০৬:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
সাইমন গ্রুট: বদলে দিয়েছেন, পাটশাক, কাঁকড় শাক, মুগ ডাল, মুলা সহ এশিয়ার অনেক সবজী   প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৪২) মিয়ানমার দীর্ঘস্থায়ী রাজনৈতিক, মানবিক ও নিরাপত্তা সংকটে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা খতিয়ে দেখা হবে: আইন উপদেষ্টা সৌদি আরবের ‘ঘুমন্ত প্রিন্স’ আল ওয়ালিদ বিন খালেদ-এর দুই দশক পর মৃত্যুবরণ ‘আগুন ধরা প্লেনটা আমার চোখের সামনেই বিল্ডিংয়ে আঘাত করছে’ বিবিসিকে বললেন প্রত্যক্ষদর্শী এশিয়ায় বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের জন্য বদলে যাওয়া নিয়ম হিউএনচাঙ (পর্ব-১৫২) টিকটকে ব্যর্থ প্রচারণা ও জাপানে রাজনীতির রূপান্তরকাল বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার সময় ভবনে বাচ্চাদের ক্লাস চলছিল

বৃহৎ আকারের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক স্থাপন করলো চীন

  • Sarakhon Report
  • ১০:০০:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
  • 127

উত্তর-পশ্চিম চীনের কানসু প্রদেশের ঐতিহাসিক মাইচিশান গ্রোটোসে একটি অত্যাধুনিক ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে। চীনের চারটি প্রধান কেভ কমপ্লেক্সের মধ্যে অন্যতম এই স্থানে স্থাপিত এই বৃহৎ আকারের সিস্টেমটির লক্ষ্য হলো ১ হাজার ৬০০ বছর পুরোনো ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানটির ভূমিকম্পের পূর্ব সতর্কতা সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

কানসু ভূমিকম্প সংস্থার প্রকৌশলী চৌ ওয়েইতোং জানান, এই পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্কটি ছোট ১০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে অবস্থিত ২০০টিরও বেশি সিসমিক স্টেশন এবং পাহাড়ের উপরে স্থাপিত ছয়টি স্টেশনকে সমন্বিত করেছে।

সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, এই সিস্টেমটি নিয়মিত ডেটা প্রেরণ এবং ত্রিমাত্রিক মডেলিংয়ের মাধ্যমে ভূমিকম্পের কার্যকলাপ এবং কম্পনের রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং করতে সক্ষম।

দৈনন্দিন রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে প্রকৌশলীরা হাঁটার পথ এবং খাড়া পাহাড় জুড়ে কম্পনের ধরণ বিশ্লেষণ করার জন্য নোডাল সিসমোমিটার ব্যবহার করছেন। উন্নত ক্ষতি সনাক্তকরণ প্রযুক্তি মিলিমিটার-স্তরের নির্ভুলতার সাথে কাঠামোগত সমস্যা চিহ্নিত করতে সাহায্য করছে, যা সময়োপযোগী মেরামতের নির্দেশনা দেবে।

সিএমজি বাংলা

সাইমন গ্রুট: বদলে দিয়েছেন, পাটশাক, কাঁকড় শাক, মুগ ডাল, মুলা সহ এশিয়ার অনেক সবজী  

বৃহৎ আকারের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক স্থাপন করলো চীন

১০:০০:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

উত্তর-পশ্চিম চীনের কানসু প্রদেশের ঐতিহাসিক মাইচিশান গ্রোটোসে একটি অত্যাধুনিক ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে। চীনের চারটি প্রধান কেভ কমপ্লেক্সের মধ্যে অন্যতম এই স্থানে স্থাপিত এই বৃহৎ আকারের সিস্টেমটির লক্ষ্য হলো ১ হাজার ৬০০ বছর পুরোনো ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানটির ভূমিকম্পের পূর্ব সতর্কতা সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

কানসু ভূমিকম্প সংস্থার প্রকৌশলী চৌ ওয়েইতোং জানান, এই পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্কটি ছোট ১০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে অবস্থিত ২০০টিরও বেশি সিসমিক স্টেশন এবং পাহাড়ের উপরে স্থাপিত ছয়টি স্টেশনকে সমন্বিত করেছে।

সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, এই সিস্টেমটি নিয়মিত ডেটা প্রেরণ এবং ত্রিমাত্রিক মডেলিংয়ের মাধ্যমে ভূমিকম্পের কার্যকলাপ এবং কম্পনের রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং করতে সক্ষম।

দৈনন্দিন রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে প্রকৌশলীরা হাঁটার পথ এবং খাড়া পাহাড় জুড়ে কম্পনের ধরণ বিশ্লেষণ করার জন্য নোডাল সিসমোমিটার ব্যবহার করছেন। উন্নত ক্ষতি সনাক্তকরণ প্রযুক্তি মিলিমিটার-স্তরের নির্ভুলতার সাথে কাঠামোগত সমস্যা চিহ্নিত করতে সাহায্য করছে, যা সময়োপযোগী মেরামতের নির্দেশনা দেবে।

সিএমজি বাংলা