১০:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
সম্ভাব্য বাজার ধসের পূর্বাভাস: ওয়াল স্ট্রিটও জানে না কখন আসবে পতন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৫২) শেয়ারবাজারে ধস অব্যাহত: ডিএসই-তে লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে সিটি ব্যাংক ও ইউনিসেফের চুক্তি: প্রান্তিক যুবকদের সবুজ দক্ষতায় সক্ষম করে তুলতে উদ্যোগ বিবিসি চেয়ারম্যানের ক্ষমাপ্রার্থনা: ট্রাম্পের বক্তৃতা সম্পাদনায় ‘বিচারের ভুল’ স্বীকার দিল্লির লালকেল্লার কাছে গাড়ি বিস্ফোরণ, আহত বহু বৃষ্টি থামাল চতুর্থ টি-টোয়েন্টি, ২–১ ব্যবধানে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড এনসিপি বুলেট নিয়েও প্রস্তুত- নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারি ৫টি ব্যাংক একীভূতকরণে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিতে পারে সরকার: বাংলাদেশ ব্যাংক জাতীয় টেলিযোগাযোগ মনিটরিং সেন্টারের নতুন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরওয়ার

শ্যামল বালিকা

  • Sarakhon Report
  • ০৫:৫০:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
  • 62

শ্যামল বালিকা

স্বদেশ রায়

সবুজ, হলুদ দিগন্ত বিস্তৃত মাঠের হাওয়ায় হাওয়ায়-

কুয়াশা ঢাকা আর চাঁদনী ও গভীর কালো অমবস্যার রাতের

এই বাংলায়-

তুমি ফিরে এসো তুমি, হে গ্রাম্য বালিকা-

যে যাই বলুক না কেন,

যত চপলতা থাকুক তোমার পায়ের চলায়-

তোমার রূপোর নুপুর বেসুরো বাজুক না মাঝে মাঝে-

তবুও তোমাকে ছাড়া মানায় না বাংলার শর্ষে ক্ষেতে দীঘল দৌঁড়-

সাগরের জলে রাখা পা-

আর গাছের ডালে বসে দূরন্ত দোল খাওয়া।

তুমি আর এই সতরঞ্জি রঙ মিলেই তো আমার বাংলা-

তুমি মুখরা হলে উত্তাল হয়

আমার বাতাস-

তুমি গান গাইলে আরো সবুজ হয় কচি ধান ক্ষেত।

এখানে ঝোপগুলোও আদরে মেনে নেয় শেয়ালের আনাগোনা-

এখানে বালক বালিকা বিষ্ময়ে তাকিয়ে দেখে

শকুনের মৃতদেহ খাওয়া।

তারপরেও সে সব ভেসে যায় জোয়ার ও ভাটার টানে।

এ বাংলায় তোমার শ্যামল মুখ ছাড়া গাছের ঝোঁপে মানায় কি কোন

চকিত উঁকি।

এখানে শেয়ালেরা গায়ের বঁধুর হাঁস চুরি করে

ধূর্ত দাঁত ও নখে- লোভাতুর চোখে-

তবুও হাঁসেদের  কলরবে জেগে ওঠে বিলের পানি।

হাসের ঝাকেরা তাই সন্ধ্যার আগেই বড় বড় চোখ করে চায়-

তুমি এসে দাঁড়াও তীরে-

ডাকো তৈ তৈ তৈ

হাঁসগুলি কই গেলি কই?

জনপ্রিয় সংবাদ

সম্ভাব্য বাজার ধসের পূর্বাভাস: ওয়াল স্ট্রিটও জানে না কখন আসবে পতন

শ্যামল বালিকা

০৫:৫০:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

শ্যামল বালিকা

স্বদেশ রায়

সবুজ, হলুদ দিগন্ত বিস্তৃত মাঠের হাওয়ায় হাওয়ায়-

কুয়াশা ঢাকা আর চাঁদনী ও গভীর কালো অমবস্যার রাতের

এই বাংলায়-

তুমি ফিরে এসো তুমি, হে গ্রাম্য বালিকা-

যে যাই বলুক না কেন,

যত চপলতা থাকুক তোমার পায়ের চলায়-

তোমার রূপোর নুপুর বেসুরো বাজুক না মাঝে মাঝে-

তবুও তোমাকে ছাড়া মানায় না বাংলার শর্ষে ক্ষেতে দীঘল দৌঁড়-

সাগরের জলে রাখা পা-

আর গাছের ডালে বসে দূরন্ত দোল খাওয়া।

তুমি আর এই সতরঞ্জি রঙ মিলেই তো আমার বাংলা-

তুমি মুখরা হলে উত্তাল হয়

আমার বাতাস-

তুমি গান গাইলে আরো সবুজ হয় কচি ধান ক্ষেত।

এখানে ঝোপগুলোও আদরে মেনে নেয় শেয়ালের আনাগোনা-

এখানে বালক বালিকা বিষ্ময়ে তাকিয়ে দেখে

শকুনের মৃতদেহ খাওয়া।

তারপরেও সে সব ভেসে যায় জোয়ার ও ভাটার টানে।

এ বাংলায় তোমার শ্যামল মুখ ছাড়া গাছের ঝোঁপে মানায় কি কোন

চকিত উঁকি।

এখানে শেয়ালেরা গায়ের বঁধুর হাঁস চুরি করে

ধূর্ত দাঁত ও নখে- লোভাতুর চোখে-

তবুও হাঁসেদের  কলরবে জেগে ওঠে বিলের পানি।

হাসের ঝাকেরা তাই সন্ধ্যার আগেই বড় বড় চোখ করে চায়-

তুমি এসে দাঁড়াও তীরে-

ডাকো তৈ তৈ তৈ

হাঁসগুলি কই গেলি কই?