
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় বঙ্গবিনোদের পর ভগবানের পুত্র হরিনারায়ণকে কাননগো-পদ প্রদান করা হয়। ‘১৬৭৯ খৃঃ অব্দে ১০৯০ হিজরী আরঙ্গজেবের রাজত্বের ২২শ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় প্রধান কাননগো পরগণা-কাননগোদিগের নিকট হইতে ভূমি- সংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্র তলব করিয়া রাখিতেন। কাননগো- দপ্তরে ভূমিসংক্রান্ত সমস্ত কাগজপত্রই

যেসব ঘটনা সিপাহিদের এত বড় বিদ্রোহের দিকে ঠেলে দিয়েছিল
সৌমিত্র শুভ্র ১৮৫৭ সালের ২৯শে মার্চের বিকেল, ব্রিটিশ ভারতের দেশীয় সেনাদের প্রশিক্ষণ চলছিল ব্যারাকপুরের সেনানিবাসে। প্রশিক্ষণে ব্যবহার করা হচ্ছিল ‘বিতর্কিত’

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যভাগে বাঙ্গলারাজ্য দিল্লীসাম্রাজ্য হইতে বিচ্ছিন্ন হয়। তাহার পর সুপ্রসিদ্ধ শের শাহা বাঙ্গলা ও দিল্লী

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই সমস্ত ভিত্তি এক্ষণে জঙ্গলে পরিপূর্ণ; তথায় একটি ফোয়ারার হ্রদ বা চৌবাচ্চা দেখা যায়। তাহার কিয়দংশ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় গোপালচাঁদের আবেদন অগ্রাহ্য হইলে, তিনি অত্যন্ত অর্থকষ্টে পতিত হইয়া, অবশেষে হতাশ-হৃদয়ে ইহ জীবনের লীলা শেষ করেন।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সুতরাং কিষণচাদকে স্বতন্ত্র বৃত্তি প্রদান করিতে তাঁহারা সক্ষম নহেন। গোবিন্দচাঁদের মৃত্যুর পর তিনি জীবিত থাকিলে সে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় করিয়া থাকেন। ওয়ারেন হেষ্টিংস হরকচাঁদকে যে অনুগ্রহ দেখাইবেন বলিয়া ব্যক্ত করিয়াছিলেন, লর্ড কর্ণওয়ালিস্ তাহা অবগত হইয়া

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ইহার পর ওয়ারেন হেষ্টিংস গবর্ণর জেনেরাল-পদে প্রতিষ্ঠিত হইয়া, খাল্ল্সা বা রাজস্ববিভাগ মুর্শিদাবাদ হইতে স্থানান্তরিত করায়, জগৎশেঠদিগের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় খোশালচাঁদ ১৭৬৫ খৃঃ অব্দের নবেম্বর মাসে ক্লাইবকে আপনাদিগের দুরবস্থার কথা জানাইলে, ক্লাইব এইরূপ কর্কশভাবে তাহার উত্তর