১১:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

ইন্দোনেশিয়ার ‘গো টু’ বছরের প্রথমার্ধে $ ১৭৪ মিলিয়ন ক্ষতির মুখে

  • Sarakhon Report
  • ০৪:১৩:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪
  • 24

সারাক্ষণ ডেস্ক

ইন্দোনেশিয়ান সুপার অ্যাপ প্রোভাইডার ‘গো টু’ মঙ্গলবার জানায় যে, তারা এ বছরের প্রথমার্ধে ২.৮ টিলিয়ন রুপাইয়া অর্থাৎ ১৭৪ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতির রেকর্ড ছুঁয়েছে।

গত বছরের একই সময়ে ‘গো টু’ ৭.২ ট্রিলিয়ন রুপিয়াতে নেমে গিয়েছিল। মোট রাজস্ব  ৭.৭ এ উঠে গিয়েছিল।  ‘গো টু’ এর গ্রুপ সিইও প্যাট্রিক ওয়ালুজো এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভোক্তার বাজারে দৃষ্টি বাড়ানো , পেমেন্ট সচলতা এবং প্রোডাক্ট ইনোভেশনের কারনে দ্বিতীয় কোয়ার্টারে আমাদের বৃদ্ধি শক্তিশালীভাবে বাড়ছিল।

২০২৩ সালে জাকার্তা ভিত্তিক কোম্পানী মোট ৯০.৫ ট্রিলিয়ন রুপিয়ার একটি ক্ষতির রেকর্ড করে। কারন টকোপেডিয়াকে চাইনিজ ‘টিকটক’ বড় ধরনের একটা ধাক্কা দিয়েছিল।

২০২৩ এর ৪র্থ কোয়ার্টারে ‘গো টু’ পজিটিভ গ্রুপ-এডজাস্টেড EBITDA (earnings before interest, taxes, depreciation and amortization) রেকর্ডের লক্ষ্যে এর দীর্ঘমেয়াদি অবস্থান ধরে রেখেছিল।

২০২১ সালের মে মাসে রাইড-হেইলিং এবং ফুড ডেলিভারী কোম্পানী গোজেক এবং ই-কমার্স মেজর টকোপেডিয়ার সাথে এই কোম্পানীটি যৌথভাবে চালু হয়েছিল।

সম্প্রতি, দক্ষিণ এশিয়ায় ‘গো টু’ এর প্রধান প্রতিদ্বন্ধি এর নিজস্ব শক্তি নিয়ে বেড়ে উঠছে। সিঙ্গাপুর-ভিত্তিক গ্র্যাব এ বছর EBITDA কে ভিত্তি করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার থেকে ২৭০ মিলিয়ন ডলার লাভ করেছে।

যা হোক, তাদের শেয়ারের মূল্য পতনের কোনো শেষ নেই। দুই বছর আগে পাবলিক লিস্টিং হওয়ার পর থেকে গ্র্যাবের শেয়ারের মূল্য প্রায় ৭০% হোঁচট খায়। ‘গো টু’ র লিস্টিং হওয়ার পর থেকে এর প্রায় ৮০% শেয়ারে  ধস নামে।

মঙ্গলবারে  ইন্দোনেশিয়ার কোম্পানীগুলোর শেয়ার ১.৮৫% বেড়ে ৫৫ রুপিয়াতে উঠেছে যা প্রাথমিক পাবলিক অফারিং মূল্য ৩৩৮ রুপিয়ার এর অনেক নীচে। এর মার্কেট পূঁজির এখন ৬৬ ট্রিলিয়ন রুপিয়াতে এসে দাঁড়িয়েছে।

 

ইন্দোনেশিয়ার ‘গো টু’ বছরের প্রথমার্ধে $ ১৭৪ মিলিয়ন ক্ষতির মুখে

০৪:১৩:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

ইন্দোনেশিয়ান সুপার অ্যাপ প্রোভাইডার ‘গো টু’ মঙ্গলবার জানায় যে, তারা এ বছরের প্রথমার্ধে ২.৮ টিলিয়ন রুপাইয়া অর্থাৎ ১৭৪ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতির রেকর্ড ছুঁয়েছে।

গত বছরের একই সময়ে ‘গো টু’ ৭.২ ট্রিলিয়ন রুপিয়াতে নেমে গিয়েছিল। মোট রাজস্ব  ৭.৭ এ উঠে গিয়েছিল।  ‘গো টু’ এর গ্রুপ সিইও প্যাট্রিক ওয়ালুজো এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভোক্তার বাজারে দৃষ্টি বাড়ানো , পেমেন্ট সচলতা এবং প্রোডাক্ট ইনোভেশনের কারনে দ্বিতীয় কোয়ার্টারে আমাদের বৃদ্ধি শক্তিশালীভাবে বাড়ছিল।

২০২৩ সালে জাকার্তা ভিত্তিক কোম্পানী মোট ৯০.৫ ট্রিলিয়ন রুপিয়ার একটি ক্ষতির রেকর্ড করে। কারন টকোপেডিয়াকে চাইনিজ ‘টিকটক’ বড় ধরনের একটা ধাক্কা দিয়েছিল।

২০২৩ এর ৪র্থ কোয়ার্টারে ‘গো টু’ পজিটিভ গ্রুপ-এডজাস্টেড EBITDA (earnings before interest, taxes, depreciation and amortization) রেকর্ডের লক্ষ্যে এর দীর্ঘমেয়াদি অবস্থান ধরে রেখেছিল।

২০২১ সালের মে মাসে রাইড-হেইলিং এবং ফুড ডেলিভারী কোম্পানী গোজেক এবং ই-কমার্স মেজর টকোপেডিয়ার সাথে এই কোম্পানীটি যৌথভাবে চালু হয়েছিল।

সম্প্রতি, দক্ষিণ এশিয়ায় ‘গো টু’ এর প্রধান প্রতিদ্বন্ধি এর নিজস্ব শক্তি নিয়ে বেড়ে উঠছে। সিঙ্গাপুর-ভিত্তিক গ্র্যাব এ বছর EBITDA কে ভিত্তি করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার থেকে ২৭০ মিলিয়ন ডলার লাভ করেছে।

যা হোক, তাদের শেয়ারের মূল্য পতনের কোনো শেষ নেই। দুই বছর আগে পাবলিক লিস্টিং হওয়ার পর থেকে গ্র্যাবের শেয়ারের মূল্য প্রায় ৭০% হোঁচট খায়। ‘গো টু’ র লিস্টিং হওয়ার পর থেকে এর প্রায় ৮০% শেয়ারে  ধস নামে।

মঙ্গলবারে  ইন্দোনেশিয়ার কোম্পানীগুলোর শেয়ার ১.৮৫% বেড়ে ৫৫ রুপিয়াতে উঠেছে যা প্রাথমিক পাবলিক অফারিং মূল্য ৩৩৮ রুপিয়ার এর অনেক নীচে। এর মার্কেট পূঁজির এখন ৬৬ ট্রিলিয়ন রুপিয়াতে এসে দাঁড়িয়েছে।