০৪:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানের উপকূলীয় শহর ওওইতায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, পুড়ল শতাধিক ঘর বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুতে এগোচ্ছে জাপান গ্রাহকদের ভোগান্তি কমছে না, এবার রবির বিরুদ্ধে অভিযোগ — জিপি ও বাংলালিংকের আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ইশতেহারে শিশু নিরাপত্তা জোরদারের প্রতিশ্রুতি ভারতের স্পষ্ট বার্তা: যেখানেই হোক, সন্ত্রাস দমনে অভিযান চালানোর পূর্ণ অধিকার আছে ইভি আর স্মার্ট গ্যাজেটের জোরে দ্বিগুণের বেশি মুনাফা দেখাল শাওমি ভারতের রেড ফোর্ট হামলার উদ্ধার হওয়া ভিডিও: আত্মঘাতী হামলার সাফাই দিচ্ছিলেন উমর উন-নবী ইন্দোনেশিয়ার শিশুদের ভিডিও গেমে জঙ্গি প্রভাব: পুলিশ গাজীপুরে কয়েল কারখানায় ভয়াবহ আগুনঃ আশে পাশের মানুষ সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন

ইথিওপিয়ার গামবেলা শরণার্থী ক্যাম্পে ম্যালেরিয়া রোগী দ্বিগুণের বেশি

গামবেলার কুলে ক্যাম্পসহ সীমান্তবর্তী এলাকায় জুলাইয়ে ম্যালেরিয়া রোগী এক মাসে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। ক্যাম্প-নির্ভর ক্লিনিকগুলোতে ওষুধ ও আরডিটি কিটের ঘাটতি তৈরি হওয়ায় ‘টেস্ট-ট্রিট-ট্র্যাক’ চক্র ভেঙে পড়ছে। একদিকে বর্ষা, অন্যদিকে খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা কমে যাওয়ায় দুর্বল ইমিউনিটি—সব মিলিয়ে শিশু ও গর্ভবতীদের ঝুঁকি তীব্র।

মাঠের চিকিৎসকেরা বলছেন, রোগী প্রবাহ সামলাতে অতিরিক্ত শিফট চালু হলেও বেড ও স্টাফ সীমিত। প্রতিবেশী ক্যাম্পের সেবাও সংকুচিত হওয়ায় রোগী ‘ওভারফ্লো’ হয়ে এক কেন্দ্রে জমছে। ফলে জট, অপেক্ষা ও অপূর্ণ চিকিৎসা—তিনটিই বাড়ছে।

করতে হবে কী
বৃষ্টিপ্রধান মাসে কিট, এসিটি ও স্যালাইন মজুত বাড়ানো, শিশুদের প্রতিরোধী মশারি বিতরণ ও বাড়িভিত্তিক ফলোআপ জরুরি। ক্যাম্পগুলোর মাঝে রোগী রেফারাল ও ডেটাশেয়ারিং সক্রিয় করলে ওভারফ্লো কমবে।

আগামীর হিসাব
বরাদ্দ না বাড়লে শীতের আগে দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দিতে পারে। খাদ্য সহায়তার কাটছাঁট চলতে থাকলে অ্যানিমিয়া ও অপুষ্টি-জটিলতা ম্যালেরিয়ার মৃত্যুঝুঁকি আরও বাড়াবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম

ইথিওপিয়ার গামবেলা শরণার্থী ক্যাম্পে ম্যালেরিয়া রোগী দ্বিগুণের বেশি

০৬:৩৬:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

গামবেলার কুলে ক্যাম্পসহ সীমান্তবর্তী এলাকায় জুলাইয়ে ম্যালেরিয়া রোগী এক মাসে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। ক্যাম্প-নির্ভর ক্লিনিকগুলোতে ওষুধ ও আরডিটি কিটের ঘাটতি তৈরি হওয়ায় ‘টেস্ট-ট্রিট-ট্র্যাক’ চক্র ভেঙে পড়ছে। একদিকে বর্ষা, অন্যদিকে খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা কমে যাওয়ায় দুর্বল ইমিউনিটি—সব মিলিয়ে শিশু ও গর্ভবতীদের ঝুঁকি তীব্র।

মাঠের চিকিৎসকেরা বলছেন, রোগী প্রবাহ সামলাতে অতিরিক্ত শিফট চালু হলেও বেড ও স্টাফ সীমিত। প্রতিবেশী ক্যাম্পের সেবাও সংকুচিত হওয়ায় রোগী ‘ওভারফ্লো’ হয়ে এক কেন্দ্রে জমছে। ফলে জট, অপেক্ষা ও অপূর্ণ চিকিৎসা—তিনটিই বাড়ছে।

করতে হবে কী
বৃষ্টিপ্রধান মাসে কিট, এসিটি ও স্যালাইন মজুত বাড়ানো, শিশুদের প্রতিরোধী মশারি বিতরণ ও বাড়িভিত্তিক ফলোআপ জরুরি। ক্যাম্পগুলোর মাঝে রোগী রেফারাল ও ডেটাশেয়ারিং সক্রিয় করলে ওভারফ্লো কমবে।

আগামীর হিসাব
বরাদ্দ না বাড়লে শীতের আগে দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দিতে পারে। খাদ্য সহায়তার কাটছাঁট চলতে থাকলে অ্যানিমিয়া ও অপুষ্টি-জটিলতা ম্যালেরিয়ার মৃত্যুঝুঁকি আরও বাড়াবে।