০২:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
যখন নদী গিলে খায় জমি: বাংলাদেশের অবিরাম লড়াই ভাঙনের সঙ্গে বিকাশমান মস্তিষ্কের মানচিত্র উন্মোচন: বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী আবিষ্কার উপজেলা ভূমি অফিসে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের পথ: আলী ইমাম মজুমদারের বক্তব্য কুমিল্লায় বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০ পেঁয়াজের দামের উর্ধ্বগতিতে প্রতিদিন ৩.৫ কোটি টাকা বেশি দিচ্ছেন ক্রেতারা রমনা গির্জায় হামলার নিন্দা জানাল হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ঢাকায় দুই যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগ মুন্সিগঞ্জে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিতে নিহত ১, আহত ২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ.এফ. রহমান হলে ভিপি-জিএসের ‘সিঙ্গেল রুম’ বরাদ্দের অভিযোগ প্রাথমিক শিক্ষকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার: সরকারের আশ্বাসে অবসান

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫০)

  • Sarakhon Report
  • ০৩:৫১:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
  • 58

প্রদীপ কুমার মজুমদার

এবার আমরা যুক্তি-তর্কের সাহায্যে দেখাবো গণিতপাদ আর্যভটীয়ের একটি অংশ। আমরা প্রত্যেকেই জানি সংস্কৃত সাহিত্যে বা প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যে ইষ্টদেবতার মঙ্গলাচরণ করা হয়ে থাকে এবং লেখক যে মতাবলম্বী তিনি সেই মতাবলম্বীর উপাস্য দেবতার নামে মঙ্গলাচরণ করে থাকেন।

এদিক দিয়ে প্রথম আর্যভট বৈদান্তিক, ব্রহ্মগুপ্ত, লল্প, শ্রীধর শৈব, মহাবীর জৈন ছিলেন। গণিতপাদের প্রথম শ্লোকে প্রথম আর্যভট বলেছেন:

“ব্রহ্মকুশশিবুধভূগুর বিকুজগুরুকোণ ভগণান্ নমস্কৃত্য

আর্যভটন্তিহ নিগদতি কুসুমপুরেহভ্যচিতং জ্ঞানম্।

এখন যদি এই শ্লোকটি, আর্যভটীয়ের প্রথম শ্লোক এবং দশগীতিকার শেষোক্ত শ্লোক নিয়ে পরীক্ষা করা যায় তাহলে স্পষ্টই বলা যেতে পারে এই তিনটি শ্লোক একই লেখকের।

“আর্যভটস্ত্রীণি গদতি গণিতং কালক্রিয়াং গোলম্।” এই শ্লোকটি থেকে বলা যেতে পারে গণিত আর্যভটীয়ের একটি অংশ।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

যখন নদী গিলে খায় জমি: বাংলাদেশের অবিরাম লড়াই ভাঙনের সঙ্গে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫০)

০৩:৫১:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

এবার আমরা যুক্তি-তর্কের সাহায্যে দেখাবো গণিতপাদ আর্যভটীয়ের একটি অংশ। আমরা প্রত্যেকেই জানি সংস্কৃত সাহিত্যে বা প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যে ইষ্টদেবতার মঙ্গলাচরণ করা হয়ে থাকে এবং লেখক যে মতাবলম্বী তিনি সেই মতাবলম্বীর উপাস্য দেবতার নামে মঙ্গলাচরণ করে থাকেন।

এদিক দিয়ে প্রথম আর্যভট বৈদান্তিক, ব্রহ্মগুপ্ত, লল্প, শ্রীধর শৈব, মহাবীর জৈন ছিলেন। গণিতপাদের প্রথম শ্লোকে প্রথম আর্যভট বলেছেন:

“ব্রহ্মকুশশিবুধভূগুর বিকুজগুরুকোণ ভগণান্ নমস্কৃত্য

আর্যভটন্তিহ নিগদতি কুসুমপুরেহভ্যচিতং জ্ঞানম্।

এখন যদি এই শ্লোকটি, আর্যভটীয়ের প্রথম শ্লোক এবং দশগীতিকার শেষোক্ত শ্লোক নিয়ে পরীক্ষা করা যায় তাহলে স্পষ্টই বলা যেতে পারে এই তিনটি শ্লোক একই লেখকের।

“আর্যভটস্ত্রীণি গদতি গণিতং কালক্রিয়াং গোলম্।” এই শ্লোকটি থেকে বলা যেতে পারে গণিত আর্যভটীয়ের একটি অংশ।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)