০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫
শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন, কুয়াশায় ব্যাহত চলাচল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৮১) প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৮) সপ্তাহের প্রথম দিনে পুঁজিবাজারে মিশ্র চিত্র, ডিএসইতে সূচক কমেছে, সিএসইতে বেড়েছে সোমবার মনোনয়ন জমার শেষ দিন, জমা দিয়েছে মাত্র ১ শতাংশ প্রার্থী  ঢাকা-১৭ ও বগুড়া-৬ আসনে মনোনয়নপত্রে স্বাক্ষর করলেন তারেক রহমান বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোটে এনসিপি: নাহিদ ইসলাম ভারতে সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতায় গভীর উদ্বেগ ঢাকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য থেকে সরে গেলেও এনসিপি ছাড়ছি না: সামান্থা শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার ভয়াবহ ঊর্ধ্বগতি, ৬৩ শতাংশ সংবাদ নেতিবাচক: গবেষণা

বৃহৎ আকারের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক স্থাপন করলো চীন

  • Sarakhon Report
  • ১০:০০:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
  • 258

উত্তর-পশ্চিম চীনের কানসু প্রদেশের ঐতিহাসিক মাইচিশান গ্রোটোসে একটি অত্যাধুনিক ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে। চীনের চারটি প্রধান কেভ কমপ্লেক্সের মধ্যে অন্যতম এই স্থানে স্থাপিত এই বৃহৎ আকারের সিস্টেমটির লক্ষ্য হলো ১ হাজার ৬০০ বছর পুরোনো ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানটির ভূমিকম্পের পূর্ব সতর্কতা সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

কানসু ভূমিকম্প সংস্থার প্রকৌশলী চৌ ওয়েইতোং জানান, এই পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্কটি ছোট ১০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে অবস্থিত ২০০টিরও বেশি সিসমিক স্টেশন এবং পাহাড়ের উপরে স্থাপিত ছয়টি স্টেশনকে সমন্বিত করেছে।

সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, এই সিস্টেমটি নিয়মিত ডেটা প্রেরণ এবং ত্রিমাত্রিক মডেলিংয়ের মাধ্যমে ভূমিকম্পের কার্যকলাপ এবং কম্পনের রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং করতে সক্ষম।

দৈনন্দিন রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে প্রকৌশলীরা হাঁটার পথ এবং খাড়া পাহাড় জুড়ে কম্পনের ধরণ বিশ্লেষণ করার জন্য নোডাল সিসমোমিটার ব্যবহার করছেন। উন্নত ক্ষতি সনাক্তকরণ প্রযুক্তি মিলিমিটার-স্তরের নির্ভুলতার সাথে কাঠামোগত সমস্যা চিহ্নিত করতে সাহায্য করছে, যা সময়োপযোগী মেরামতের নির্দেশনা দেবে।

সিএমজি বাংলা

জনপ্রিয় সংবাদ

শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন, কুয়াশায় ব্যাহত চলাচল

বৃহৎ আকারের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক স্থাপন করলো চীন

১০:০০:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

উত্তর-পশ্চিম চীনের কানসু প্রদেশের ঐতিহাসিক মাইচিশান গ্রোটোসে একটি অত্যাধুনিক ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে। চীনের চারটি প্রধান কেভ কমপ্লেক্সের মধ্যে অন্যতম এই স্থানে স্থাপিত এই বৃহৎ আকারের সিস্টেমটির লক্ষ্য হলো ১ হাজার ৬০০ বছর পুরোনো ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানটির ভূমিকম্পের পূর্ব সতর্কতা সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

কানসু ভূমিকম্প সংস্থার প্রকৌশলী চৌ ওয়েইতোং জানান, এই পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্কটি ছোট ১০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে অবস্থিত ২০০টিরও বেশি সিসমিক স্টেশন এবং পাহাড়ের উপরে স্থাপিত ছয়টি স্টেশনকে সমন্বিত করেছে।

সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, এই সিস্টেমটি নিয়মিত ডেটা প্রেরণ এবং ত্রিমাত্রিক মডেলিংয়ের মাধ্যমে ভূমিকম্পের কার্যকলাপ এবং কম্পনের রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং করতে সক্ষম।

দৈনন্দিন রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে প্রকৌশলীরা হাঁটার পথ এবং খাড়া পাহাড় জুড়ে কম্পনের ধরণ বিশ্লেষণ করার জন্য নোডাল সিসমোমিটার ব্যবহার করছেন। উন্নত ক্ষতি সনাক্তকরণ প্রযুক্তি মিলিমিটার-স্তরের নির্ভুলতার সাথে কাঠামোগত সমস্যা চিহ্নিত করতে সাহায্য করছে, যা সময়োপযোগী মেরামতের নির্দেশনা দেবে।

সিএমজি বাংলা