০২:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অস্থির আবহাওয়া: বৃষ্টি ও দুর্ঘটনায় দুবাই–শারজাহজুড়ে সন্ধ্যায় তীব্র যানজট অসম্ভবকে সম্ভব মনে করা অভিনেত্রী মিনি ড্রাইভার, পঞ্চান্নেও ব্যস্ত ও আত্মবিশ্বাসী জীবন যে সিনেমাটি দেখতে আমি ভয় পেয়েছিলাম অস্ট্রেলিয়ার ক্ষত সারাতে লড়াই: বন্ডি বিচ হত্যাযজ্ঞের পর ঐক্য আর বিভাজনের সন্ধিক্ষণ ঢাকায় উদীচী কার্যালয়ে হামলার পর অগ্নিকাণ্ড প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের তীব্র নিন্দা, দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি প্রথম আলোর কারওয়ান বাজার কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় বিচার দাবি নিক্কেই এশিয়া প্রতিবেদন: বাংলাদেশ –ভারত সম্পর্কের অবনতি জামায়াতের আহ্বান সংযম ও ঐক্যের পথে থাকার চীনের স্যাটেলাইট ‘সুপার ফ্যাক্টরি’: স্টারলিংকের প্রতিদ্বন্দ্বী হতে বড় পদক্ষেপ

লিয়াওচাই চিয়ি : লাওশান পর্বতের মহাপুরুষ (পর্ব ৪)

  • Sarakhon Report
  • ০৭:৩৯:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪
  • 114

১৩. এই মহাপুরুষের অনেক শিষ্য ছিল। সন্ধ্যা হলে তারা মন্দিরে ফিরে এল। ওয়াং ছি তাদের সবাইকে নমস্কার জানাল। তখন থেকে সে মন্দিরে বাস করতে থাকল।

১৪. পরদিন খুব ভোরে, মহাপুরুষ ওয়াং ছিকে একটি কুড়োল দিয়ে শিষ্যদের সঙ্গে কাঠ কাটতে যেতে বললেন। ওয়াং ছি রাজী হল।

১৫. ওয়াং ছি কিন্তু তার বাড়িতে এ ধরণের কাজ কখনো করে নি। কাঁটায় তার হাত কেটে রক্ত পড়তে থাকল এবং পথ চলতে চলতে তার পা ফুলে গেল। সে সারা গায়ে অসহ্য ব্যথা বোধ করল। তবুও সে অবিচলিতভাবে কাজ করতে থাকল। সে মনে মনে ভাবল: উচ্চস্তরের মানুষ হতে হলে, প্রথমে সব রকমের কষ্ট সহ্য করতে হবে এবং জীবনের ভয় করলে চলবে না।

১৬. ওয়াং ছি দিনের পর দিন কষ্টে কাটায়, চোখের পলকে এক মাস পার হয়ে গেল। সে রোজ কাঠ কাটতে যেত। সে ভাবল এইভাবে দিন কাটানোর চাইতে বাড়ি ফিরে যাওয়াই ভাল হবে। তাই সে ঠিক করল যে পরদিন ভোরেই গোপনে পাহাড় থেকে নেমে চলে যাবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

সংযুক্ত আরব আমিরাতে অস্থির আবহাওয়া: বৃষ্টি ও দুর্ঘটনায় দুবাই–শারজাহজুড়ে সন্ধ্যায় তীব্র যানজট

লিয়াওচাই চিয়ি : লাওশান পর্বতের মহাপুরুষ (পর্ব ৪)

০৭:৩৯:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪

১৩. এই মহাপুরুষের অনেক শিষ্য ছিল। সন্ধ্যা হলে তারা মন্দিরে ফিরে এল। ওয়াং ছি তাদের সবাইকে নমস্কার জানাল। তখন থেকে সে মন্দিরে বাস করতে থাকল।

১৪. পরদিন খুব ভোরে, মহাপুরুষ ওয়াং ছিকে একটি কুড়োল দিয়ে শিষ্যদের সঙ্গে কাঠ কাটতে যেতে বললেন। ওয়াং ছি রাজী হল।

১৫. ওয়াং ছি কিন্তু তার বাড়িতে এ ধরণের কাজ কখনো করে নি। কাঁটায় তার হাত কেটে রক্ত পড়তে থাকল এবং পথ চলতে চলতে তার পা ফুলে গেল। সে সারা গায়ে অসহ্য ব্যথা বোধ করল। তবুও সে অবিচলিতভাবে কাজ করতে থাকল। সে মনে মনে ভাবল: উচ্চস্তরের মানুষ হতে হলে, প্রথমে সব রকমের কষ্ট সহ্য করতে হবে এবং জীবনের ভয় করলে চলবে না।

১৬. ওয়াং ছি দিনের পর দিন কষ্টে কাটায়, চোখের পলকে এক মাস পার হয়ে গেল। সে রোজ কাঠ কাটতে যেত। সে ভাবল এইভাবে দিন কাটানোর চাইতে বাড়ি ফিরে যাওয়াই ভাল হবে। তাই সে ঠিক করল যে পরদিন ভোরেই গোপনে পাহাড় থেকে নেমে চলে যাবে।