০৯:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল আবুল খায়ের গ্রুপ “ওরা করলে, আমরা প্রস্তুত”: পাকিস্তানের পারমাণবিক পরীক্ষা ইস্যুতে রাজনাথ সিংয়ের হুঁশিয়ারি বেঙ্গালুরুর জেলে আইএস জঙ্গি ও সিরিয়াল ধর্ষকের মোবাইল ব্যবহার ফাঁস, তদন্তে নেমেছে কর্ণাটক সরকার পাকিস্তানে সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের অভূতপূর্ব পদোন্নতি — এখন দেশের প্রথম ‘চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সেস’ বর্তমানের সব জাতীয় সংকটই সরকারের সাজানো নাটক: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশের সঙ্গে টাকা ও ট্যারিফ বিরোধে আন্তর্জাতিক সালিশিতে আদানি পাওয়ার” ভূমি ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা আনতে আধুনিক প্রশিক্ষণের ওপর জোর নতুন বেতন কমিশন গঠন করবে পরবর্তী সরকার: সালেহউদ্দিন আহমেদ নারায়ণগঞ্জের সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর পাঁচ মামলায় জামিন প্রাথমিক শিক্ষকদের দাবিতে সহানুভূতির আহ্বান জানালেন জামায়াত নেতা মিয়া গোলাম পারওয়ার

বর্তমান ইন্টারিম সরকার আমলে আইএমএফ পরবর্তী কিস্তি ঋণ দেবে না

অর্থনৈতিক অগ্রগতি পর্যালোচনায় ব্যস্ত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, বাংলাদেশে চলমান ঋণ কর্মসূচির পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত তারা নেবে নতুন রাজনৈতিক সরকার গঠনের পর। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আইএমএফ সরকারের নেওয়া অর্থনৈতিক সংস্কার ও রাজস্ব বৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সন্তুষ্ট হলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে তারা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে চায়।


অর্থনৈতিক অগ্রগতি পর্যালোচনায় আইএমএফ

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশে চলমান ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতি মূল্যায়ন করছে। তবে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তারা নেবে নতুন রাজনৈতিক সরকার গঠনের পর।
রবিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, আইএমএফ স্বীকার করেছে যে সরকার সামষ্টিক অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও কাঠামোগত সংস্কার বাস্তবায়নে কাজ করছে। বিশেষ করে রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর বিষয়ে সংস্থাটির সুপারিশ রয়েছে।

কর ব্যবস্থায় দুর্বলতা ও সংস্কার উদ্যোগ

ড. সালেহউদ্দিন বলেন, করদাতাদের মধ্যে নিয়ম মেনে কর পরিশোধের প্রবণতা এখনও দুর্বল। নতুন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দুই মাসের কার্যক্রম স্থগিত থাকার ফলে রাজস্ব আদায়েও প্রভাব পড়েছে। তিনি বলেন, “আমরা বিষয়গুলো সমাধানে কাজ করছি,”—এবং যোগ করেন যে কর সংস্কারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা জরুরি।
আইএমএফ সামাজিক খাত — বিশেষ করে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায় — খরচ বাড়ানোর ওপরও গুরুত্ব দিয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, “আমরা এখানে তুলনামূলক ভালো করছি।”

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সংস্কার প্রক্রিয়া

আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে সরকার সংস্কার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিচ্ছে। উপদেষ্টা বলেন, “আমরা এখন অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং নির্বাচিত সরকারের জন্য একটি সুশৃঙ্খল সংস্কার কাঠামো তৈরি করতে মনোযোগ দিচ্ছি।”
তিনি জানান, কর সংস্কার, সরকারি বেতন কমিশন পুনর্বিবেচনা এবং ব্যাংক খাত শক্তিশালী করার মতো বড় সংস্কার কার্যক্রম চলমান রয়েছে, যা পরবর্তী সরকার এগিয়ে নেবে।

আইএমএফের পর্যালোচনা মিশন ও নতুন বৈঠক

বাংলাদেশ ইতোমধ্যে প্রাসঙ্গিক প্রতিবেদন আইএমএফকে জমা দিয়েছে। আগামী বছরের শুরুতে আইএমএফের একটি পর্যালোচনা দল আবার ঢাকা সফর করবে। উপদেষ্টা আরও বলেন, “তারা নির্বাচনকালীন সময়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরে কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নেবে। স্থায়ী রাজনৈতিক সরকার সংস্কার বজায় রাখতে অপরিহার্য।”
তিনি আরও জানান, ১৫ নভেম্বর আইএমএফের সঙ্গে চূড়ান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। “তারা আমাদের অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট, এবং বাংলাদেশের অর্থনীতির দিকনির্দেশনা নিয়ে আশাবাদী,” বলেন উপদেষ্টা।

WB - নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত আইএমএফ ঋণের ষষ্ঠ কিস্তি দেবে না

ব্যাংক খাত ও কর সংস্কারে স্বাধীন কমিটি

তিনি জানান, কর ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য অর্থনীতিবিদদের নিয়ে একটি স্বাধীন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ব্যাংক খাতকে তিনি দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর একটি হিসেবে উল্লেখ করেন। “কিছু সংস্কার শুরু হয়েছে, বাকিগুলো ধীরে ধীরে চলবে,” বলেন তিনি।

আইএমএফ ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতি

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে অনুমোদিত ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের আইএমএফ ঋণ কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও কাঠামোগত সংস্কার জোরদার করা। ইতোমধ্যে কয়েকটি কিস্তি ছাড় হয়েছে। তবে পরবর্তী কিস্তিগুলো নীতি ও সংস্কার অগ্রগতির ওপর নির্ভর করছে।
২০২৪ সালের আগস্টে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জানিয়েছে, পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন হবে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা আশা করছেন, ষষ্ঠ ও সপ্তম কিস্তি ২০২৬ সালের জুনে পাওয়া যাবে।

ঋণ বৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রার মজুত

চলতি বছরের জুনে আইএমএফ চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি হিসেবে ১.৩ বিলিয়ন ডলার ছাড় করেছে, ফলে মোট ছাড়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩.৬ বিলিয়ন ডলার। একইসঙ্গে আইএমএফ ঋণের মোট পরিমাণ বাড়িয়ে ৫.৫ বিলিয়ন ডলার করেছে এবং মেয়াদ বাড়িয়েছে ২০২৭ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত।
অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে বৈদেশিক লেনদেনের ঘাটতি কমাতে সক্ষম হয়েছে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির ফলে, ১৬ অক্টোবর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ বিলিয়ন ডলার, যা গত ৩১ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।

আইএমএফের এই পর্যালোচনা ‘আর্টিকেল IV’ প্রতিবেদনের অংশ, যা সংস্থাটি প্রতি বছর সদস্য দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি নিয়ে প্রস্তুত করে থাকে। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “আমরা চাই সংস্কার প্রক্রিয়াটি দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলভাবে চলুক, এবং এ জন্য নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।”


#IMF #বাংলাদেশঅর্থনীতি #ঋণকিস্তি #সালেহউদ্দিনআহমেদ #রাজনৈতিকসরকার #অর্থনৈতিকসংস্কার #সারাক্ষণরিপোর্ট

জনপ্রিয় সংবাদ

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল আবুল খায়ের গ্রুপ

বর্তমান ইন্টারিম সরকার আমলে আইএমএফ পরবর্তী কিস্তি ঋণ দেবে না

০৬:৪৮:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৫

অর্থনৈতিক অগ্রগতি পর্যালোচনায় ব্যস্ত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, বাংলাদেশে চলমান ঋণ কর্মসূচির পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত তারা নেবে নতুন রাজনৈতিক সরকার গঠনের পর। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আইএমএফ সরকারের নেওয়া অর্থনৈতিক সংস্কার ও রাজস্ব বৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সন্তুষ্ট হলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে তারা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে চায়।


অর্থনৈতিক অগ্রগতি পর্যালোচনায় আইএমএফ

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশে চলমান ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতি মূল্যায়ন করছে। তবে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তারা নেবে নতুন রাজনৈতিক সরকার গঠনের পর।
রবিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, আইএমএফ স্বীকার করেছে যে সরকার সামষ্টিক অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও কাঠামোগত সংস্কার বাস্তবায়নে কাজ করছে। বিশেষ করে রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর বিষয়ে সংস্থাটির সুপারিশ রয়েছে।

কর ব্যবস্থায় দুর্বলতা ও সংস্কার উদ্যোগ

ড. সালেহউদ্দিন বলেন, করদাতাদের মধ্যে নিয়ম মেনে কর পরিশোধের প্রবণতা এখনও দুর্বল। নতুন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দুই মাসের কার্যক্রম স্থগিত থাকার ফলে রাজস্ব আদায়েও প্রভাব পড়েছে। তিনি বলেন, “আমরা বিষয়গুলো সমাধানে কাজ করছি,”—এবং যোগ করেন যে কর সংস্কারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা জরুরি।
আইএমএফ সামাজিক খাত — বিশেষ করে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায় — খরচ বাড়ানোর ওপরও গুরুত্ব দিয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, “আমরা এখানে তুলনামূলক ভালো করছি।”

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সংস্কার প্রক্রিয়া

আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে সরকার সংস্কার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিচ্ছে। উপদেষ্টা বলেন, “আমরা এখন অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং নির্বাচিত সরকারের জন্য একটি সুশৃঙ্খল সংস্কার কাঠামো তৈরি করতে মনোযোগ দিচ্ছি।”
তিনি জানান, কর সংস্কার, সরকারি বেতন কমিশন পুনর্বিবেচনা এবং ব্যাংক খাত শক্তিশালী করার মতো বড় সংস্কার কার্যক্রম চলমান রয়েছে, যা পরবর্তী সরকার এগিয়ে নেবে।

আইএমএফের পর্যালোচনা মিশন ও নতুন বৈঠক

বাংলাদেশ ইতোমধ্যে প্রাসঙ্গিক প্রতিবেদন আইএমএফকে জমা দিয়েছে। আগামী বছরের শুরুতে আইএমএফের একটি পর্যালোচনা দল আবার ঢাকা সফর করবে। উপদেষ্টা আরও বলেন, “তারা নির্বাচনকালীন সময়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরে কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নেবে। স্থায়ী রাজনৈতিক সরকার সংস্কার বজায় রাখতে অপরিহার্য।”
তিনি আরও জানান, ১৫ নভেম্বর আইএমএফের সঙ্গে চূড়ান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। “তারা আমাদের অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট, এবং বাংলাদেশের অর্থনীতির দিকনির্দেশনা নিয়ে আশাবাদী,” বলেন উপদেষ্টা।

WB - নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত আইএমএফ ঋণের ষষ্ঠ কিস্তি দেবে না

ব্যাংক খাত ও কর সংস্কারে স্বাধীন কমিটি

তিনি জানান, কর ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য অর্থনীতিবিদদের নিয়ে একটি স্বাধীন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ব্যাংক খাতকে তিনি দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর একটি হিসেবে উল্লেখ করেন। “কিছু সংস্কার শুরু হয়েছে, বাকিগুলো ধীরে ধীরে চলবে,” বলেন তিনি।

আইএমএফ ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতি

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে অনুমোদিত ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের আইএমএফ ঋণ কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও কাঠামোগত সংস্কার জোরদার করা। ইতোমধ্যে কয়েকটি কিস্তি ছাড় হয়েছে। তবে পরবর্তী কিস্তিগুলো নীতি ও সংস্কার অগ্রগতির ওপর নির্ভর করছে।
২০২৪ সালের আগস্টে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জানিয়েছে, পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন হবে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা আশা করছেন, ষষ্ঠ ও সপ্তম কিস্তি ২০২৬ সালের জুনে পাওয়া যাবে।

ঋণ বৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রার মজুত

চলতি বছরের জুনে আইএমএফ চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি হিসেবে ১.৩ বিলিয়ন ডলার ছাড় করেছে, ফলে মোট ছাড়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩.৬ বিলিয়ন ডলার। একইসঙ্গে আইএমএফ ঋণের মোট পরিমাণ বাড়িয়ে ৫.৫ বিলিয়ন ডলার করেছে এবং মেয়াদ বাড়িয়েছে ২০২৭ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত।
অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে বৈদেশিক লেনদেনের ঘাটতি কমাতে সক্ষম হয়েছে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির ফলে, ১৬ অক্টোবর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ বিলিয়ন ডলার, যা গত ৩১ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।

আইএমএফের এই পর্যালোচনা ‘আর্টিকেল IV’ প্রতিবেদনের অংশ, যা সংস্থাটি প্রতি বছর সদস্য দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি নিয়ে প্রস্তুত করে থাকে। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “আমরা চাই সংস্কার প্রক্রিয়াটি দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলভাবে চলুক, এবং এ জন্য নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।”


#IMF #বাংলাদেশঅর্থনীতি #ঋণকিস্তি #সালেহউদ্দিনআহমেদ #রাজনৈতিকসরকার #অর্থনৈতিকসংস্কার #সারাক্ষণরিপোর্ট