০২:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভারতে স্টিল পাইপ নির্মাতায় হানা—বিড রিগিং তদন্তে তল্লাশি” পান্থকুঞ্জ ও হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ নিষেধাজ্ঞার আদেশ স্থগিত করেননি চেম্বার আদালত জাতিসংঘের উদ্ভাবন সূচকে শীর্ষ-১০—জার্মানিকে সরিয়ে চীন ইইউর ১৯তম রাশিয়া নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ স্থগিত—পরিধি নিয়ে মতভেদ অ্যামাজনের হার্ডওয়্যার ইভেন্ট ৩০ সেপ্টেম্বর—ইকো, ফায়ার টিভি, কিন্ডলে চমক টিকটক সমাধানে ‘ফ্রেমওয়ার্ক’—যুক্তরাষ্ট্রে চালু রাখতে অরাকলসহ কনসোর্টিয়াম স্কারবরো শোলে ফিলিপাইনি জাহাজে চীনের ওয়াটার ক্যানন রুশ হামলায় জাপোরিঝিয়ায় একজন নিহত, বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত ফেড সুদ কমাতে পারে—এশিয়া শেয়ারে নতুন উত্থান চীনের বৈশ্বিক বন্দর প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্রের বড়সড় সামুদ্রিক উদ্যোগ

সহজ শ্বাসপ্রশ্বাস কৌশলেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর উপায়

স্বাস্থ্য রক্ষায় শ্বাসপ্রশ্বাসের ভূমিকা
আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা অনেক সময় বুঝতেই পারি না কখন স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সুস্থ থাকার নানা উপায়ের মধ্যে শ্বাসপ্রশ্বাস অনুশীলনের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। এটি শুধু ফুসফুসের কর্মক্ষমতা ও অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায় না, বরং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও শক্তিশালী করে।

ভারতের প্রাচীন যোগশাস্ত্রে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে প্রণায়াম বা নিয়ন্ত্রিত শ্বাসপ্রশ্বাসকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পতঞ্জলি সহ বহু স্বাস্থ্যকেন্দ্র এই অনুশীলনকে সুস্থ জীবনের মূলভিত্তি হিসেবে প্রচার করছে। মূল ধারণা হলো, যখন শ্বাস নিয়ন্ত্রিত থাকে তখন শরীরের কার্যক্রম আরও কার্যকর হয় এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তি স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও শ্বাসের সংযোগ
মানবদেহের ইমিউন সিস্টেম হলো প্রাথমিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যা নীরবে কাজ করে আমাদেরকে সুস্থ রাখে। কিন্তু চাপ, দূষণ, খারাপ খাদ্যাভ্যাস এবং ঘুমের অভাব এই ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দেয়।

নিয়ন্ত্রিত শ্বাসপ্রশ্বাস এসব নেতিবাচক প্রভাব কমাতে সাহায্য করে। এটি স্ট্রেস হরমোন কমায়, কোষে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ায় এবং রক্তসঞ্চালন উন্নত করে। যখন শরীর শান্ত ও ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থায় থাকে তখন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পায়। আধুনিক গবেষণাও এই প্রাচীন জ্ঞানকে সমর্থন করেছে। গবেষণা বলছে, ধীর ও গভীর শ্বাস প্রদাহ কমাতে, লসিকা প্রবাহ উন্নত করতে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

প্রধান শ্বাসপ্রশ্বাস কৌশলসমূহ
অনুলোম বিলোম
এই কৌশল মস্তিষ্কের দুই দিককে ভারসাম্যপূর্ণ করে এবং ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। আরামদায়কভাবে বসে এক নাসারন্ধ্র বন্ধ রেখে অন্য নাসারন্ধ্র দিয়ে শ্বাস নিতে হবে, তারপর পাল্টে দিয়ে ছাড়তে হবে। ৫ থেকে ১০ মিনিট চর্চা করলে শরীর পরিশোধন হয় ও শ্বাসপ্রশ্বাসের দক্ষতা বাড়ে

কপালভাতি


এই অনুশীলনে ছোট ও জোরালোভাবে শ্বাস ছাড়তে হয় এবং শ্বাস গ্রহণ হয় স্বাভাবিকভাবে। এটি মনকে সতেজ করে, বিষাক্ত পদার্থ দূর করে ও ডায়াফ্রামকে শক্তিশালী করে। প্রাথমিকভাবে ১-২ মিনিট করা উচিত, পরে ধীরে ধীরে সময় বাড়ানো যায়। তবে উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদরোগীদের সতর্ক থাকতে হবে।
ভ্রামরী
শ্বাস ছাড়ার সময় গুঞ্জন শব্দ করতে হয়। এটি মনকে শান্ত করে, উদ্বেগ কমায় এবং স্নায়ুতন্ত্রকে শিথিল করে। ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়।
ভস্ত্রিকাএটি অপেক্ষাকৃত জোরালো কৌশল। গভীর শ্বাস নিয়ে সমান ছন্দে জোরে ছাড়তে হয়। এটি ফুসফুসের ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরকে উষ্ণ করে এবং রক্তসঞ্চালনকে ত্বরান্বিত করে। ১-২ মিনিট অনুশীলনে শরীর সতেজ হয়।

নিরাপদ চর্চার পরামর্শ


শ্বাসপ্রশ্বাস অনুশীলন খালি পেটে করা উচিত, সকালে বা অন্তত খাবারের তিন ঘণ্টা পর। ধীরে শুরু করা ভালো, শরীরের সাড়া অনুযায়ী সময় বা তীব্রতা বাড়ানো যায়। যাদের বিশেষ স্বাস্থ্য সমস্যা আছে তারা চিকিৎসক বা প্রশিক্ষকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সুস্থ জীবনযাপনের অংশ হিসেবে মৌসুমি ও তাজা খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং যথেষ্ট বিশ্রাম নেওয়া জরুরি। পতঞ্জলির যোগ ক্যাম্পে বারবারই এ কথা বলা হয় যে, প্রণায়াম কার্যকর হয় যখন এটি সুষম জীবনধারার সঙ্গে যুক্ত থাকে।

মন-শরীরের ভারসাম্য
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শুধু রোগের সঙ্গে লড়াই নয়, বরং সামগ্রিক সুস্থতার প্রকাশ। নিয়ন্ত্রিত শ্বাসপ্রশ্বাস মন ও শরীর উভয়কেই লালন করে—ধৈর্য, মনোযোগ ও প্রশান্তি শেখায়। শরীর যখন আর ক্রমাগত “লড়াই বা পালানো” অবস্থায় থাকে না, তখনই প্রকৃত অর্থে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়।

সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এই কৌশলগুলো করতে কোনো বিশেষ যন্ত্রপাতি বা খরচের প্রয়োজন নেই। যে কোনো জায়গায় প্রতিদিন কয়েক মিনিট মনোযোগ দিয়ে শ্বাসচর্চা করলে দীর্ঘমেয়াদে সুস্থতার বড় পরিবর্তন আসে।

আধুনিক যুগে প্রাচীন জ্ঞানের প্রয়োগ
যোগ ও প্রণায়ামের মাধ্যমে পতঞ্জলি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক পৃথিবীতেও প্রাচীন জ্ঞানের মূল্য অটুট। শ্বাসপ্রশ্বাস কৌশল সহজ মনে হলেও এর সুফল গভীর ও দীর্ঘস্থায়ী। এটি প্রকৃতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বিনামূল্যে ও টেকসই সুস্থতার পথ দেখায়।

যেখানে আমরা দ্রুত সমাধান খুঁজতে ব্যস্ত, সেখানে শ্বাসের মতো সহজ বিষয় আমাদের ভেতর থেকে শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ দেয়। যত বেশি সচেতনভাবে আমরা শ্বাসের সঙ্গে যুক্ত হব, ততই আমাদের স্বাস্থ্য ভেতর থেকে দৃঢ় হবে।

ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা
একজন অনুশীলনকারী জানিয়েছেন, তিনি পতঞ্জলি যোগ সেশনে অংশ নেওয়ার পর নিয়মিত অনুলোম বিলোম ও কপালভাতি চর্চা শুরু করেন। মাত্র তিন মাসের মধ্যে তার মৌসুমি সর্দি-কাশি কমে যায়, মনোযোগ বাড়ে এবং শরীর হালকা লাগে। তার ভাষায়, “মনে হলো শরীর যেন নতুনভাবে পুনঃস্থাপিত হলো।”

ভারতে স্টিল পাইপ নির্মাতায় হানা—বিড রিগিং তদন্তে তল্লাশি”

সহজ শ্বাসপ্রশ্বাস কৌশলেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর উপায়

১২:০৯:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

স্বাস্থ্য রক্ষায় শ্বাসপ্রশ্বাসের ভূমিকা
আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা অনেক সময় বুঝতেই পারি না কখন স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সুস্থ থাকার নানা উপায়ের মধ্যে শ্বাসপ্রশ্বাস অনুশীলনের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। এটি শুধু ফুসফুসের কর্মক্ষমতা ও অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায় না, বরং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও শক্তিশালী করে।

ভারতের প্রাচীন যোগশাস্ত্রে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে প্রণায়াম বা নিয়ন্ত্রিত শ্বাসপ্রশ্বাসকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পতঞ্জলি সহ বহু স্বাস্থ্যকেন্দ্র এই অনুশীলনকে সুস্থ জীবনের মূলভিত্তি হিসেবে প্রচার করছে। মূল ধারণা হলো, যখন শ্বাস নিয়ন্ত্রিত থাকে তখন শরীরের কার্যক্রম আরও কার্যকর হয় এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তি স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও শ্বাসের সংযোগ
মানবদেহের ইমিউন সিস্টেম হলো প্রাথমিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যা নীরবে কাজ করে আমাদেরকে সুস্থ রাখে। কিন্তু চাপ, দূষণ, খারাপ খাদ্যাভ্যাস এবং ঘুমের অভাব এই ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দেয়।

নিয়ন্ত্রিত শ্বাসপ্রশ্বাস এসব নেতিবাচক প্রভাব কমাতে সাহায্য করে। এটি স্ট্রেস হরমোন কমায়, কোষে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ায় এবং রক্তসঞ্চালন উন্নত করে। যখন শরীর শান্ত ও ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থায় থাকে তখন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পায়। আধুনিক গবেষণাও এই প্রাচীন জ্ঞানকে সমর্থন করেছে। গবেষণা বলছে, ধীর ও গভীর শ্বাস প্রদাহ কমাতে, লসিকা প্রবাহ উন্নত করতে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

প্রধান শ্বাসপ্রশ্বাস কৌশলসমূহ
অনুলোম বিলোম
এই কৌশল মস্তিষ্কের দুই দিককে ভারসাম্যপূর্ণ করে এবং ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। আরামদায়কভাবে বসে এক নাসারন্ধ্র বন্ধ রেখে অন্য নাসারন্ধ্র দিয়ে শ্বাস নিতে হবে, তারপর পাল্টে দিয়ে ছাড়তে হবে। ৫ থেকে ১০ মিনিট চর্চা করলে শরীর পরিশোধন হয় ও শ্বাসপ্রশ্বাসের দক্ষতা বাড়ে

কপালভাতি


এই অনুশীলনে ছোট ও জোরালোভাবে শ্বাস ছাড়তে হয় এবং শ্বাস গ্রহণ হয় স্বাভাবিকভাবে। এটি মনকে সতেজ করে, বিষাক্ত পদার্থ দূর করে ও ডায়াফ্রামকে শক্তিশালী করে। প্রাথমিকভাবে ১-২ মিনিট করা উচিত, পরে ধীরে ধীরে সময় বাড়ানো যায়। তবে উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদরোগীদের সতর্ক থাকতে হবে।
ভ্রামরী
শ্বাস ছাড়ার সময় গুঞ্জন শব্দ করতে হয়। এটি মনকে শান্ত করে, উদ্বেগ কমায় এবং স্নায়ুতন্ত্রকে শিথিল করে। ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়।
ভস্ত্রিকাএটি অপেক্ষাকৃত জোরালো কৌশল। গভীর শ্বাস নিয়ে সমান ছন্দে জোরে ছাড়তে হয়। এটি ফুসফুসের ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরকে উষ্ণ করে এবং রক্তসঞ্চালনকে ত্বরান্বিত করে। ১-২ মিনিট অনুশীলনে শরীর সতেজ হয়।

নিরাপদ চর্চার পরামর্শ


শ্বাসপ্রশ্বাস অনুশীলন খালি পেটে করা উচিত, সকালে বা অন্তত খাবারের তিন ঘণ্টা পর। ধীরে শুরু করা ভালো, শরীরের সাড়া অনুযায়ী সময় বা তীব্রতা বাড়ানো যায়। যাদের বিশেষ স্বাস্থ্য সমস্যা আছে তারা চিকিৎসক বা প্রশিক্ষকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সুস্থ জীবনযাপনের অংশ হিসেবে মৌসুমি ও তাজা খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং যথেষ্ট বিশ্রাম নেওয়া জরুরি। পতঞ্জলির যোগ ক্যাম্পে বারবারই এ কথা বলা হয় যে, প্রণায়াম কার্যকর হয় যখন এটি সুষম জীবনধারার সঙ্গে যুক্ত থাকে।

মন-শরীরের ভারসাম্য
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শুধু রোগের সঙ্গে লড়াই নয়, বরং সামগ্রিক সুস্থতার প্রকাশ। নিয়ন্ত্রিত শ্বাসপ্রশ্বাস মন ও শরীর উভয়কেই লালন করে—ধৈর্য, মনোযোগ ও প্রশান্তি শেখায়। শরীর যখন আর ক্রমাগত “লড়াই বা পালানো” অবস্থায় থাকে না, তখনই প্রকৃত অর্থে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়।

সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এই কৌশলগুলো করতে কোনো বিশেষ যন্ত্রপাতি বা খরচের প্রয়োজন নেই। যে কোনো জায়গায় প্রতিদিন কয়েক মিনিট মনোযোগ দিয়ে শ্বাসচর্চা করলে দীর্ঘমেয়াদে সুস্থতার বড় পরিবর্তন আসে।

আধুনিক যুগে প্রাচীন জ্ঞানের প্রয়োগ
যোগ ও প্রণায়ামের মাধ্যমে পতঞ্জলি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক পৃথিবীতেও প্রাচীন জ্ঞানের মূল্য অটুট। শ্বাসপ্রশ্বাস কৌশল সহজ মনে হলেও এর সুফল গভীর ও দীর্ঘস্থায়ী। এটি প্রকৃতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বিনামূল্যে ও টেকসই সুস্থতার পথ দেখায়।

যেখানে আমরা দ্রুত সমাধান খুঁজতে ব্যস্ত, সেখানে শ্বাসের মতো সহজ বিষয় আমাদের ভেতর থেকে শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ দেয়। যত বেশি সচেতনভাবে আমরা শ্বাসের সঙ্গে যুক্ত হব, ততই আমাদের স্বাস্থ্য ভেতর থেকে দৃঢ় হবে।

ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা
একজন অনুশীলনকারী জানিয়েছেন, তিনি পতঞ্জলি যোগ সেশনে অংশ নেওয়ার পর নিয়মিত অনুলোম বিলোম ও কপালভাতি চর্চা শুরু করেন। মাত্র তিন মাসের মধ্যে তার মৌসুমি সর্দি-কাশি কমে যায়, মনোযোগ বাড়ে এবং শরীর হালকা লাগে। তার ভাষায়, “মনে হলো শরীর যেন নতুনভাবে পুনঃস্থাপিত হলো।”