০৯:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ট্রাম্পের বিপরীতে, প্রাচীন চীন এর শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৭) সমুদ্রের ওপার থেকে নতুন স্বপ্ন: তাইওয়ান তরুণদের ফুচিয়ানে নতুন জীবনগাঁথা ব্যর্থ কলম্বো, গলের লড়াই -এ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ঘরে জয় কেন ? ‘আকাশ হয়ে যাই’ মিউজিক ভিডিতে প্রশংসিত পূর্ণিমা বৃষ্টি সাউথ চায়নান মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন: ইরান আক্রমনে লাভ ক্ষতি ইউক্রেন দাবি করেছে বাংলাদেশের কিছু সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিক ইইউ কলকাতার কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রীকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার তিন ‘চুরির গম’ আমদানি: বাংলাদেশের ওপর ইইউ নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন চীনের বৃহত্তম গভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎপাদন শুরু

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫০)

  • Sarakhon Report
  • ০৩:৫১:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
  • 18

প্রদীপ কুমার মজুমদার

এবার আমরা যুক্তি-তর্কের সাহায্যে দেখাবো গণিতপাদ আর্যভটীয়ের একটি অংশ। আমরা প্রত্যেকেই জানি সংস্কৃত সাহিত্যে বা প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যে ইষ্টদেবতার মঙ্গলাচরণ করা হয়ে থাকে এবং লেখক যে মতাবলম্বী তিনি সেই মতাবলম্বীর উপাস্য দেবতার নামে মঙ্গলাচরণ করে থাকেন।

এদিক দিয়ে প্রথম আর্যভট বৈদান্তিক, ব্রহ্মগুপ্ত, লল্প, শ্রীধর শৈব, মহাবীর জৈন ছিলেন। গণিতপাদের প্রথম শ্লোকে প্রথম আর্যভট বলেছেন:

“ব্রহ্মকুশশিবুধভূগুর বিকুজগুরুকোণ ভগণান্ নমস্কৃত্য

আর্যভটন্তিহ নিগদতি কুসুমপুরেহভ্যচিতং জ্ঞানম্।

এখন যদি এই শ্লোকটি, আর্যভটীয়ের প্রথম শ্লোক এবং দশগীতিকার শেষোক্ত শ্লোক নিয়ে পরীক্ষা করা যায় তাহলে স্পষ্টই বলা যেতে পারে এই তিনটি শ্লোক একই লেখকের।

“আর্যভটস্ত্রীণি গদতি গণিতং কালক্রিয়াং গোলম্।” এই শ্লোকটি থেকে বলা যেতে পারে গণিত আর্যভটীয়ের একটি অংশ।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)

 

ট্রাম্পের বিপরীতে, প্রাচীন চীন এর শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫০)

০৩:৫১:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

এবার আমরা যুক্তি-তর্কের সাহায্যে দেখাবো গণিতপাদ আর্যভটীয়ের একটি অংশ। আমরা প্রত্যেকেই জানি সংস্কৃত সাহিত্যে বা প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যে ইষ্টদেবতার মঙ্গলাচরণ করা হয়ে থাকে এবং লেখক যে মতাবলম্বী তিনি সেই মতাবলম্বীর উপাস্য দেবতার নামে মঙ্গলাচরণ করে থাকেন।

এদিক দিয়ে প্রথম আর্যভট বৈদান্তিক, ব্রহ্মগুপ্ত, লল্প, শ্রীধর শৈব, মহাবীর জৈন ছিলেন। গণিতপাদের প্রথম শ্লোকে প্রথম আর্যভট বলেছেন:

“ব্রহ্মকুশশিবুধভূগুর বিকুজগুরুকোণ ভগণান্ নমস্কৃত্য

আর্যভটন্তিহ নিগদতি কুসুমপুরেহভ্যচিতং জ্ঞানম্।

এখন যদি এই শ্লোকটি, আর্যভটীয়ের প্রথম শ্লোক এবং দশগীতিকার শেষোক্ত শ্লোক নিয়ে পরীক্ষা করা যায় তাহলে স্পষ্টই বলা যেতে পারে এই তিনটি শ্লোক একই লেখকের।

“আর্যভটস্ত্রীণি গদতি গণিতং কালক্রিয়াং গোলম্।” এই শ্লোকটি থেকে বলা যেতে পারে গণিত আর্যভটীয়ের একটি অংশ।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)