০৮:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ট্রাম্পের বিপরীতে, প্রাচীন চীন এর শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৭) সমুদ্রের ওপার থেকে নতুন স্বপ্ন: তাইওয়ান তরুণদের ফুচিয়ানে নতুন জীবনগাঁথা ব্যর্থ কলম্বো, গলের লড়াই -এ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ঘরে জয় কেন ? ‘আকাশ হয়ে যাই’ মিউজিক ভিডিতে প্রশংসিত পূর্ণিমা বৃষ্টি সাউথ চায়নান মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন: ইরান আক্রমনে লাভ ক্ষতি ইউক্রেন দাবি করেছে বাংলাদেশের কিছু সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিক ইইউ কলকাতার কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রীকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার তিন ‘চুরির গম’ আমদানি: বাংলাদেশের ওপর ইইউ নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন চীনের বৃহত্তম গভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎপাদন শুরু

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)

  • Sarakhon Report
  • ০৩:১১:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
  • 23

প্রদীপ কুমার মজুমদার

আর্যভট গণিতপাদের ১৭তম শ্লোকে বলেছেন:

বৃত্তে শর সংবর্গোহর্ধজ্যাবর্গঃ স খলু ধনুযোঃ।

অর্থাৎ কোন জ্যা কোন বৃত্তকে দুটি চাপে বিভক্ত করে তাহলে চাপের ছটি শরের গুণফল জ্যার্ধের ফলের সমান। ক্যে মনে করেন এটি গণিতপাদের প্রথম গাণিতিক উদ্ধৃতি এবং ধারণা করেন এটি দশম শতাব্দীর। কিন্তু এই সময়ে ক্যে যে আর্থভটের কথা বলেছেন, তিনি নিশ্চয়ই পৃথুডকস্বামী কর্তৃক উল্লিখিত আর্যভট নন।

গণিতপাদের গ্রন্থকার ছাড়া অন্যান্য ভারতীয়রা অধিকাংশই

জ্যা-4 (ব্যাস-শর) শর বলেছেন।

পৃথুডকস্বামী তাঁর ভাষ্যে গণিতপাদে উল্লিখিত ঘন এবং গোলকের আয়তন সম্বন্ধে যা বলা হয়েছে সেগুলি উল্লেখ করেছেন। এবং এদুটি সূত্র মহাসিদ্ধান্তে যা বলা হয়েছে তা থেকে বেশ পৃথক। যাই হোক সমস্ত কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বলা যেতে পারে-কো-র মন্তব্য অত্যন্ত দুরভিসন্ধিমূলক এবং তিনি ভারতীয়দের খাটো করে দেখানোর জন্যই এ সব কু মন্তব্য প্রকাশ করেছেন।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৮)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৮)

ট্রাম্পের বিপরীতে, প্রাচীন চীন এর শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)

০৩:১১:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

আর্যভট গণিতপাদের ১৭তম শ্লোকে বলেছেন:

বৃত্তে শর সংবর্গোহর্ধজ্যাবর্গঃ স খলু ধনুযোঃ।

অর্থাৎ কোন জ্যা কোন বৃত্তকে দুটি চাপে বিভক্ত করে তাহলে চাপের ছটি শরের গুণফল জ্যার্ধের ফলের সমান। ক্যে মনে করেন এটি গণিতপাদের প্রথম গাণিতিক উদ্ধৃতি এবং ধারণা করেন এটি দশম শতাব্দীর। কিন্তু এই সময়ে ক্যে যে আর্থভটের কথা বলেছেন, তিনি নিশ্চয়ই পৃথুডকস্বামী কর্তৃক উল্লিখিত আর্যভট নন।

গণিতপাদের গ্রন্থকার ছাড়া অন্যান্য ভারতীয়রা অধিকাংশই

জ্যা-4 (ব্যাস-শর) শর বলেছেন।

পৃথুডকস্বামী তাঁর ভাষ্যে গণিতপাদে উল্লিখিত ঘন এবং গোলকের আয়তন সম্বন্ধে যা বলা হয়েছে সেগুলি উল্লেখ করেছেন। এবং এদুটি সূত্র মহাসিদ্ধান্তে যা বলা হয়েছে তা থেকে বেশ পৃথক। যাই হোক সমস্ত কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বলা যেতে পারে-কো-র মন্তব্য অত্যন্ত দুরভিসন্ধিমূলক এবং তিনি ভারতীয়দের খাটো করে দেখানোর জন্যই এ সব কু মন্তব্য প্রকাশ করেছেন।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৮)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৮)