শিবলী আহম্মেদ সুজন
সকালের নাস্তায় ডিম খুব প্রয়োজনীয় একটি খাবার। ডিমে প্রচুর পরিমানে ট্রিপটোফেন থাকে –যা মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে থাকে। প্রোটিনের একটি ভালো উৎস ডিম।তাই সকালের নাস্তায় অনেকেই ডিম খেতে পছন্দ করে থাকেন।
অনেকেই আশ্চর্য হন যে শুধু দুটি
জেনে নেওয়া যাক সকালের নাস্তায় ডিম খেলে কি আসলেই কতটুকু পুষ্টি পাওয়া যেতে পারে
ডিমের পুষ্টির পরিমাপ
সকালের নাস্তায় দুটি সিদ্ধ ডিম খাওয়া প্রায় ১৫৬ ক্যালোরি, ১২ গ্রাম প্রোটিন, ১০ গ্রাম চর্বি এবং ৩.২ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট সরবরাহ করে। এই ফ্যাটই একটি ব্যক্তিকে পর
একটি বড় সিদ্ধ ডিমে প্রায় ৭৮ ক্যালোরি, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ৫ গ্রাম চর্বি এবং ১.৬ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। ডিমের হলুদ অংশে ভিটামিন- ডি, ভিটামিন বি-১২ এবং কোলিনের মতো অপরিহার্য পুষ্টি উপাদান থাকে।ডিমের সাদা অংশ প্রোটিনের একটি ভাল উৎস এবং কোনো চর্বি ধারণ করে না।
প্রোটিন ও অ্যামিনো অ্যাসিড
ডিমে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন রয়েছে।ডিমের প্রোটিনকে উচ্চ-মানের প্রোটিন হিসাবে বিবেচনা করা হয়।শরীরের প্রয়োজনীয় কাজের জন্যে অপরিহার্য অ্যামিনো অ্যাসিডও রয়েছে ডিমে।
এছাড়া একজন ব্যক্তির পেশী গঠন এবং স্বাস্থ্যকর ওজন বাড়াতে সহায়তা করে ।
যে সব রোগের ঝুঁকি কমায়
ডিম সাধারণত বেশ কিছু রোগের ঝুঁকি কমায় যেমনঃ প্রতিদিন ডিম খেলে হৃদরোগ,স্ট্রোকসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।
তবে অধিক ডিম খাওয়া কিছু মানুষের ক্ষেত্রে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে।বিশেষজ্ঞদের মতে,স্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখতে প্রতিদিন একটি ডিম বা সপ্তাহে সাতটির বেশি ডিম খাওয়া উচিত নয়।
সকালের নাস্তায় ডিমের সাথে কি খাবেন
একটি সুষম সকালের নাস্তা তৈরি ক
এগুলো খাবারের ফাইবার ও পুষ্টি উপাদান বাড়াতে সহায়তা করে।যা একজন মানুষকে প্রয়োজনীয় শক্তিশালী থাকতে এবং দীর্ঘ সময় শরীরকে পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে।
তাই সহজেই বোঝা যায়,সকালের নাস্তায় দুটো সিদ্ধ ডিমের সাথে অন্যান্য সুষম খাবার খাওয়া শরীরের জন্য ভাল।বেশিরভাগ মানুষের জন্য এটা একটি স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর পছন্দ হতে পারে।