১২:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫
ইনসাইড আউট ২’: ইতিহাসের শীর্ষে পিক্সার, ফিরে পেল আস্থা ‘দ্য লাইন অব বিউটি’–তে আশির দশকের রাজনীতি, সমকামী সংস্কৃতি ও শ্রেণি-অহমিকার মুখোমুখি লন্ডন মঞ্চ মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৬১) সাঙ্গু নদী: পাহাড়ের কোলে জন্ম, জীবনের ধারায় প্রবাহ রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৬) পাকিস্তানে প্রথম চীনা নির্মিত সাবমেরিন- ২০২৬ সালে উদ্বোধন সরকার বলছে, নেত্র নিউজের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর প্রার্থী বাছাইয়ে নারীদের প্রতি অবহেলা: বিএনপির রাজনীতিতে অদৃশ্য অর্ধেক বাংলাদেশে এ শীতে ১০ দফা শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা: আবহাওয়া অধিদপ্তর ভ্যাটিকান মন্ত্রীর কক্সবাজার সফর: রোহিঙ্গা শিবিরে মানবিক সংহতির বার্তা

আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কমপক্ষে ১০ জন নিহত

উদ্ধার তৎপরতা ও ক্ষয়ক্ষতির চিত্র
সোমবার ভোরে আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলের মাজার-ই-শরিফের কাছে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও প্রায় ২৬০ জন আহত হয়েছেন। কাঁচা-পাকা ঘরবাড়ি ধসে পড়ায় বহু মানুষ আটকা পড়েন, কয়েকটি প্রধান সড়কে ফাটল দেখা গেছে। ঐতিহাসিক নীল মসজিদের টাইল ও দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হাসপাতালগুলো জরুরি সেবা চালু করেছে; অধিকাংশ রোগীই হাড়ভাঙা ও ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া আঘাতে ভুগছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) ‘অরেঞ্জ’ সতর্কতা জারি করে উচ্চ প্রাণহানির আশঙ্কা জানিয়েছে।

ত্রাণ তৎপরতা ও পরাঘাতের আশঙ্কা
উদ্ধারকর্মীরা রাতভর ধ্বংসস্তূপ সরাচ্ছেন; দুর্গম এলাকায় ভারী যন্ত্রপাতি পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে। যোগাযোগ পুনঃস্থাপিত হলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পরাঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোতে নতুন করে ধসের ঝুঁকি রয়েছে। শীতল আবহাওয়ায় আশ্রয়হীন মানুষদের জন্য তাবু ও চিকিৎসাসামগ্রীর জরুরি প্রয়োজন পড়েছে। সেতু, ক্লিনিক ও পানিসম্পদ পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। দারিদ্র্য ও মানবিক সংকটে জর্জরিত আফগানিস্তানের জন্য এই ভূমিকম্প আবারও দুর্বল প্রস্তুতির বাস্তবতা চোখে আনে।

ইনসাইড আউট ২’: ইতিহাসের শীর্ষে পিক্সার, ফিরে পেল আস্থা

আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কমপক্ষে ১০ জন নিহত

০৫:০০:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫

উদ্ধার তৎপরতা ও ক্ষয়ক্ষতির চিত্র
সোমবার ভোরে আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলের মাজার-ই-শরিফের কাছে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও প্রায় ২৬০ জন আহত হয়েছেন। কাঁচা-পাকা ঘরবাড়ি ধসে পড়ায় বহু মানুষ আটকা পড়েন, কয়েকটি প্রধান সড়কে ফাটল দেখা গেছে। ঐতিহাসিক নীল মসজিদের টাইল ও দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হাসপাতালগুলো জরুরি সেবা চালু করেছে; অধিকাংশ রোগীই হাড়ভাঙা ও ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া আঘাতে ভুগছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) ‘অরেঞ্জ’ সতর্কতা জারি করে উচ্চ প্রাণহানির আশঙ্কা জানিয়েছে।

ত্রাণ তৎপরতা ও পরাঘাতের আশঙ্কা
উদ্ধারকর্মীরা রাতভর ধ্বংসস্তূপ সরাচ্ছেন; দুর্গম এলাকায় ভারী যন্ত্রপাতি পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে। যোগাযোগ পুনঃস্থাপিত হলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পরাঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোতে নতুন করে ধসের ঝুঁকি রয়েছে। শীতল আবহাওয়ায় আশ্রয়হীন মানুষদের জন্য তাবু ও চিকিৎসাসামগ্রীর জরুরি প্রয়োজন পড়েছে। সেতু, ক্লিনিক ও পানিসম্পদ পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। দারিদ্র্য ও মানবিক সংকটে জর্জরিত আফগানিস্তানের জন্য এই ভূমিকম্প আবারও দুর্বল প্রস্তুতির বাস্তবতা চোখে আনে।