এঁদের তুল্য জ্ঞানী ও পুণ্যবান বিরল। এরা প্রত্যেকেই বহু প্রাঞ্জল ভাষ্য ও গ্রন্থ লিখে গিয়েছেন যা আজও পঠিত হয়। এক তোরণের ভিতর দিয়ে মহাবিদ্যালয়ের প্রধান সৌধে প্রবেশ করতে হয়।
এর থেকে আবার সঙ্ঘারামের মধ্যে অবস্থিত অন্য আটটা সৌধ ভাগ হয়ে গিয়েছে। অসংখ্য কারুকার্যময় স্তম্ভগুলি, পর্বতচূড়ার মত উঁচু প্রবালখচিত সূক্ষ্মাগ্র শিখরগুলি সুশৃঙ্খলভাবে স্থাপিত।
পর্যবেক্ষণশালার গম্বুজগুলি আর উপরের প্রকোষ্ঠগুলি যেন প্রাতঃকালের কুয়াশার মধ্যে মিলিয়ে যায়। উপরের জানালা দিয়ে মেঘের খেলা, চন্দ্রসূর্যের গ্রহণ দেখা যায়।
গভীর স্বচ্ছ পুষ্করিণীগুলিতে নীলপদ্ম, তীরে রক্তরাঙা কনকফুলের স্তবক আর মধ্যে মধ্যে ছায়াপ্রদ ঘনসবুজ আম্রকানন শোভা বর্ধন করছে।
(চলবে)