ইশকুল (পর্ব-৬০)
আর্কাদি গাইদার অষ্টম পরিচ্ছেদ শহরেও সে-সময়ে অদ্ভুত সব পরিবর্তন ঘটছিল। লোকসংখ্যা দেখতে দেখতে বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেল। দোকানগুলোর সামনে ক্রেতার
টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১৩)
ম্যাকসিম গোর্কী বাইশ তিনি সব চেয়ে বেশি আলাপ করেন ভগবান সম্বন্ধে, কৃষক সম্বন্ধে এবং নারী সম্বন্ধে। সাহিত্য সম্পর্কে কিঞ্চিৎ, কদাচিৎ।
ইশকুল (পর্ব-৫৯)
আর্কাদি গাইদার অষ্টম পরিচ্ছেদ বেশির ভাগ ছেলেই এতে একমত হল। এর কারণ, ক্লাসরুমের দেয়ালে টাঙানো পবিত্র ছবিগুলির একটিতে দেবদূতদের সঙ্গে
টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১২)
ম্যাকসিম গোর্কী একুশ কথাগুলি ব’লে তিনি বিজয়গর্বে হাসলেন। মাঝে মাঝে তিনি এমন শান্ত উদার হাসি হাসেন যে, মনে হয় তিনি
ইশকুল (পর্ব-৫৮)
আর্কাদি গাইদার অষ্টম পরিচ্ছেদ এর তিন দিন পর পুলিশ-থানায় ডাক পড়ল মা-র। তাঁকে জানানো হল যে তাঁর স্বামী ফৌজ থেকে
টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১ ১)
ম্যাকসিম গোর্কী একুশ তিনি সাইপ্রেস গাছের ছায়ায় একটি পাথরের বেঞ্চিতে বসেছিলেন। তাঁকে অত্যন্ত ক্ষীণ, ক্ষুদ্র, এবং বৃদ্ধ দেখাচ্ছে। তবু যেন
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৫)
থিয়েটার পরলোকগত কংগ্রেস সভাপতি অম্বিকাচরণ মজুমদারের সময় হইতে আমাদের ফরিদপুর শহরে প্রতি বছর একটি কৃষি-শিল্প প্রদর্শনী বসিত। এই উপলক্ষে সেখানে
ইশকুল (পর্ব-৫৭)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘আমার যাবার সময় হয়েছে,’ বাবা একটু চঞ্চল হয়ে বললেন। ‘পৌঁছতে দেরি না করাই ভালো।’ ‘কিন্তু বাপি,
টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১০)
ম্যাকসিম গোর্কী উনিশ আমরা ইউশপভ পার্কে বেড়াচ্ছিলাম। তিনি মস্কাও শহরের অভিজাত শ্রেণীর লোকদের আচার-ব্যবহার সম্পর্কে চমৎকার ভাবে বর্ণনা করছিলেন। ওদিকে




















