দুই বছরে ব্রেক-ইভেন
নতুন বিশ্লেষণ বলছে, ব্যাটারি ও গাড়ি তৈরিতে তুলনামূলক বেশি নির্গমন হলেও বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) সাধারণ ব্যবহারে প্রায় দুই বছরের মধ্যে গ্যাসোলিন গাড়ির চেয়ে কম কার্বন ফুটপ্রিন্টে নেমে আসে। বিভিন্ন গ্রিড মিশ্রণ, ব্যাটারি রসায়ন, প্যাক আকার ও লাইফসাইকেল—সব ফ্যাক্টর মডেলিংয়ে ধরা হয়েছে। কয়লাভিত্তিক গ্রিডেও দীর্ঘমেয়াদে ইভি এগিয়ে যায়, কারণ চার্জিং ধীরে ধীরে নবায়নযোগ্য উৎসে সরে যাচ্ছে। নীতিনির্ধারকদের জন্য বার্তা: পরিচ্ছন্ন উৎপাদন, দ্রুত চার্জিং অবকাঠামো ও গ্রিড ডিকার্বনাইজেশন হলে ব্রেক-ইভেন আরও কমে। ভোক্তার জন্য শিক্ষা—গোটা ‘লাইফসাইকেল’ দেখুন, শুধু কারখানা নয়।
দাম, ব্যাটারি ও গ্রিড—বাস্তব ছবি
উচ্চ প্রাথমিক দাম প্রধান বাধা, তবে ছোট প্যাক ও এলএফপি প্রযুক্তিতে তা কিছুটা কমছে। সাপ্লাই চেইন বহুমুখী হলেও পারমিট ও লোকাল কনটেন্ট নিয়মে গতি কমে। গ্রিডে স্মার্ট চার্জিং ও টাইম-অফ-ইউজ ট্যারিফ খরচ ও পিক চাপ কমায়। খননের পরিবেশগত প্রভাব নিয়ে প্রশ্ন আছে; গবেষকেরা বলছেন, রিসাইক্লিং ও রিকভারি রেট বাড়লে হিসাব উন্নত হবে। ২০৩০-এর লক্ষ্যমাত্রা—বেশি নবায়নযোগ্য, ঘন চার্জিং—বাস্তব হলে বেশিরভাগ চালকের জন্য ব্রেক-ইভেন দুই বছরেরও নিচে নেমে আসবে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















