১০:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ বইমেলায় ৩০০ শিশুর লেখক অভিষেক দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৫৩) শাহজালালসহ দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি আল-ওথমান মসজিদের পুনঃস্থাপন কাজ শেষের পথে, রমজানের আগেই পুনরায় খোলা হবে ভুলভাবে উপস্থাপিত বক্তব্য নিয়ে ব্যাখ্যা দিলেন মির্জা ফখরুল দিল্লিতে হামলার ছক তৈরির অভিযোগে ভারতের দাবি প্রত্যাখ্যান করল ঢাকা ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯১২ জন সূত্রাপুরে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুনে আতঙ্ক হামাস যোদ্ধাদের আটকে থাকা পরিস্থিতি গাজা চুক্তির অগ্রগতি ব্যাহত করছে জাপানে উঁচু শহরের রোদে নতুন আতঙ্ক — ভাল্লুকের হামলা বাড়ছে, আতঙ্কে নাগরিকরা

বিহার বিধানসভা নির্বাচনের এক্সিট পোল ২০২৫: এনডিএর পক্ষে জোরালো পূর্বাভাস, তেজস্বীর মহাজোটবন্ধনের সামনে বড় ধাক্কা

বিহারের বিধানসভা ভোটের দ্বিতীয় ও চূড়ান্ত ধাপ শেষ হওয়ার পর এক্সিট পোলগুলো এনডিএকে বড় সুবিধা দেখাচ্ছে। বিভিন্ন সংস্থা আলাদা আকারে প্রক্ষেপণ প্রকাশ করেছে—কোথাও এনডিএকে পরিষ্কার নেতৃত্ব দেখানো হচ্ছে, আবার কোথাও ফলাফল অজানা ও ঝুঁকিপূর্ণ। রাজ্যের ভোটার উপস্থিতি উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ছিল; গণনা হবে ১৪ নভেম্বর।


এক্সিট পোল ও অনুমান (প্রধান সংস্থার প্রক্ষেপণ)

পিপলস ইনসাইট: এনডিএ ১৩৩–১৪৮, মহাজোটবন্ধন (এমজিবি) ৮৭–১০২, জন সুরাজ পার্টি (জেএসপি) ০–২, অন্যান্য/স্বতন্ত্র ৩–৬।
ম্যাট্রাইজ: এনডিএ ১৪৭–১৬৭, এমজিবি ৭০–৯০, জেএসপি ০–২।
পিপলস পালস ও অন্যান্য সংস্থাও এনডিএকে বড় দলে দেখাচ্ছে।
(প্রতিটি সংস্থার পদ্ধতি ও নমুনা ভিন্ন; তাই সংখ্যা সুনির্দিষ্ট নয়।)


ভোটার অংশগ্রহণ ও গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যান

• দ্বিতীয় ধাপে প্রাথমিক হিসেবে সর্বোচ্চ ভোটার উপস্থিতি হয়েছে আনুমানিক ৬৭.১৪%—এটি বিহারের ইতিহাসে রেকর্ড স্তরের অংশগ্রহণ।
• প্রথম ধাপে উপস্থিতি ছিল প্রায় ৬৫.০৮% (৫ ও ৬ নভেম্বরের রেকর্ড অনুযায়ী)।
• সর্বোচ্চ ভোটার উপস্থিতি: কিশনগঞ্জ ≈ ৭৬.২৬%; কাটিহার ≈ ৭৫.২৩%; পুরনিয়া ≈ ৭৩.৭৯%; সুপাউল ≈ ৭০.৬৯%। নওয়াদা ছিল নিম্নতর (প্রকৃত ফল ভিন্ন হতে পারে)।
• দ্বিতীয় ধাপের ১২ মন্ত্রী-সংক্রান্ত আসনগুলোর ভাগ এখানকার নির্বাচনী ফলকে নির্ণায়ক হয়ে উঠতে পারে—যেমন সুপাউল, ধামদাহ, গয়া, বেত্তিয়া ইত্যাদি।


রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া ও দাবি-অভিযোগ

• ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) আরজেডি-বিরোধীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে যে, নির্বাচনকালীন একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট ‘ভোটপ্রভাবিতকারী’ এবং আদর্শ আচরণবিধি (এমসিসি) লঙ্ঘনের শামিল। এ বিষয়ে নির্বাচনী আধিকারিকদের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
• কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতন রাম মাঞ্জহি এনডিএর পক্ষে আশাবাদী; তিনি বলেন, দ্বিতীয় পর্যায়ে আনুমানিক ৮০টি আসন এনডিএ জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে।
• অন্যদিকে তেজস্বী যাদব (আরজেডি) ভোটে রেকর্ড উপস্থিতিকে জনগণের বদল চাওয়ার চিহ্ন হিসেবে স্বাগত জানিয়েছেন এবং ভোটে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন—‘আপনার কষ্ট আমার কষ্ট, আমাদের লক্ষ্য এক’—এই মূলক বক্তব্য রেখেছেন।
• বিজেপির শীর্ষ নেতারা আবার ১৮০–২০০ আসনের মতো বড় জয়ের প্রত্যাশা প্রকাশ করেছেন। বিরোধীরা বলছে, জনমনে পরিবর্তন এসেছে এবং ইন্ডিয়া জোটের সমর্থন বাড়ছে।

Bihar Election Exit Polls 2025 Live Updates: Opinion polls give big majority  for NDA; Tejashwi-led MGB faces setback - The Times of India

নিরাপত্তা ও নির্বাচন প্রশাসনের প্রসঙ্গ

• দিল্লিতে একটি গাড়ি বিস্ফোরণের ঘটনার পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে; বিহারেও সীমান্ত ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় চৌকিতে সতর্কতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
• নির্বাচন কমিশন ভোটাবহির্ভূত সংবাদমাধ্যম ও এক্সিট পোলের উপর ৪৮ ঘণ্টার নীরবতা পর্ব এবং সরকারি নির্দেশনা জারি করেছে—নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করলে আইনি শাস্তি হতে পারে। এক্সিট পোল প্রকাশ ৬ নভেম্বর সকাল ৭টা থেকে ১১ নভেম্বর বিকেল ৬টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত নিষিদ্ধ ছিল; তারপর থেকেই পোলগুলো ধীরে ধীরে প্রকাশিত হতে শুরু করে।


এক্সিট পোলের নির্ভরযোগ্যতা—সতর্কতা জরুরি

পূর্বের নির্বাচনী পরিস্থিতি দেখিয়ে এসেছে যে এক্সিট পোল সবসময় সঠিক থাকে না। উদাহরণস্বরূপ, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড ও ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে পোলের পূর্বাভাস অনেক ক্ষেত্রে অতিরঞ্জিত ছিল। তাই এক্সিট পোলকে কেবল প্রাথমিক ধারণা হিসেবে দেখা উচিত; চূড়ান্ত ফলাফল জানা যাবে গণনা শেষে (১৪ নভেম্বর)।


কিভাবে ও কোথায় দেখবেন ফলাফল

এক্সিট পোলগুলো সাধারণত সংবাদমাধ্যম ও জরিপ সংস্থাগুলোর মাধ্যমে সন্ধ্যায় প্রকাশ করা হয়; কিন্তু চূড়ান্ত ফলাফলের অপেক্ষা করতে হবে নির্বাচনী গণনা শুরু হওয়া পর্যন্ত (নির্ধারিত তারিখ: ১৪ নভেম্বর)। ঘণ্টা-ঘণ্টা আপডেট ও আসনভিত্তিক ফলাফল গণনা শুরু হলে জানা যাবে।


পটভূমি—২০২০-এর ফলের সংক্ষিপ্তসার

২০২০ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএ ২৪৩ আসনের মধ্যে ১২৫ পেয়েছিল; বিজেপি ৭৪, জেডিইউ ৪৩, এইচএএম ৪। মহাজোটবন্ধন পায় ১১০ আসন—আরজেডি ৭৫, কংগ্রেস ১৯, সিপিআই-এমএল ১২, সিপিআই ও সিপিএম ২টি করে।
বর্তমান ভোটের ঘাত-প্রতিঘাত সেই ইতিহাসকে সামনে রেখে চলছে, এবং নতুন প্রতিদ্বন্দ্বী (যেমন জন সুরাজ) পরিস্থিতিকে আরও জটিল করেছে।


সংক্ষেপে যা জানা জরুরি

• এক্সিট পোলগুলো এনডিএকে সার্বিকভাবে সুবিধা দেখাচ্ছে, তবে সংস্থাভেদে পার্থক্য রয়েছে।
• ভোটার উপস্থিতি এইবার অত্যন্ত উচ্চ—এটি নির্বাচনের ফলকে প্রভাবিত করতে পারে।
• অভিযোগ, নিরাপত্তা উদ্বেগ ও রাজনৈতিক বক্তব্য নির্বাচনী আবহকে আরও তীব্র করেছে।
• চূড়ান্ত ফলাফল জানা যাবে গণনা শেষে ১৪ নভেম্বর; ততক্ষণ এক্সিট পোলকে প্রাথমিক নির্দেশক হিসেবে দেখা উচিত—চূড়ান্ত নয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ বইমেলায় ৩০০ শিশুর লেখক অভিষেক

বিহার বিধানসভা নির্বাচনের এক্সিট পোল ২০২৫: এনডিএর পক্ষে জোরালো পূর্বাভাস, তেজস্বীর মহাজোটবন্ধনের সামনে বড় ধাক্কা

০৭:২৬:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

বিহারের বিধানসভা ভোটের দ্বিতীয় ও চূড়ান্ত ধাপ শেষ হওয়ার পর এক্সিট পোলগুলো এনডিএকে বড় সুবিধা দেখাচ্ছে। বিভিন্ন সংস্থা আলাদা আকারে প্রক্ষেপণ প্রকাশ করেছে—কোথাও এনডিএকে পরিষ্কার নেতৃত্ব দেখানো হচ্ছে, আবার কোথাও ফলাফল অজানা ও ঝুঁকিপূর্ণ। রাজ্যের ভোটার উপস্থিতি উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ছিল; গণনা হবে ১৪ নভেম্বর।


এক্সিট পোল ও অনুমান (প্রধান সংস্থার প্রক্ষেপণ)

পিপলস ইনসাইট: এনডিএ ১৩৩–১৪৮, মহাজোটবন্ধন (এমজিবি) ৮৭–১০২, জন সুরাজ পার্টি (জেএসপি) ০–২, অন্যান্য/স্বতন্ত্র ৩–৬।
ম্যাট্রাইজ: এনডিএ ১৪৭–১৬৭, এমজিবি ৭০–৯০, জেএসপি ০–২।
পিপলস পালস ও অন্যান্য সংস্থাও এনডিএকে বড় দলে দেখাচ্ছে।
(প্রতিটি সংস্থার পদ্ধতি ও নমুনা ভিন্ন; তাই সংখ্যা সুনির্দিষ্ট নয়।)


ভোটার অংশগ্রহণ ও গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যান

• দ্বিতীয় ধাপে প্রাথমিক হিসেবে সর্বোচ্চ ভোটার উপস্থিতি হয়েছে আনুমানিক ৬৭.১৪%—এটি বিহারের ইতিহাসে রেকর্ড স্তরের অংশগ্রহণ।
• প্রথম ধাপে উপস্থিতি ছিল প্রায় ৬৫.০৮% (৫ ও ৬ নভেম্বরের রেকর্ড অনুযায়ী)।
• সর্বোচ্চ ভোটার উপস্থিতি: কিশনগঞ্জ ≈ ৭৬.২৬%; কাটিহার ≈ ৭৫.২৩%; পুরনিয়া ≈ ৭৩.৭৯%; সুপাউল ≈ ৭০.৬৯%। নওয়াদা ছিল নিম্নতর (প্রকৃত ফল ভিন্ন হতে পারে)।
• দ্বিতীয় ধাপের ১২ মন্ত্রী-সংক্রান্ত আসনগুলোর ভাগ এখানকার নির্বাচনী ফলকে নির্ণায়ক হয়ে উঠতে পারে—যেমন সুপাউল, ধামদাহ, গয়া, বেত্তিয়া ইত্যাদি।


রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া ও দাবি-অভিযোগ

• ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) আরজেডি-বিরোধীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে যে, নির্বাচনকালীন একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট ‘ভোটপ্রভাবিতকারী’ এবং আদর্শ আচরণবিধি (এমসিসি) লঙ্ঘনের শামিল। এ বিষয়ে নির্বাচনী আধিকারিকদের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
• কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতন রাম মাঞ্জহি এনডিএর পক্ষে আশাবাদী; তিনি বলেন, দ্বিতীয় পর্যায়ে আনুমানিক ৮০টি আসন এনডিএ জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে।
• অন্যদিকে তেজস্বী যাদব (আরজেডি) ভোটে রেকর্ড উপস্থিতিকে জনগণের বদল চাওয়ার চিহ্ন হিসেবে স্বাগত জানিয়েছেন এবং ভোটে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন—‘আপনার কষ্ট আমার কষ্ট, আমাদের লক্ষ্য এক’—এই মূলক বক্তব্য রেখেছেন।
• বিজেপির শীর্ষ নেতারা আবার ১৮০–২০০ আসনের মতো বড় জয়ের প্রত্যাশা প্রকাশ করেছেন। বিরোধীরা বলছে, জনমনে পরিবর্তন এসেছে এবং ইন্ডিয়া জোটের সমর্থন বাড়ছে।

Bihar Election Exit Polls 2025 Live Updates: Opinion polls give big majority  for NDA; Tejashwi-led MGB faces setback - The Times of India

নিরাপত্তা ও নির্বাচন প্রশাসনের প্রসঙ্গ

• দিল্লিতে একটি গাড়ি বিস্ফোরণের ঘটনার পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে; বিহারেও সীমান্ত ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় চৌকিতে সতর্কতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
• নির্বাচন কমিশন ভোটাবহির্ভূত সংবাদমাধ্যম ও এক্সিট পোলের উপর ৪৮ ঘণ্টার নীরবতা পর্ব এবং সরকারি নির্দেশনা জারি করেছে—নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করলে আইনি শাস্তি হতে পারে। এক্সিট পোল প্রকাশ ৬ নভেম্বর সকাল ৭টা থেকে ১১ নভেম্বর বিকেল ৬টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত নিষিদ্ধ ছিল; তারপর থেকেই পোলগুলো ধীরে ধীরে প্রকাশিত হতে শুরু করে।


এক্সিট পোলের নির্ভরযোগ্যতা—সতর্কতা জরুরি

পূর্বের নির্বাচনী পরিস্থিতি দেখিয়ে এসেছে যে এক্সিট পোল সবসময় সঠিক থাকে না। উদাহরণস্বরূপ, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড ও ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে পোলের পূর্বাভাস অনেক ক্ষেত্রে অতিরঞ্জিত ছিল। তাই এক্সিট পোলকে কেবল প্রাথমিক ধারণা হিসেবে দেখা উচিত; চূড়ান্ত ফলাফল জানা যাবে গণনা শেষে (১৪ নভেম্বর)।


কিভাবে ও কোথায় দেখবেন ফলাফল

এক্সিট পোলগুলো সাধারণত সংবাদমাধ্যম ও জরিপ সংস্থাগুলোর মাধ্যমে সন্ধ্যায় প্রকাশ করা হয়; কিন্তু চূড়ান্ত ফলাফলের অপেক্ষা করতে হবে নির্বাচনী গণনা শুরু হওয়া পর্যন্ত (নির্ধারিত তারিখ: ১৪ নভেম্বর)। ঘণ্টা-ঘণ্টা আপডেট ও আসনভিত্তিক ফলাফল গণনা শুরু হলে জানা যাবে।


পটভূমি—২০২০-এর ফলের সংক্ষিপ্তসার

২০২০ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএ ২৪৩ আসনের মধ্যে ১২৫ পেয়েছিল; বিজেপি ৭৪, জেডিইউ ৪৩, এইচএএম ৪। মহাজোটবন্ধন পায় ১১০ আসন—আরজেডি ৭৫, কংগ্রেস ১৯, সিপিআই-এমএল ১২, সিপিআই ও সিপিএম ২টি করে।
বর্তমান ভোটের ঘাত-প্রতিঘাত সেই ইতিহাসকে সামনে রেখে চলছে, এবং নতুন প্রতিদ্বন্দ্বী (যেমন জন সুরাজ) পরিস্থিতিকে আরও জটিল করেছে।


সংক্ষেপে যা জানা জরুরি

• এক্সিট পোলগুলো এনডিএকে সার্বিকভাবে সুবিধা দেখাচ্ছে, তবে সংস্থাভেদে পার্থক্য রয়েছে।
• ভোটার উপস্থিতি এইবার অত্যন্ত উচ্চ—এটি নির্বাচনের ফলকে প্রভাবিত করতে পারে।
• অভিযোগ, নিরাপত্তা উদ্বেগ ও রাজনৈতিক বক্তব্য নির্বাচনী আবহকে আরও তীব্র করেছে।
• চূড়ান্ত ফলাফল জানা যাবে গণনা শেষে ১৪ নভেম্বর; ততক্ষণ এক্সিট পোলকে প্রাথমিক নির্দেশক হিসেবে দেখা উচিত—চূড়ান্ত নয়।