০৩:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

সন্তান মারা যাওয়ার পরেও বিশ্ববিদ্যালয়ে বাবা-মায়ের ৭৪ হাজার ডলার অনুদান

  • Sarakhon Report
  • ০৮:২৮:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ এপ্রিল ২০২৪
  • 6

সারাক্ষণ ডেস্ক

গত বছর মারা যাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রের বাবা-মা তাদের ছেলের বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০০ মিলিয়ন ওন (দক্ষিণ কোরিয়ার মুদ্রার নাম) দান করেছেন। যা প্রায় ৭৪ হাজার ডলারের সমান। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা সোমবার (৮ মার্চ) এ তথ্য জানিয়েছেন। 

 

ছাত্রটি ডিসেম্বরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ছাত্রের নাম সোন সেওং-হিওক। তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার চ্যাংওয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলেন।

 

চ্যাংওয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মতে, বাবা-মা তাদের ছেলের স্মরণে এই অবদান রেখেছেন।

 

 

সোন সেওং-হিওক, তিনি ডিসেম্বরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান

 

পরিবারটি জানায়, ছেলের মৃত্যুর পরে তারা তার জন্য কী করতে পারে তা নিয়ে ভাবতে থাকে। পরে তাদের ছেলের স্কুলে শিক্ষার্থীদের জন্য অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

 

 

 

ছেলেটির বাবা সন মিয়ং-ডং বলেন, “আমাদের ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে তার স্বপ্ন বাস্তবায়িত করতে পারেনি, কিন্তু আমি এবং আমার স্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা চাই অন্য শিক্ষার্থীরা যেন তাদের আশা পূরণ করতে পারে।

 

 

সন্তান মারা যাওয়ার পরেও বিশ্ববিদ্যালয়ে বাবা-মায়ের ৭৪ হাজার ডলার অনুদান

০৮:২৮:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ এপ্রিল ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

গত বছর মারা যাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রের বাবা-মা তাদের ছেলের বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০০ মিলিয়ন ওন (দক্ষিণ কোরিয়ার মুদ্রার নাম) দান করেছেন। যা প্রায় ৭৪ হাজার ডলারের সমান। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা সোমবার (৮ মার্চ) এ তথ্য জানিয়েছেন। 

 

ছাত্রটি ডিসেম্বরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ছাত্রের নাম সোন সেওং-হিওক। তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার চ্যাংওয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলেন।

 

চ্যাংওয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মতে, বাবা-মা তাদের ছেলের স্মরণে এই অবদান রেখেছেন।

 

 

সোন সেওং-হিওক, তিনি ডিসেম্বরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান

 

পরিবারটি জানায়, ছেলের মৃত্যুর পরে তারা তার জন্য কী করতে পারে তা নিয়ে ভাবতে থাকে। পরে তাদের ছেলের স্কুলে শিক্ষার্থীদের জন্য অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

 

 

 

ছেলেটির বাবা সন মিয়ং-ডং বলেন, “আমাদের ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে তার স্বপ্ন বাস্তবায়িত করতে পারেনি, কিন্তু আমি এবং আমার স্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা চাই অন্য শিক্ষার্থীরা যেন তাদের আশা পূরণ করতে পারে।