অগ্রণী স্কুল ও কলেজ
আজিমপুর গার্লস স্কুলের পাশাপাশি অগ্রণীও বেড়ে উঠতে থাকে মূলত নাগরিক সমাজের পৃষ্ঠপোষকতায়। স্কুলের জমি পেতে বিরোধিতা করেন তৎকালীন চিফ ইঞ্জিনিয়ার শফিকুর রহমান, তেমনি সহায়তা করেছেন তৎকালীন ডি.আই.টি প্রধান জি.এ মাদানী, গভর্নর আজম খান, প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান, ডি.পি.আই মমতাজ উদ্দিন চৌধুরী ও ফেরদৌস খান।
আজিমপুর কিন্ডারগার্টেনের প্রতিষ্ঠালগ্নে নির্মিয়মান প্যাভিলিয়ন ও তাবুর অংশ দেখা যাচ্ছে, ১৯৫৭-৫৮
১৯৯৪ সালে এর কলেজ শাখাটি যুক্ত হয় এবং নামকরণ করা হয়- অগ্রণী স্কুল অ্যান্ড কলেজ।’
আজিমপুর কিন্ডারগার্টেন স্কুলে ড. কাজী আনোয়ারা মনসুর
অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজ
(চলবে)