০২:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫
তীব্র তাপে বিশ্বজুড়ে বিদ্যুৎ গ্রিডে চাপ বিআরটিএতে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলা ও পাসপোর্ট দপ্তরও শীর্ষে মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে বোমা নিক্ষেপ, নিহত এক পথচারী অসম ভিআইপি সুবিধা নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘন: নির্বাচন কমিশনকে জানাল জামায়াত বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটিতে টানা তিন দিন বন্ধ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার বৃহস্পতিবার দেশে পালিত হবে বড়দিন, উৎসব ঘিরে শুভেচ্ছা ও বাড়তি নিরাপত্তা উপেক্ষিত রুমিন ফারহানা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ তরুণ ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কর্মসংস্থানে বিশ্বব্যাংকের নতুন অর্থায়ন, বাংলাদেশে অনুমোদন ১৫০ কোটি ডলার তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে সরকারের স্বাগত, পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস গাজীপুরে জাসাস নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৪৮)

গুণচিতিরন্যাদিহৃতা বিপদাধিকহীন সংগুণা ভক্তা ব্যেকগুণেনান্যা ফলরহিতা হীনেহধিকে ফলযুক্তা।

দ্বিতীয় নিয়মটি হচ্ছে-

অবশ্য ব্রাহ্মস্কুট সিদ্ধান্তের বিখ্যাত টীকাকার পৃথুদকস্বামী দ্বিতীয় পদ্ধতিটি অনুসরণ করেছেন। মহাবীর, নেমীচন্দ্র প্রমুখ গণিতবিদেরাও এই পদ্ধতিই অনুসরণ করেছেন।

মহাবীর গণিতসারসংগ্রহে সাধারণ অন্তর, প্রথম পদ ও পদসংখ্যা বের করতে গিয়ে তিনটি সূত্র দিয়েছেন। দ্বিতীয় অধ্যায়ের ১৭ এবং ১০১ শ্লোকে বলেছেন-

 গুণধনমাদিবিভক্তং যত,পদ নিতবধসমং স এব চয়ঃ

গচ্ছপ্রমগুণপ্রহৃতং গুণিতং ভবেত, প্রভবঃ।

যার সংক্ষিপ্ত মমার্থ হচ্ছে-

পদসংখ্যা নির্ণয় করবার সূত্র ১৮ তম শ্লোকে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন-

মুখভক্তে গুণবিত্তে যথা নিরগ্রং তথা গুণনেহৃতে

যাবত যোহত্র শলাকাস্তাবান্ গচ্ছো গুণধনস্থা।

মহাবীরের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কাজ হচ্ছে গুণোত্তর শ্রেণীর যোগফল নির্ণয় করা। তিনি দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৩১৪-তম শ্লোকে এ সম্পর্কে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন:

গুণচিতিরন্যাদিহৃতা বিপদাধিকহীন সংগুণা ভক্তা

ব্যেকগুণেনান্যা ফলরহিতা হীনেহধিকে ফলযুক্তা।

(চলবে)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

তীব্র তাপে বিশ্বজুড়ে বিদ্যুৎ গ্রিডে চাপ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৪৮)

০৩:২৭:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫

গুণচিতিরন্যাদিহৃতা বিপদাধিকহীন সংগুণা ভক্তা ব্যেকগুণেনান্যা ফলরহিতা হীনেহধিকে ফলযুক্তা।

দ্বিতীয় নিয়মটি হচ্ছে-

অবশ্য ব্রাহ্মস্কুট সিদ্ধান্তের বিখ্যাত টীকাকার পৃথুদকস্বামী দ্বিতীয় পদ্ধতিটি অনুসরণ করেছেন। মহাবীর, নেমীচন্দ্র প্রমুখ গণিতবিদেরাও এই পদ্ধতিই অনুসরণ করেছেন।

মহাবীর গণিতসারসংগ্রহে সাধারণ অন্তর, প্রথম পদ ও পদসংখ্যা বের করতে গিয়ে তিনটি সূত্র দিয়েছেন। দ্বিতীয় অধ্যায়ের ১৭ এবং ১০১ শ্লোকে বলেছেন-

 গুণধনমাদিবিভক্তং যত,পদ নিতবধসমং স এব চয়ঃ

গচ্ছপ্রমগুণপ্রহৃতং গুণিতং ভবেত, প্রভবঃ।

যার সংক্ষিপ্ত মমার্থ হচ্ছে-

পদসংখ্যা নির্ণয় করবার সূত্র ১৮ তম শ্লোকে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন-

মুখভক্তে গুণবিত্তে যথা নিরগ্রং তথা গুণনেহৃতে

যাবত যোহত্র শলাকাস্তাবান্ গচ্ছো গুণধনস্থা।

মহাবীরের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কাজ হচ্ছে গুণোত্তর শ্রেণীর যোগফল নির্ণয় করা। তিনি দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৩১৪-তম শ্লোকে এ সম্পর্কে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন:

গুণচিতিরন্যাদিহৃতা বিপদাধিকহীন সংগুণা ভক্তা

ব্যেকগুণেনান্যা ফলরহিতা হীনেহধিকে ফলযুক্তা।

(চলবে)