১০:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
দেশের হারিয়ে যাওয়া লাল ডাকবাক্স: ডিজিটাল যুগে বিলুপ্ত চিঠির স্মৃতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৩৩) শরৎ বাধা পেল, বসন্ত কি আসতে পারবে? মোদী-ট্রাম্প বৈঠক: ভারতের জন্য নতুন সম্ভাবনা ইসরাইল ও হামাস কী কী ছাড় দিয়েছে গাজায় বন্দি–যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাতে? সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের খ্যাতি ছিল একাধারে শিক্ষক, লেখক ও সাহিত্যিক হিসেবে সরেজমিন খাগড়াছড়ি: একদিকে ক্ষোভ-আতঙ্ক, আরেকদিকে নজরদারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ও গেন্ডারিয়ায় শরৎ উৎসবে বাধা কেন? রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিব শঙ্কর রায় নিহতঃ শোকের ছায়া করাচি চিড়িয়াখানার ট্র্যাজেডি—মানুষের আনন্দের আড়ালে বন্দিত্বের মৃত্যু- প্রথম পর্ব

ইথিওপিয়ার গামবেলা শরণার্থী ক্যাম্পে ম্যালেরিয়া রোগী দ্বিগুণের বেশি

গামবেলার কুলে ক্যাম্পসহ সীমান্তবর্তী এলাকায় জুলাইয়ে ম্যালেরিয়া রোগী এক মাসে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। ক্যাম্প-নির্ভর ক্লিনিকগুলোতে ওষুধ ও আরডিটি কিটের ঘাটতি তৈরি হওয়ায় ‘টেস্ট-ট্রিট-ট্র্যাক’ চক্র ভেঙে পড়ছে। একদিকে বর্ষা, অন্যদিকে খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা কমে যাওয়ায় দুর্বল ইমিউনিটি—সব মিলিয়ে শিশু ও গর্ভবতীদের ঝুঁকি তীব্র।

মাঠের চিকিৎসকেরা বলছেন, রোগী প্রবাহ সামলাতে অতিরিক্ত শিফট চালু হলেও বেড ও স্টাফ সীমিত। প্রতিবেশী ক্যাম্পের সেবাও সংকুচিত হওয়ায় রোগী ‘ওভারফ্লো’ হয়ে এক কেন্দ্রে জমছে। ফলে জট, অপেক্ষা ও অপূর্ণ চিকিৎসা—তিনটিই বাড়ছে।

করতে হবে কী
বৃষ্টিপ্রধান মাসে কিট, এসিটি ও স্যালাইন মজুত বাড়ানো, শিশুদের প্রতিরোধী মশারি বিতরণ ও বাড়িভিত্তিক ফলোআপ জরুরি। ক্যাম্পগুলোর মাঝে রোগী রেফারাল ও ডেটাশেয়ারিং সক্রিয় করলে ওভারফ্লো কমবে।

আগামীর হিসাব
বরাদ্দ না বাড়লে শীতের আগে দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দিতে পারে। খাদ্য সহায়তার কাটছাঁট চলতে থাকলে অ্যানিমিয়া ও অপুষ্টি-জটিলতা ম্যালেরিয়ার মৃত্যুঝুঁকি আরও বাড়াবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

দেশের হারিয়ে যাওয়া লাল ডাকবাক্স: ডিজিটাল যুগে বিলুপ্ত চিঠির স্মৃতি

ইথিওপিয়ার গামবেলা শরণার্থী ক্যাম্পে ম্যালেরিয়া রোগী দ্বিগুণের বেশি

০৬:৩৬:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

গামবেলার কুলে ক্যাম্পসহ সীমান্তবর্তী এলাকায় জুলাইয়ে ম্যালেরিয়া রোগী এক মাসে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। ক্যাম্প-নির্ভর ক্লিনিকগুলোতে ওষুধ ও আরডিটি কিটের ঘাটতি তৈরি হওয়ায় ‘টেস্ট-ট্রিট-ট্র্যাক’ চক্র ভেঙে পড়ছে। একদিকে বর্ষা, অন্যদিকে খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা কমে যাওয়ায় দুর্বল ইমিউনিটি—সব মিলিয়ে শিশু ও গর্ভবতীদের ঝুঁকি তীব্র।

মাঠের চিকিৎসকেরা বলছেন, রোগী প্রবাহ সামলাতে অতিরিক্ত শিফট চালু হলেও বেড ও স্টাফ সীমিত। প্রতিবেশী ক্যাম্পের সেবাও সংকুচিত হওয়ায় রোগী ‘ওভারফ্লো’ হয়ে এক কেন্দ্রে জমছে। ফলে জট, অপেক্ষা ও অপূর্ণ চিকিৎসা—তিনটিই বাড়ছে।

করতে হবে কী
বৃষ্টিপ্রধান মাসে কিট, এসিটি ও স্যালাইন মজুত বাড়ানো, শিশুদের প্রতিরোধী মশারি বিতরণ ও বাড়িভিত্তিক ফলোআপ জরুরি। ক্যাম্পগুলোর মাঝে রোগী রেফারাল ও ডেটাশেয়ারিং সক্রিয় করলে ওভারফ্লো কমবে।

আগামীর হিসাব
বরাদ্দ না বাড়লে শীতের আগে দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দিতে পারে। খাদ্য সহায়তার কাটছাঁট চলতে থাকলে অ্যানিমিয়া ও অপুষ্টি-জটিলতা ম্যালেরিয়ার মৃত্যুঝুঁকি আরও বাড়াবে।