০৯:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫
দিল্লি বিস্ফোরণ: আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের নেটওয়ার্কে পাকিস্তান-যোগ ও ২৬ লাখ টাকার তহবিল ঢাকায় কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে জাতীয় পার্টির বৈঠক স্যানিটেশন ব্যবস্থার সুফল উন্মোচন: স্বাস্থ্য, মর্যাদা ও সমৃদ্ধি পাকিস্তানে নতুন ফেডারেল কনস্টিটিউশনাল কোর্ট নিয়ে তীব্র বিতর্ক: পাঁচ বিচারকের দাবি—শুনানি সুপ্রিম কোর্টেই হোক জি–২০ সম্মেলনে মোদির ছয় দফা এজেন্ডা, জলবায়ু চুক্তি ও যুক্তরাষ্ট্রের বয়কট: দক্ষিণ আফ্রিকা বৈঠকের পাঁচ প্রধান বিষয় বেলেঁমের কোপ৩০ সমঝোতা: অর্থ প্রতিশ্রুতি বাড়ল, কিন্তু জ্বালানি কাটছাঁট নেই বাংলাদেশে ভূমিকম্পে সতর্কতা: ফায়ার সার্ভিসের ৮টি নিরাপত্তা নির্দেশনা শাহরিয়ার কবিরের আটক ‘অবৈধ ও ইচ্ছামূলক’: অবিলম্বে মুক্তির আহ্বান জাতিসংঘের খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্যে আজ হাসপাতালে ভারত–কানাডা–অস্ট্রেলিয়ার নতুন প্রযুক্তি জোট ঘোষণা

৫.২ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পূর্ব ইন্দোনেশিয়া

পূর্ব ইন্দোনেশিয়ার হালমাহেরা অঞ্চলে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহত নেই বলে জানানো হয়েছে।

ভূমিকম্পের বিবরণ
ইন্দোনেশিয়ার আবহাওয়া, জলবায়ু ও ভূ-ভৌত সংস্থা (BMKG) জানায়, ভূমিকম্পটি উত্তর মালুকু প্রদেশের হালমাহেরা এলাকায় আঘাত হানে। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল ভূমির ১০ কিলোমিটার গভীরে।

ক্ষয়ক্ষতির তথ্য
এখন পর্যন্ত কোনো প্রাণহানি, আহত বা সম্পদের ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।

প্রাকৃতিক ঝুঁকির অঞ্চল
প্রশান্ত মহাসাগরের ‘রিং অব ফায়ার’ এলাকায় অবস্থান করায় ইন্দোনেশিয়ায় নিয়মিত ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুত্পাত ঘটে। বিভিন্ন টেকটোনিক প্লেটের সীমানায় থাকার কারণেই দেশটি ভূমিকম্প-প্রবণ এলাকায় পরিণত হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

দিল্লি বিস্ফোরণ: আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের নেটওয়ার্কে পাকিস্তান-যোগ ও ২৬ লাখ টাকার তহবিল

৫.২ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পূর্ব ইন্দোনেশিয়া

০৬:৪৮:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫

পূর্ব ইন্দোনেশিয়ার হালমাহেরা অঞ্চলে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহত নেই বলে জানানো হয়েছে।

ভূমিকম্পের বিবরণ
ইন্দোনেশিয়ার আবহাওয়া, জলবায়ু ও ভূ-ভৌত সংস্থা (BMKG) জানায়, ভূমিকম্পটি উত্তর মালুকু প্রদেশের হালমাহেরা এলাকায় আঘাত হানে। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল ভূমির ১০ কিলোমিটার গভীরে।

ক্ষয়ক্ষতির তথ্য
এখন পর্যন্ত কোনো প্রাণহানি, আহত বা সম্পদের ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।

প্রাকৃতিক ঝুঁকির অঞ্চল
প্রশান্ত মহাসাগরের ‘রিং অব ফায়ার’ এলাকায় অবস্থান করায় ইন্দোনেশিয়ায় নিয়মিত ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুত্পাত ঘটে। বিভিন্ন টেকটোনিক প্লেটের সীমানায় থাকার কারণেই দেশটি ভূমিকম্প-প্রবণ এলাকায় পরিণত হয়েছে।