১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫
কেক বানানোর কৌশল: ঘরে বসেই নিখুঁত বেকিংয়ের গাইড লস অ্যাঞ্জেলেসে গ্র্যান্ডে–এরিভোর চমক, ক্লাসিক ডুয়েটেই মাত করল হলিউড মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (অন্তিম পর্ব-৩৬৫) বলিউডের ‘হক’ মুক্তি, আলোচনায় বাস্তব মামলার অনুপ্রেরণা তিন দফা দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচিতে প্রাথমিক শিক্ষকরা নারী নেতৃত্বের প্রতীক ন্যান্সি পেলোসি: যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস থেকে বিদায় এক যুগান্তকারী অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি পেঁয়াজ নিয়ে নতুন আতঙ্ক , সবজির দামে যখন মানুষ হাঁপিয়ে উঠেছে ফরিদপুরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আগুন, ভাঙচুর ও আহত ২০ জন কুষ্টিয়ায় করুণ ট্র্যাজেডি: অভাবের চাপে শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা আগে গণভোট, তারপর নির্বাচন: তাহেরের হুঁশিয়ারি

ডোনাল্ড লূ’র ভিজিট কি নিতান্তই রুটিন ওয়ার্ক! 

  • Sarakhon Report
  • ০২:৪৬:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
  • 50

ঢাকায় পৌঁছেছেন মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন মার্কিন এই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা। মঙ্গলবার (১৪ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীলঙ্কা এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় অবতরণ করেন তিনি।

নিজস্ব প্রতিবেদক

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিন ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র সফরটিকে নিতান্তই একটি রুটিন সফর হিসেবে মনে করছেন বাংলাদেশে কাজ করে গেছেন এমন একজন সাবেক রাষ্ট্রদূত। 

তিনি বলেন,  যে দায়িত্বে ডোনাল্ড লু আছেন এই দ্বায়িত্বে থাকা অবস্থায় এটাই তাঁর ওই এলাকাগুলোতে শেষ ভিজিট। এবং সাধারণত দ্বায়িত্বের শেষ মেয়াদে সকলে এটা করে থাকেন। তাই এই ভিজিটকে রুটিন ভিজিটের বেশি বাড়তি কোন সিদ্ধান্তমূলক ভিজিট হিসেবে দেখার খুব বেশি যুক্তি নেই বা সাধারণত ঘটে না।

তিনি বলেন, যদিও তিনি এখন সিস্টেমের বাইরে। তাই তার কাছে ওইভাবে কোন তথ্য নেই। তবে তারপরেও তিনি মনে করে, এখানে প্রথম বিষয় হলো, যুক্তরাষ্ট্রের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা নতুন সরকারের সঙ্গে দেখা করেলেন ও লু তার শেষ ভিজিটিও শেষ করলেন।

অন্যদিকে বাংলাদেশ ও মার্কিনিদের যে পারস্পারিক বিষয়গুলো আছে তা কিছুটা আলোচনায় আসবেই। সেগুলোকেও তিনি মনে করেন একটা রুটিন ওয়ার্ক।

তাছাড়া মার্কিন পরারাষ্ট্রনীতিতে যেহেতু ডেমেক্রেসি ও মানবাধিকারের বিষয়গুলো গুরুত্ব দেয়া হয়। সেগুলো এ কোন পর্যায়ের কোন কর্মকর্তা কোন দেশ সফর করলে অবশ্যই ওই বিষয়ে কথা বলেন। এবং মার্কিন এই উদার গণতান্ত্রিক নীতি যাতে এগিয়ে যায় সে জন্য তার বক্তব্য ও চেষ্টা থাকে।

রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত জটিল। এ নিয়ে এ মুহূর্তে তাদের কিছু করার আছে বলে তিনি মনে করেন না।তবে  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সব সময়্  এ ধরনের বিষয়ে কাজ করে। যে কোন উদ্বাস্তুদের জন্যে কাজ করা তাদের মানবাধিকার নীতির মধ্যে পড়ে। এ সফরে এ বিষয়টি নিয়ে খুব কিছু এগোনেরা সুযোগ আছে বলে তিনি মনে করেন না।

তবে ইন্দো প্যাসিফিকে বাংলাদেশ যাতে শান্তির পক্ষে অর্থাত্‌ আমেরিকার ও তার মিত্ররা যে শান্তির পথ তৈরি করার চেষ্টা করছে সেই পথে থাকে সেটা স্মরন করিয়ে দেয়া তার অনান্য বারের সফরের মত তিনি আবারও একটি রুটিন ওয়ার্ক।

জনপ্রিয় সংবাদ

কেক বানানোর কৌশল: ঘরে বসেই নিখুঁত বেকিংয়ের গাইড

ডোনাল্ড লূ’র ভিজিট কি নিতান্তই রুটিন ওয়ার্ক! 

০২:৪৬:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিন ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র সফরটিকে নিতান্তই একটি রুটিন সফর হিসেবে মনে করছেন বাংলাদেশে কাজ করে গেছেন এমন একজন সাবেক রাষ্ট্রদূত। 

তিনি বলেন,  যে দায়িত্বে ডোনাল্ড লু আছেন এই দ্বায়িত্বে থাকা অবস্থায় এটাই তাঁর ওই এলাকাগুলোতে শেষ ভিজিট। এবং সাধারণত দ্বায়িত্বের শেষ মেয়াদে সকলে এটা করে থাকেন। তাই এই ভিজিটকে রুটিন ভিজিটের বেশি বাড়তি কোন সিদ্ধান্তমূলক ভিজিট হিসেবে দেখার খুব বেশি যুক্তি নেই বা সাধারণত ঘটে না।

তিনি বলেন, যদিও তিনি এখন সিস্টেমের বাইরে। তাই তার কাছে ওইভাবে কোন তথ্য নেই। তবে তারপরেও তিনি মনে করে, এখানে প্রথম বিষয় হলো, যুক্তরাষ্ট্রের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা নতুন সরকারের সঙ্গে দেখা করেলেন ও লু তার শেষ ভিজিটিও শেষ করলেন।

অন্যদিকে বাংলাদেশ ও মার্কিনিদের যে পারস্পারিক বিষয়গুলো আছে তা কিছুটা আলোচনায় আসবেই। সেগুলোকেও তিনি মনে করেন একটা রুটিন ওয়ার্ক।

তাছাড়া মার্কিন পরারাষ্ট্রনীতিতে যেহেতু ডেমেক্রেসি ও মানবাধিকারের বিষয়গুলো গুরুত্ব দেয়া হয়। সেগুলো এ কোন পর্যায়ের কোন কর্মকর্তা কোন দেশ সফর করলে অবশ্যই ওই বিষয়ে কথা বলেন। এবং মার্কিন এই উদার গণতান্ত্রিক নীতি যাতে এগিয়ে যায় সে জন্য তার বক্তব্য ও চেষ্টা থাকে।

রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত জটিল। এ নিয়ে এ মুহূর্তে তাদের কিছু করার আছে বলে তিনি মনে করেন না।তবে  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সব সময়্  এ ধরনের বিষয়ে কাজ করে। যে কোন উদ্বাস্তুদের জন্যে কাজ করা তাদের মানবাধিকার নীতির মধ্যে পড়ে। এ সফরে এ বিষয়টি নিয়ে খুব কিছু এগোনেরা সুযোগ আছে বলে তিনি মনে করেন না।

তবে ইন্দো প্যাসিফিকে বাংলাদেশ যাতে শান্তির পক্ষে অর্থাত্‌ আমেরিকার ও তার মিত্ররা যে শান্তির পথ তৈরি করার চেষ্টা করছে সেই পথে থাকে সেটা স্মরন করিয়ে দেয়া তার অনান্য বারের সফরের মত তিনি আবারও একটি রুটিন ওয়ার্ক।