০৭:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫
সাভারে ৫০৮ লিটার অবৈধ মদ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১ রাঙামাটির পুরাতন বাস টার্মিনালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, পুড়লো তিনটি বাস সুদানে ড্রোন হামলায় নিহত ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর জানাজা সম্পন্ন সমন্বিত প্রবৃদ্ধির পথে মালয়েশিয়া, বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মাঝেও অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতার বার্তা ৫৩ বছরে বাংলাদেশের কোনো গণমাধ্যম এমন অগ্নিসন্ত্রাসের শিকার হয়নি: মাহফুজ আনাম আইন নিজের হাতে নেওয়া সুশাসনের বড় বাধা: উপদেষ্টা খালিদ বিদেশি সহায়তা কমায় বিপর্যস্ত রোহিঙ্গা শিশুদের জীবন: পাচার, নির্যাতন আর বাল্যবিবাহের ফাঁদে হারিয়ে যাচ্ছে শৈশব শেয়ারবাজারে সূচক পতন, ডিএসইতে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বাড়তি গতি বন্ডি বিচ হামলা: ফিলিপাইন সফর ঘিরে সন্দেহ, মিন্দানাও প্রশিক্ষণের প্রমাণ মেলেনি মালয়েশিয়ায় ১৮ টন মাদক জব্দ, আন্তর্জাতিক চক্র ভেঙে দিল পুলিশ

দশ ট্রাক অস্ত্র আটক মামলায় ডেথ রেফারেন্স ও রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের ওপর শুনানি শুরু

  • Sarakhon Report
  • ০৯:৩৯:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪
  • 50

নিজস্ব প্রতিনিধি

দশ ট্রাক অস্ত্র আটক মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের ডেথ রেফারেন্স ও রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়েছে। বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরীন আক্তারের হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। আদালতে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ কয়েকজন আসামির পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান।

আইনজীবী এস এম শাহজাহান সাংবাদিকদের বলেন, ডেথ রেফারেন্স পেপারবুক পড়া শুরু হইছে। তবে, দুইটা মামলা আপিল একসঙ্গে শুনানি করতে চায় আসামিপক্ষ। এ সংক্রান্ত বিষয়ে পেপারবুক উপস্থাপনের জন্য বলা হয়েছে। ২০১৪ সালের ৩০ জানুয়ারি দশ ট্রাক অস্ত্র আটক সংক্রান্ত দু’টি মামলার মধ্যে চোরাচালান মামলায় (বিশেষ ক্ষমতা আইনে) সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামী (ফাঁসির দন্ড কার্যকর), সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়াসহ ১৪ আসামিকে মৃত্যুদন্ড দেন চট্টগ্রামের স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক এসএম মজিবুর রহমানের আদালত।

অস্ত্র আইনে দায়ের করা অন্য মামলাটিতে যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ পেয়েছেন একই আসামিরা। এ ছাড়া অস্ত্র আটক মামলার অপর ধারায় সাত বছর কারাদন্ড দেন বিচারক। দন্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ৫ লাখ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।
মৃত্যুদন্ড ও যাবজ্জীবন দন্ডাদেশপ্রাপ্ত অন্য ১১ জন হলেন এনএসআই’র সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, এনএসআই’র সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুর রহিম, ডিজিএফআই’র সাবেক পরিচালক (নিরাপত্তা) অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার সাহাবুদ্দিন আহমেদ, এনএসআই’র সাবেক উপ-পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর লিয়াকত হোসেন, এনএসআই’র সাবেক মাঠ কর্মকর্তা আকবর হোসেন খান, রাষ্ট্রায়ত্ত সার কারখানা চিটাগং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের (সিইউএফএল) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহসিন উদ্দিন তালুকদার, সিইউএফএল’র সাবেক মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) কে এম এনামুল হক, সাবেক ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব নুরুল আমিন, চোরাচালানি হিসেবে অভিযুক্ত হাফিজুর রহমান, অস্ত্র খালাসের জন্য শ্রমিক সরবরাহকারী দীন মোহাম্মদ ও ট্রলার মালিক হাজী আবদুস সোবহান।

জনপ্রিয় সংবাদ

সাভারে ৫০৮ লিটার অবৈধ মদ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

দশ ট্রাক অস্ত্র আটক মামলায় ডেথ রেফারেন্স ও রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের ওপর শুনানি শুরু

০৯:৩৯:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিনিধি

দশ ট্রাক অস্ত্র আটক মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের ডেথ রেফারেন্স ও রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়েছে। বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরীন আক্তারের হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। আদালতে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ কয়েকজন আসামির পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান।

আইনজীবী এস এম শাহজাহান সাংবাদিকদের বলেন, ডেথ রেফারেন্স পেপারবুক পড়া শুরু হইছে। তবে, দুইটা মামলা আপিল একসঙ্গে শুনানি করতে চায় আসামিপক্ষ। এ সংক্রান্ত বিষয়ে পেপারবুক উপস্থাপনের জন্য বলা হয়েছে। ২০১৪ সালের ৩০ জানুয়ারি দশ ট্রাক অস্ত্র আটক সংক্রান্ত দু’টি মামলার মধ্যে চোরাচালান মামলায় (বিশেষ ক্ষমতা আইনে) সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামী (ফাঁসির দন্ড কার্যকর), সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়াসহ ১৪ আসামিকে মৃত্যুদন্ড দেন চট্টগ্রামের স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক এসএম মজিবুর রহমানের আদালত।

অস্ত্র আইনে দায়ের করা অন্য মামলাটিতে যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ পেয়েছেন একই আসামিরা। এ ছাড়া অস্ত্র আটক মামলার অপর ধারায় সাত বছর কারাদন্ড দেন বিচারক। দন্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ৫ লাখ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।
মৃত্যুদন্ড ও যাবজ্জীবন দন্ডাদেশপ্রাপ্ত অন্য ১১ জন হলেন এনএসআই’র সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, এনএসআই’র সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুর রহিম, ডিজিএফআই’র সাবেক পরিচালক (নিরাপত্তা) অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার সাহাবুদ্দিন আহমেদ, এনএসআই’র সাবেক উপ-পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর লিয়াকত হোসেন, এনএসআই’র সাবেক মাঠ কর্মকর্তা আকবর হোসেন খান, রাষ্ট্রায়ত্ত সার কারখানা চিটাগং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের (সিইউএফএল) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহসিন উদ্দিন তালুকদার, সিইউএফএল’র সাবেক মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) কে এম এনামুল হক, সাবেক ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব নুরুল আমিন, চোরাচালানি হিসেবে অভিযুক্ত হাফিজুর রহমান, অস্ত্র খালাসের জন্য শ্রমিক সরবরাহকারী দীন মোহাম্মদ ও ট্রলার মালিক হাজী আবদুস সোবহান।