদনশীলতা ও খরচ—সবই বড় চ্যালেঞ্জ।