
ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৪৭)
শশাঙ্ক মণ্ডল লবণ তৃতীয় অধ্যায় পূর্বে ১০০ মণ লবণের জন্য উৎপাদককে দেওয়া হত ৬১ সিকা টাকা সেখানে দেওয়া হচ্ছে, ৩৮

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৮১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় তাঁহার জীবিতকাল হইতে বর্তমান সময় পর্যন্ত তাঁহার চরিত্রের উপর এক দিকে অসংখ্য কশাঘাত পড়িয়াছে, আবার অন্য দিকে

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩০)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মায়া প্রাক্–ক্লাসিক এবং ক্লাসিক পর্ব মায়া-সভ্যতাকে প্রধানত প্রাক্-ক্লাসিক, ক্লাসিক এবং পরবর্তী ক্লাসিক এই তিন পর্যায়ে ভাগ করা হয়। এর

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৪৬)
শশাঙ্ক মণ্ডল লবণ তৃতীয় অধ্যায় লবণ ব্যবসায়ীরা বড় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে চুক্তিতে আসত যারা সরকারকে লবণ-শুল্ক হিসাবে হিন্দু হলে ৫% আর

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় কুরুক্লান-এর নেতৃত্বে মায়ারা চারটি আদিবাসীতে বিভক্ত হয়েছিল। চারটি রাজপরিবার হল কোকোম (Cocom), তুতুল ইউ (Tutul Xiu), ইতজা (Itza) এবং

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৪৫)
শশাঙ্ক মণ্ডল লবণ তৃতীয় অধ্যায় ব্রিটিশরাজত্বের সূচনাপর্বে বাংলার শিল্প-বাণিজ্যে লবণের এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। লবণের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতের পরাধীনতা

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৮০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় দুই চারি জন উচ্ছৃঙ্খল ভৌমিকের কাহিনী ভিন্ন রাজনৈতিক ক্ষেত্রের গৌরব করিবার বাঙ্গালীর পক্ষে আর কিছুই নাই। ধৰ্ম্ম

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৮)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মায়াদের মধ্যে কিছু মানুষ এখনো বিশ্বাস করেন যে তাঁদের বহু আগের পূর্বপুরুষরা আজ থেকে প্রায় কুড়ি হাজার

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৭৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মহারাজ নন্দকুমার অতীত গৌরবের স্মৃতি জাতীয় জীবনে সঞ্জীবনী শক্তির সঞ্চার করিয়া দেয়। যে জাতির ইতিহাস অতীত গৌরবে

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৭)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মায়া জনজাতি ও সভ্যতা এবং তার শিল্প-সংস্কৃতি,লোকাচার,ধর্মীয় বিশ্বাস এবং তার সময় যুগ সম্পর্কে এক নজরে একটা চালচিত্র