০৭:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
শিশুদের অ-সংক্রামক রোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের নতুন সেবা মডেল নিত্যপণ্যের দামবৃদ্ধি থামছেই না: গরিবের হাঁড়িতে সঙ্কট আবু সাঈদকে নিয়ে ফেসবুক কটুক্তির জেরে স্কুল ছাত্র গ্রেফতার, তিনদিন পর জামিন বরগুনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ ঢাকায় ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর  সংকেত জুলাই হলি আর্টিজান হামলা: বাংলাদেশের পরবর্তী প্রজন্মে মৌলবাদী মানসিকতার বীজ আন্তর্জাতিক বই আমদানিতে শুল্কারোপ: জ্ঞানের দরজায় দেয়াল, খুলছে কি? গার্মেন্টস শিল্পে নারী শ্রমিক কমে যাচ্ছে একশ বছরের গাথা: মাতামুহুরী নদীর উত্থান-পতন জুলাইয়ে সম্ভাব্য বন্যা: কোন এলাকায় বেশি ঝুঁকি
সাহিত্য

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪২)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তারপর অকস্মাৎ চীৎকার ক’রে ব’লে উঠলো, যেন অনেকটা মর্মাহত হয়েই: “আমি ভেবেছিলুম, তিনি সত্যিকার এনার্কিস্ট বুঝি।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৩)

সন্ন্যাসী ঠাকুর মনে মনে ভাবিলাম, আমি যদি এই ঘরে আজ রাত্রযাপন করি তবে আমার মরণ নিশ্চিত। আর যদি এখান হইতে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২১)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘তাইলে শোন আমাদের বক্তব্য,’ শেষ করার আগে বাস্কাকভ বললে, ‘আমরা বলি, যুদ্ধ জয়ফয় শেষ করে শান্তি

তাও কী?

সারাক্ষণ ডেস্ক তাও কী? লু তুং পিন (৭৫৫ – ৮০৫) তাও কী? এটাই শুধু। এটি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪১)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি “ও! কী আনন্দ! আপনিও আমাদেরই একজন! অবশেষে ভগবানের কৃপায়, আমি আমার স্বদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানের মুখোমুখি দাঁড়াবার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০২)

সন্ন্যাসী ঠাকুর আম পাড়িয়া আনিলাম। লোহার বল্টুর সেই শিবের সামনে আমার চৌর্যবৃত্তি-আহরিত আমগুলি টানাইয়া ভোগ দিলাম। লোহার ঠাকুর এজন্য কোনোই

ক্ষমা করে দিও প্রভু

ক্ষমা করে দিও প্রভু স্বদেশ রায় তোমার গৈরিক বরনের ওপর ওরা গভীর কালো দাগ দিয়ে দিতে চায়। তুমি ওদের ক্ষমা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪০)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি এর আগে এমন তিক্ত হতাশায়, এমন সান্ত্বনাহীন কান্নায় আমি কোনোদিন কাঁদি নি। জানি না, আমি তাঁকে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২০)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ বাস্স্কাকভ তখন বলে চলেছে, ‘যুদ্ধজয়ের পর শান্তি? তা, কথাটা শুনতে মন্দ লয় কিন্তু। আমরা কনস্টানতিনোপ্ল্ জিতে

ভালোবাসার সকাল-বিকেল

মণীশ রায় প্রথম প্রথম হাসি পেতো খুব। কাতুকুতু লাগার মতন হাসতে হাসতে রতন গড়িয়ে পড়তো মজুর শরীরে। হাসতে হাসতেই এই