০৪:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
আলোচনার পরিবর্তে কেন শিক্ষকদের ওপর সহিংসতা — প্রশ্ন জিএম কাদেরের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে নিউজিল্যান্ডের ৯ রানে জয়; ওয়েস্ট ইনডিজকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল কিউইরা নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করল তুরস্ক নাটোরে পুলিশের হাত থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মীকে ছিনিয়ে নিল জনতা বেতন কাঠামো উন্নয়ন ও উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন অব্যাহত রাজশাহীতে তাপমাত্রা নেমে ১৬.৫ ডিগ্রিতে: শীতের আগমনী বার্তা মোহাম্মদপুরে গ্যারেজে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত তিনটি যানবাহন শীতের আরাম নিশ্চিত করুন: বাংলাদেশে কোন গিজারগুলো সেরা ঢাকা-খুলনাসহ ১৫ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ ব্যাংকঅ্যাশিওরেন্স: শোকাহত পরিবারের পাশে দ্রুত সহায়তা

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭১)

রক্ত দেওয়ার প্রথা

মায়া, আজতেক এবং ইনকা সভ্যতার একটি সাধারণ মিল দেখা যায় সাধারণত মানুষের দেহ থেকে রক্ত দেওয়ার প্রথার মধ্যে। এই রক্ত দেবার পেছনে যে মানসিকতা কাজ করে তা প্রধানত লোকবিশ্বাস এবং বিশেষ করে জাদুবিদ্যার প্রতি বিশ্বাস থেকে।

এই তিন সভ্যতার মানুষ কোনো ধারাল অস্ত্র দিয়ে নিজেদের বুক, জিভ, কান চিরে তাজা রক্ত বের করে এবং নিজেদের পছন্দ মতো দেবতার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে।

এসব ক্ষেত্রে মূল বিশ্বাস হল এর ফলে সূর্য দেবতা, জলের দেবতা মৃত্যুর দেবতা, রোগভোগের দেবতা, উর্বরতার দেবী, বৃষ্টির দেবী যে উৎসর্গ করে তার উপরে সন্তুষ্ট হয় এবং এর ফলে মানুষের জীবন মঙ্গলময় হয়।

এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার যে ইনকা ও আজতেক সমাজে এই দেবদেবীর নাম ভিন্ন হয়। কিন্তু মূল কথা হল এই উভয় সমাজে প্রকৃতির নানা বিপদ এবং প্রাণীদের নিয়ে ধর্মীয় বিশ্বাস আছে।

(চলবে)

জনপ্রিয় সংবাদ

আলোচনার পরিবর্তে কেন শিক্ষকদের ওপর সহিংসতা — প্রশ্ন জিএম কাদেরের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭১)

০৭:০০:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫

রক্ত দেওয়ার প্রথা

মায়া, আজতেক এবং ইনকা সভ্যতার একটি সাধারণ মিল দেখা যায় সাধারণত মানুষের দেহ থেকে রক্ত দেওয়ার প্রথার মধ্যে। এই রক্ত দেবার পেছনে যে মানসিকতা কাজ করে তা প্রধানত লোকবিশ্বাস এবং বিশেষ করে জাদুবিদ্যার প্রতি বিশ্বাস থেকে।

এই তিন সভ্যতার মানুষ কোনো ধারাল অস্ত্র দিয়ে নিজেদের বুক, জিভ, কান চিরে তাজা রক্ত বের করে এবং নিজেদের পছন্দ মতো দেবতার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে।

এসব ক্ষেত্রে মূল বিশ্বাস হল এর ফলে সূর্য দেবতা, জলের দেবতা মৃত্যুর দেবতা, রোগভোগের দেবতা, উর্বরতার দেবী, বৃষ্টির দেবী যে উৎসর্গ করে তার উপরে সন্তুষ্ট হয় এবং এর ফলে মানুষের জীবন মঙ্গলময় হয়।

এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার যে ইনকা ও আজতেক সমাজে এই দেবদেবীর নাম ভিন্ন হয়। কিন্তু মূল কথা হল এই উভয় সমাজে প্রকৃতির নানা বিপদ এবং প্রাণীদের নিয়ে ধর্মীয় বিশ্বাস আছে।

(চলবে)