এরপর দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বলেছেন: ভবতি কুট্টবিধেয় তিভাজ্যয়োঃ সমপবত্তি-তয়োরপি বা গুণঃ।
এই 13 দ্বারা ভাজ্য, হার ও ক্ষেপকে অপবর্তিত করিলে দৃঢ় ভাজ্য 17, দৃঢ়ক্ষেপ 5, দৃঢ় হার 15.

|
বল্লী
|
||
|
1
|
1
|
রাশিদ্বয়
|
|
7
|
35
|
40
|
|
5
|
5
|
35
|
|
0
|
40কে দৃঢ় ভাজ্য 17 দ্বারা ভাগ করিলে শেষ 6 ইহা লব্ধি, 35কে দৃঢ় হার 15 দ্বারা ভাগ করিলে শেষ 5 থাকে ইহা গুণ। প্রশ্নোক্ত 221 কে 5 দ্বারা গুণ করিয়া তাহাতে 65 যোগ এবং 195 দ্বারা ভাগ করিলে কিছুই ভাগশেষ থাকিবে না। ভাগফল 6 হইবে।
![]()
অথবা লব্ধির হর দৃঢ় ভাজা এবং গুণের হর দৃঢ় হার ইহাদের 112. ইত্যাদি অভীষ্ট গুণ ফলের সহিত এই লব্ধি ও গুণ যোগ করিলে বহুবিধ লব্ধি ও গুণ হইবে।
17 × 1 + 6 = 23 লব্ধি
15 × 1 + 5 = 20 গুণ অথবা 17 × 2 + 6 = 40 লব্ধি
15× 2 + 5 = 35 লব্ধি ইত্যাদি।
এরপর দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বলেছেন: ভবতি কুট্টবিধেয় তিভাজ্যয়োঃ সমপবত্তি-তয়োরপি বা গুণঃ। ভবতি যো যুতিভাজকয়োঃ পুনঃ স চ ভবেদপবর্তনসমূণঃ।
উদাহরণম্: শতং হতং যেন যুতং নবত্যা বিবর্জিতং বা বিহৃতং ত্রিষষ্ট্যা। নিরগ্রং স্যাদ্বদ মে গুণং তং স্পষ্টং পটীয়ায়ান্যাদি কুট্টকেহসি।
ন্যাসঃ। ভাজ্যঃ। ১০০। হারঃ। ৬৩। ক্ষেপঃ। ৯০। জাতা পূর্ববজ্ঞব্ধি ক্ষেপাণাং।
(চলবে)
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩২১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার 


















