অ্যাঙ্গোলার লংকা estuary এলাকায়, এক সময় সমুদ্র কচ্ছপ শিকারি ছিলেন বহু গ্রামের মানুষ। এখন তাদের অনেকেই শিকার বন্ধ করে দিয়েছে এবং পরিবর্তে কচ্ছপ সংরক্ষণের কাজে যুক্ত হয়েছে। প্রাইভেট ও এনজিও-ভিত্তিক উদ্যোগে প্রায় ৭০ জন গ্রামবাসী এখন উপকূলীয় তটে পাহারা দিচ্ছেন। তারা ডিম রাখার স্থান নজরদারি করছেন, শিকার রোধ করছেন। এভাবে ১,৬০০ কিমি উপকূল বরাবর প্রায় ২৫,০০০ ডিমের ঘাঁটি সুরক্ষিত হচ্ছে।

এই পরিবর্তন শুধু প্রজাতি রক্ষা করছে না — গ্রামবাসীদের জন্য নতুন টেকসই আয় নিশ্চিত করছে। শিকারি থেকে রক্ষক হওয়া এই পন্থা অন্যান্য আফ্রিকান উপকূলীয় এলাকায় প্রজনন এবং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য মডেল হতে পারে। কচ্ছপের সংরক্ষণ, জীববৈচিত্র্য বজায় রাখা এবং ক্ষুদ্র জাতির জীবনে পরিবর্তন — সবটাই একসঙ্গে সম্ভব হচ্ছে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















