কমিসারিয়েট অফিসার ক্যাপ্টেন সোয়াটম্যানের বাড়ি, মীর্জা আনু আলী এবং মোহাম্মদ আলীর বাড়ি, নাজির নাটু সিংহের মঠ, লালবাগের ধ্বংসাবশেষ, জগৎ শেঠের ব্যাংকের ঢাকা শাখা।

জমিদার আরাতুনের বাড়ি [রূপলাল হাউস]

মকা কালেক্টরেট ভবন; প্রিন্সিপাল সদর আমীন জে বেইলির বাড়ি ঢাকার পোস্টমাস্টার হাঙ্গারফোর্ডের ভবন
ভাওয়াল জমিদারীর প্রাক্তন ম্যানেজার এফ. ম্যাককেমেরুনের বাংলো, ঢাকা সুগার কোম্পানি ওয়ার্কস [বর্তমান মিল ব্যারাক) ও ম্যানেজারের বাসভবন জমিদার আরাতুনের বাড়ি, জীবন বাবুর বাড়ি, ঢাকা কালেক্টরেট, প্রিন্সিপাল সদর আমীন জে, রেইলি ও বেঙ্গল আর্টিলারির লেফটেন্যান্ট এবং ঢাকার পোস্টমাস্টার হাঙ্গারফোর্ডের ভবন, সেশন জজ কুকের ভবন, জমিদার এ হ্যালো, সুপারিনটেনডেন্ট সার্জন ড. ল্যাম্ব, নীলকর ও জমিদার ই. কে. হিউমের বাড়ি, ঢাকা বিলিয়ার্ড রুম, রেভিনিউ কমিশনার কে, ডানবার, মেসার্স ওয়াইজ অ্যান্ড গ্লাস, ব্যাপটিস্ট মিশনারি রেভারেন্ড ল্যাম্বের বাড়ি, রেভারেন্ড শেফার্ড, মীর্জা গোলাম পীর, খাজা আলিমউল্লাহ, আমিরউদ্দিন দারোগা, আর্মেনী মানুকের বাড়ি, আমিরউদ্দিন দারোগার স্মৃতিসৌধ, হিন্দু মঠ, নবাব প্রাসাদে যাবার ফটক, পোগজ ও মীর্জা গোলাম পীরের বাড়ি, গোলাম পীরের মসজিদ, রেভারেন্ড লিওনার্দ ও নানকু মিঞার বাড়ি, বড় কাটরা, কমিসারিয়েট অফিসার ক্যাপ্টেন সোয়াটম্যানের বাড়ি, মীর্জা আনু আলী এবং মোহাম্মদ আলীর বাড়ি, নাজির নাটু সিংহের মঠ, লালবাগের ধ্বংসাবশেষ, জগৎ শেঠের ব্যাংকের ঢাকা শাখা।
উপর্যুক্ত ব্যক্তিদের অধিকাংশই ছিলেন জমিদার। বাকিরা সরকারি কর্মচারী। এর মধ্যে মাত্র দুজন ছিলেন বাঙালি- জীবনকৃষ্ণ রায় [জমিদার] ও নানকু মিয়া [পরিচয় জানা যায়নি। নাম দেখে অনুমান করছি, তিনি ছিলেন নিমতলির নায়েব-নাযিমদের সরকার।। পরে অবশ্য অনেক বাড়ি হাতবদল হয়েছে। খুব সম্ভব অধিকাংশ বাড়ি নির্মিত হয়েছিল উনিশ শতকের প্রথমার্ধে।

সেশন জজ কুকের ভবন; জমিদার আ হ্যালোর বাড়ি

সুপারিনটেনডেন্ট সার্জন ড. ল্যাম্বের বাড়ি; নীলকর ও জমিদার ই কে হিউমের বাড়ি; দূরে সেন্ট থমাসের গির্জা

ঢাকা বিলিয়ার্ড রুম: রেভিনিউ কমিশনার জে ডানবারের বাড়ি; ডব্লিউ এইচ জোনসের বাড়ি, জয়েন্ট স্টক সুগার কোম্পানির ফ্যাক্টরি; ব্যাপটিস্ট মিশনারি রেভারেন্ড মি. রবিনসনের বাড়ি:মেসার্স ওয়াইজ অ্যান্ড গ্লাস
(চলবে)
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-১৩৩)
মুনতাসীর মামুন 


















