১১:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
আর্কটিক সাগরে নতুন ইতিহাস: ‘জিয়ালং’ সাবমারসিবলের যৌথ অভিযানে চীনের বৈজ্ঞানিক সাফল্য সমুদ্রপথে অর্থনীতির জোয়ার: ক্রুজ মৌসুমে প্রাণ ফিরে পেয়েছে ডারউইন টোকিওর ডিপার্টমেন্ট স্টোর গ্লোবাল মার্কেটে প্রবেশ করতে চায় কাস্টম ডায়মন্ড দিয়ে সোনার দাম ৪ হাজার ডলার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-২৯) একটি নতুন কবিতা শোনার জন্যে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ইউরোপ সফর: ইতালি ও সুইজারল্যান্ডে নতুন কূটনৈতিক গতি ডিফেন্স বাজেটের মাধ্যমে বিশ্ব সেবার তথ্য ভুল প্রচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য অর্থায়নের প্রস্তাব চীনের পৃথিবীতে সর্ববৃহৎ ফ্লোটিং উইন্ড টারবাইন সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে 

শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলা: ড. ইউনূসসহ চারজনের জামিনের মেয়াদ ২৩ মে পর্যন্ত বাড়ল

  • Sarakhon Report
  • ০৫:১১:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
  • 70
নিজ্স্ব প্রতিবেদক 
শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত নোবেল বিজয়ী ও গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. ইউনূসসহ প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট ৪ জনকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন শ্রম আপিল ট্রাইবুনাল। একইসঙ্গে সাজার বিরুদ্ধে আপিলের শুনানির জন্য একইদিন ধার্য করেছেন আদালত।
জামিনে থাকা ড. ইউনূসসহ চারজন শ্রম আপিল ট্রাইবুনালে জামিন বর্ধিত করণের আবেদন করেন। এদিন আপিলের ওপর শুনানির দিন ধার্য ছিল। দুই পক্ষের আইনজীবিদের শুনানি শেষে মঙ্গলবার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল এ আদেশ দেন। ড. ইউনুসসহ চারজনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। আর মামলার বাদী কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
উল্লেখ্য , গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিককল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা এবং গণছুটি নগদায়ন না করার অভিযোগে গত ১ জানুয়ারি ড. ইউনূস, প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আশরাফুল হাসান এবং দুই পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানকে ছয় মাস করে কারাদন্ড ও অর্থদন্ডাদেশ দেয় ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত। এ রায়ের বিরুদ্ধে চারজনের আপিল ২৮ জানুয়ারি শুনানির জন্য গ্রহণ করে তাদের জামিন দেয় শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে আপিল নিষ্পত্তি পর্যন্ত শ্রম আদালতের দেওয়া কারাদন্ডের রায় স্থগিত করে ট্রাইব্যুনাল। রায় স্থগিতের বিরুদ্ধে বাদীপক্ষ কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের করা আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে ওই আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ ও এর বৈধতা নিয়ে রুল দেয় হাইকোর্ট। গত ১৮ মার্চ রুলের শুনানি শেষে হাইকোর্ট এক রায়ে সাজা স্থগিতের আদেশ বাতিল ঘোষণা করে বলে, আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত চারজনকে দেওয়া দোষী সাব্যস্তকরণ আদেশ কার্যকর থাকবে। যতক্ষণ তারা জামিনে থাকবেন তাদের সাজা ও অর্থদন্ড স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্থগিত থাকবে।
জনপ্রিয় সংবাদ

আর্কটিক সাগরে নতুন ইতিহাস: ‘জিয়ালং’ সাবমারসিবলের যৌথ অভিযানে চীনের বৈজ্ঞানিক সাফল্য

শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলা: ড. ইউনূসসহ চারজনের জামিনের মেয়াদ ২৩ মে পর্যন্ত বাড়ল

০৫:১১:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
নিজ্স্ব প্রতিবেদক 
শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত নোবেল বিজয়ী ও গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. ইউনূসসহ প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট ৪ জনকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন শ্রম আপিল ট্রাইবুনাল। একইসঙ্গে সাজার বিরুদ্ধে আপিলের শুনানির জন্য একইদিন ধার্য করেছেন আদালত।
জামিনে থাকা ড. ইউনূসসহ চারজন শ্রম আপিল ট্রাইবুনালে জামিন বর্ধিত করণের আবেদন করেন। এদিন আপিলের ওপর শুনানির দিন ধার্য ছিল। দুই পক্ষের আইনজীবিদের শুনানি শেষে মঙ্গলবার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল এ আদেশ দেন। ড. ইউনুসসহ চারজনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। আর মামলার বাদী কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
উল্লেখ্য , গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিককল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা এবং গণছুটি নগদায়ন না করার অভিযোগে গত ১ জানুয়ারি ড. ইউনূস, প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আশরাফুল হাসান এবং দুই পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানকে ছয় মাস করে কারাদন্ড ও অর্থদন্ডাদেশ দেয় ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত। এ রায়ের বিরুদ্ধে চারজনের আপিল ২৮ জানুয়ারি শুনানির জন্য গ্রহণ করে তাদের জামিন দেয় শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে আপিল নিষ্পত্তি পর্যন্ত শ্রম আদালতের দেওয়া কারাদন্ডের রায় স্থগিত করে ট্রাইব্যুনাল। রায় স্থগিতের বিরুদ্ধে বাদীপক্ষ কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের করা আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে ওই আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ ও এর বৈধতা নিয়ে রুল দেয় হাইকোর্ট। গত ১৮ মার্চ রুলের শুনানি শেষে হাইকোর্ট এক রায়ে সাজা স্থগিতের আদেশ বাতিল ঘোষণা করে বলে, আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত চারজনকে দেওয়া দোষী সাব্যস্তকরণ আদেশ কার্যকর থাকবে। যতক্ষণ তারা জামিনে থাকবেন তাদের সাজা ও অর্থদন্ড স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্থগিত থাকবে।