০২:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যেও ২০২৫ সালে প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার চেয়ে ভালো প্যারিস থেকে তেঙ্গাহ: একটি ফরাসি রেট্রো থিমের বাসা অন্ধকার ভ্রমণের উত্থান: অতীতের ক্ষত দেখতেই কেন বাড়ছে পর্যটকের ভিড় সেনেগালে দুর্নীতি দমন না রাজনৈতিক প্রতিশোধ? ফায়ে–সোঙ্কো সরকারের কড়াকড়িতে বিতর্ক তুঙ্গে মরক্কোর দাখলা অ্যাটলান্টিক বন্দর: আফ্রিকা-সাহেল বাণিজ্যের নতুন প্রবেশদ্বার বিশ্বের ৯৯% চিপ প্রযুক্তির নায়ক: সেমিকন্ডাক্টর কিংবদন্তি চি-তাং সা’র অস্থি চীনে সমাহিত রাশিয়ায় নির্বাসন থেকে সিরীয় উপকূলে নতুন বিদ্রোহের ছক আঁকছেন আসাদের সাবেক গুপ্তচরপ্রধান ও কোটিপতি চাচাতো ভাই সপ্তাহের শুরুতেই শেয়ারবাজারে সূচকপতন ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ৫১৬ জন ভর্তি যে ভারী বোঝা নামে না কখনও

ইথিওপিয়ার গামবেলা শরণার্থী ক্যাম্পে ম্যালেরিয়া রোগী দ্বিগুণের বেশি

গামবেলার কুলে ক্যাম্পসহ সীমান্তবর্তী এলাকায় জুলাইয়ে ম্যালেরিয়া রোগী এক মাসে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। ক্যাম্প-নির্ভর ক্লিনিকগুলোতে ওষুধ ও আরডিটি কিটের ঘাটতি তৈরি হওয়ায় ‘টেস্ট-ট্রিট-ট্র্যাক’ চক্র ভেঙে পড়ছে। একদিকে বর্ষা, অন্যদিকে খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা কমে যাওয়ায় দুর্বল ইমিউনিটি—সব মিলিয়ে শিশু ও গর্ভবতীদের ঝুঁকি তীব্র।

মাঠের চিকিৎসকেরা বলছেন, রোগী প্রবাহ সামলাতে অতিরিক্ত শিফট চালু হলেও বেড ও স্টাফ সীমিত। প্রতিবেশী ক্যাম্পের সেবাও সংকুচিত হওয়ায় রোগী ‘ওভারফ্লো’ হয়ে এক কেন্দ্রে জমছে। ফলে জট, অপেক্ষা ও অপূর্ণ চিকিৎসা—তিনটিই বাড়ছে।

করতে হবে কী
বৃষ্টিপ্রধান মাসে কিট, এসিটি ও স্যালাইন মজুত বাড়ানো, শিশুদের প্রতিরোধী মশারি বিতরণ ও বাড়িভিত্তিক ফলোআপ জরুরি। ক্যাম্পগুলোর মাঝে রোগী রেফারাল ও ডেটাশেয়ারিং সক্রিয় করলে ওভারফ্লো কমবে।

আগামীর হিসাব
বরাদ্দ না বাড়লে শীতের আগে দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দিতে পারে। খাদ্য সহায়তার কাটছাঁট চলতে থাকলে অ্যানিমিয়া ও অপুষ্টি-জটিলতা ম্যালেরিয়ার মৃত্যুঝুঁকি আরও বাড়াবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যেও ২০২৫ সালে প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার চেয়ে ভালো

ইথিওপিয়ার গামবেলা শরণার্থী ক্যাম্পে ম্যালেরিয়া রোগী দ্বিগুণের বেশি

০৬:৩৬:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

গামবেলার কুলে ক্যাম্পসহ সীমান্তবর্তী এলাকায় জুলাইয়ে ম্যালেরিয়া রোগী এক মাসে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। ক্যাম্প-নির্ভর ক্লিনিকগুলোতে ওষুধ ও আরডিটি কিটের ঘাটতি তৈরি হওয়ায় ‘টেস্ট-ট্রিট-ট্র্যাক’ চক্র ভেঙে পড়ছে। একদিকে বর্ষা, অন্যদিকে খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা কমে যাওয়ায় দুর্বল ইমিউনিটি—সব মিলিয়ে শিশু ও গর্ভবতীদের ঝুঁকি তীব্র।

মাঠের চিকিৎসকেরা বলছেন, রোগী প্রবাহ সামলাতে অতিরিক্ত শিফট চালু হলেও বেড ও স্টাফ সীমিত। প্রতিবেশী ক্যাম্পের সেবাও সংকুচিত হওয়ায় রোগী ‘ওভারফ্লো’ হয়ে এক কেন্দ্রে জমছে। ফলে জট, অপেক্ষা ও অপূর্ণ চিকিৎসা—তিনটিই বাড়ছে।

করতে হবে কী
বৃষ্টিপ্রধান মাসে কিট, এসিটি ও স্যালাইন মজুত বাড়ানো, শিশুদের প্রতিরোধী মশারি বিতরণ ও বাড়িভিত্তিক ফলোআপ জরুরি। ক্যাম্পগুলোর মাঝে রোগী রেফারাল ও ডেটাশেয়ারিং সক্রিয় করলে ওভারফ্লো কমবে।

আগামীর হিসাব
বরাদ্দ না বাড়লে শীতের আগে দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দিতে পারে। খাদ্য সহায়তার কাটছাঁট চলতে থাকলে অ্যানিমিয়া ও অপুষ্টি-জটিলতা ম্যালেরিয়ার মৃত্যুঝুঁকি আরও বাড়াবে।