০৪:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস

  • Sarakhon Report
  • ১১:০১:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 23

সারাক্ষণ ডেস্ক

প্রথম আলোর একটি শিরোনাম “রাজধানী ঢাকায় একের পর এক ছিনতাই, চলাচলে ভয়”

১৮ ডিসেম্বর, রাত পৌনে ৯টা। রাজধানীর মেয়র হানিফ উড়ালসড়ক দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন হাফেজ কামরুল হাসান। এ সময় ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েন তিনি। ছিনতাইকারীরা তাঁর পেটে ছুরিকাঘাত করে মুঠোফোন ও সাত হাজার টাকা নিয়ে যায়।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) গতকাল শনিবার জানিয়েছে, কামরুল হাসানকে স্থানীয় মানুষেরা উদ্ধার করে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় দুই ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের এমন অনেক ঘটনা ঘটছে। বিশেষ করে রাতে ও ভোরে চলাচল করতে মানুষ ভয় পাচ্ছেন। ঘটছে চুরি ও ডাকাতির ঘটনা। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার ঢাকার কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টা হয়। পুলিশ ও ঢাকার আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ঢাকার ৫০টি থানা এলাকায় গত ১ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪০ দিনে অন্তত ৩৪ জন ছিনতাইয়ের শিকার হয়ে মামলা করেছেন। এ সময় একজন ছিনতাইকারীর হাতে নিহত হয়েছেন। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও চারজন।

 

দৈনিক ইত্তেফাকের একটি শিরোনাম “বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস”

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ধর্মের বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণেরা খুবই পক্ষপাতহীন উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, তরুণেরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান।
প্রভাবশালী ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস এ কথা বলেন। গত শুক্রবার ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ইকোনমিস্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ নির্বাচিত হয়েছে। সবচেয়ে সুখী বা ধনী নয়, বরং গত ১২ মাসে কোন দেশ সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে, সেই বিচারে বর্ষসেরা দেশ বেছে নেওয়া হয়। বাংলাদেশকে বর্ষসেরা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং বাংলাদেশে নতুন যাত্রা শুরুর বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছে ইকোনোমিস্ট। বাংলাদেশ বর্ষসেরা দেশের খেতাব পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।
ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেন ইকোনমিস্টের বিদেশবিষয়ক সম্পাদক প্যাট্রিক ফোলিস। শুরুতে তিনি বাংলাদেশ ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ হওয়ায় ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়ে এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চান। জবাবে ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা আনন্দিত, অত্যন্ত গর্বিত। সত্যিকার অর্থেই আমরা বড় একটি পরিবর্তন ঘটিয়েছি। ছাত্রদের কারণেই অভ্যুত্থান ঘটেছে। তখন থেকে আমরা বলছি, একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই।’
প্যাট্রিক ফোলিস জানতে চান, বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা ফিরে আসার কিছু ঝুঁকি রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কর্মকর্তারা। বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন? জবাবে ড. ইউনূস আশ্বস্ত করে বলেন, বাংলাদেশে এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে না। দেশের তরুণেরা খুবই উদ্যমী। ধর্মের বিষয়ে তারা খুবই পক্ষপাতহীন। এই তরুণেরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে চান।

 

বণিক বার্তার একটি শিরোনাম “বৈশ্বিক কোম্পানি ও প্রধান নির্বাহীদের চোখে নেই বাংলাদেশী গ্র্যাজুয়েটরা”

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার মানসম্মততা নিয়ে প্রতি বছর ‘কান্ট্রিজ উইথ বেস্ট পারফর্মিং এডুকেশন সিস্টেম’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করছে সিইও ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিন। এর উদ্দেশ্য হলো শিক্ষামানের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক পরিমণ্ডলে ভবিষ্যতের প্রভাবশালী শীর্ষ নির্বাহী ও কোম্পানি লিডারদের উৎস দেশগুলোর সম্ভাবনাকে তালিকাভুক্ত করা। বৈশ্বিক জায়ান্ট, বহুজাতিকসহ বিশ্বের বিভিন্ন কোম্পানির শীর্ষ পর্যায়ের নির্বাহীদের জন্য প্রস্তুতকৃত এ প্রতিবেদনের ২০২৪ সংস্করণে শিক্ষামানের ভিত্তিতে ৯৩টি দেশের র‍্যাংকিং করা হয়েছে। এ তালিকায় নাম নেই বাংলাদেশের।

এর কারণ বিশ্লেষণে দেশের শিক্ষা ও কর্মসংস্থান খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করতে পারছে না দেশের অধিকাংশ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণা কার্যক্রম ও এর মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে বিস্তর। অভিযোগ আছে শিক্ষা ও পাঠক্রম নিয়েও। এর প্রভাব পড়ছে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ারে। বাংলাদেশী গ্র্যাজুয়েটদের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে সংশয়ে ভুগছেন দেশী-বিদেশী শিক্ষাবিদ এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীরা। বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিতদের গুণগত কর্মসংস্থানে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। দেশের অল্প কয়েকটি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অধিকাংশ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এখন আন্তর্জাতিক বাজারে কাঙ্ক্ষিত কর্মসংস্থান পেতে হিমশিম খাচ্ছেন। এরই প্রতিফলন দেখা গেছে সিইও ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনের জরিপভিত্তিক প্রতিবেদনে।

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম “আগামী মাসে শুরু হতে পারে শৈত্যপ্রবাহ”

আগামী মাসে শুরু হতে পারে শৈত্যপ্রবাহ। তবে এটা প্রাথমিকভাবে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে হতে পারে। রোববার সকালে আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান দৈনিক মানবজমিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, চলতি মাসে শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই। আগামী জানুয়ারি থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে এই শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে।

এদিকে পঞ্চগড়ে আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এদিন সকাল ৯টায় এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। উত্তরের এই জেলাতে মৃদু শৈতপ্রবাহ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায়।

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস

১১:০১:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

প্রথম আলোর একটি শিরোনাম “রাজধানী ঢাকায় একের পর এক ছিনতাই, চলাচলে ভয়”

১৮ ডিসেম্বর, রাত পৌনে ৯টা। রাজধানীর মেয়র হানিফ উড়ালসড়ক দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন হাফেজ কামরুল হাসান। এ সময় ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েন তিনি। ছিনতাইকারীরা তাঁর পেটে ছুরিকাঘাত করে মুঠোফোন ও সাত হাজার টাকা নিয়ে যায়।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) গতকাল শনিবার জানিয়েছে, কামরুল হাসানকে স্থানীয় মানুষেরা উদ্ধার করে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় দুই ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের এমন অনেক ঘটনা ঘটছে। বিশেষ করে রাতে ও ভোরে চলাচল করতে মানুষ ভয় পাচ্ছেন। ঘটছে চুরি ও ডাকাতির ঘটনা। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার ঢাকার কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টা হয়। পুলিশ ও ঢাকার আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ঢাকার ৫০টি থানা এলাকায় গত ১ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪০ দিনে অন্তত ৩৪ জন ছিনতাইয়ের শিকার হয়ে মামলা করেছেন। এ সময় একজন ছিনতাইকারীর হাতে নিহত হয়েছেন। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও চারজন।

 

দৈনিক ইত্তেফাকের একটি শিরোনাম “বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস”

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ধর্মের বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণেরা খুবই পক্ষপাতহীন উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, তরুণেরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান।
প্রভাবশালী ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস এ কথা বলেন। গত শুক্রবার ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ইকোনমিস্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ নির্বাচিত হয়েছে। সবচেয়ে সুখী বা ধনী নয়, বরং গত ১২ মাসে কোন দেশ সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে, সেই বিচারে বর্ষসেরা দেশ বেছে নেওয়া হয়। বাংলাদেশকে বর্ষসেরা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং বাংলাদেশে নতুন যাত্রা শুরুর বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছে ইকোনোমিস্ট। বাংলাদেশ বর্ষসেরা দেশের খেতাব পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।
ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেন ইকোনমিস্টের বিদেশবিষয়ক সম্পাদক প্যাট্রিক ফোলিস। শুরুতে তিনি বাংলাদেশ ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ হওয়ায় ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়ে এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চান। জবাবে ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা আনন্দিত, অত্যন্ত গর্বিত। সত্যিকার অর্থেই আমরা বড় একটি পরিবর্তন ঘটিয়েছি। ছাত্রদের কারণেই অভ্যুত্থান ঘটেছে। তখন থেকে আমরা বলছি, একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই।’
প্যাট্রিক ফোলিস জানতে চান, বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা ফিরে আসার কিছু ঝুঁকি রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কর্মকর্তারা। বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন? জবাবে ড. ইউনূস আশ্বস্ত করে বলেন, বাংলাদেশে এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে না। দেশের তরুণেরা খুবই উদ্যমী। ধর্মের বিষয়ে তারা খুবই পক্ষপাতহীন। এই তরুণেরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে চান।

 

বণিক বার্তার একটি শিরোনাম “বৈশ্বিক কোম্পানি ও প্রধান নির্বাহীদের চোখে নেই বাংলাদেশী গ্র্যাজুয়েটরা”

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার মানসম্মততা নিয়ে প্রতি বছর ‘কান্ট্রিজ উইথ বেস্ট পারফর্মিং এডুকেশন সিস্টেম’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করছে সিইও ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিন। এর উদ্দেশ্য হলো শিক্ষামানের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক পরিমণ্ডলে ভবিষ্যতের প্রভাবশালী শীর্ষ নির্বাহী ও কোম্পানি লিডারদের উৎস দেশগুলোর সম্ভাবনাকে তালিকাভুক্ত করা। বৈশ্বিক জায়ান্ট, বহুজাতিকসহ বিশ্বের বিভিন্ন কোম্পানির শীর্ষ পর্যায়ের নির্বাহীদের জন্য প্রস্তুতকৃত এ প্রতিবেদনের ২০২৪ সংস্করণে শিক্ষামানের ভিত্তিতে ৯৩টি দেশের র‍্যাংকিং করা হয়েছে। এ তালিকায় নাম নেই বাংলাদেশের।

এর কারণ বিশ্লেষণে দেশের শিক্ষা ও কর্মসংস্থান খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করতে পারছে না দেশের অধিকাংশ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণা কার্যক্রম ও এর মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে বিস্তর। অভিযোগ আছে শিক্ষা ও পাঠক্রম নিয়েও। এর প্রভাব পড়ছে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ারে। বাংলাদেশী গ্র্যাজুয়েটদের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে সংশয়ে ভুগছেন দেশী-বিদেশী শিক্ষাবিদ এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীরা। বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিতদের গুণগত কর্মসংস্থানে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। দেশের অল্প কয়েকটি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অধিকাংশ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এখন আন্তর্জাতিক বাজারে কাঙ্ক্ষিত কর্মসংস্থান পেতে হিমশিম খাচ্ছেন। এরই প্রতিফলন দেখা গেছে সিইও ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনের জরিপভিত্তিক প্রতিবেদনে।

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম “আগামী মাসে শুরু হতে পারে শৈত্যপ্রবাহ”

আগামী মাসে শুরু হতে পারে শৈত্যপ্রবাহ। তবে এটা প্রাথমিকভাবে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে হতে পারে। রোববার সকালে আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান দৈনিক মানবজমিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, চলতি মাসে শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই। আগামী জানুয়ারি থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে এই শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে।

এদিকে পঞ্চগড়ে আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এদিন সকাল ৯টায় এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। উত্তরের এই জেলাতে মৃদু শৈতপ্রবাহ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায়।