প্রস্তরলিপি লিখনচিত্র
মায়া, আজতেক এবং ইনকাদের অপর একটি বৈশিষ্ট্যগত মিল-এর কেন্দ্র হল তাদের দেওয়ালচিত্র এবং প্রস্তরলিপি। মায়া এবং আজতেকদের লেখা শব্দরচনা, বাক্য সৃষ্টির মধ্যে রয়েছে ধ্বনিগত এবং চিত্ররেখার মিশ্রণ।
বিশেষ করে আজতেক সমাজে বাক্য বা কথা বোঝানোর জন্য পরপর ছবি সাজিয়ে দেওয়ার রীতি প্রচলিত ছিল। এছাড়া বই লেখার ক্ষেত্রে মায়াদের মধ্যে কিছু গাছের ছাল দিয়ে শক্ত পাতা তৈরি করা হত এবং তার উপরে লেখার কাজ করা হত।
আজতেকদের মধ্যেও লেখার ক্ষেত্রে গাছের ছাল ব্যবহার করে বিভিন্ন রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় কাগজের মত কিছু তৈরি করা হত। পুরোহিতশ্রেণি এবং শিল্পীরা তার উপর লেখার কাজ করত।
(চলবে)
আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৩)